
বগুড়ার একটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ ও প্রাথমিকে বৃত্তি পাওয়া ২৩ শিক্ষার্থীকে হেলিকপ্টারে আকাশ ভ্রমণ করিয়ে সংবর্ধিত করা হয়েছে।
১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে টিএমএসএস পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ থেকে ১০ মিনিটের প্রতি রাইডে ৪ জন করে ২৩ শিক্ষার্থীকে হেলিকপ্টারে ঘুরিয়ে দেখানো হয়। এ সময় তাদের মিষ্টিমুখ করানো ও গলায় ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
জানা যায়, টিএমএসএস পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এ বছর ১৫২ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৫ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৬ জন ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২০০ থেকে ১২৫৯ নম্বর পেয়েছে। এ ছাড়া চলতি বছর প্রতিষ্ঠানটির প্রাথমিক শাখা থেকে ৫ জন ট্যালেন্টপুলে ও দুজন সাধারণ বৃত্তি পেয়েছে। এই ২৩ জনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
টিএমএসএসের নির্বাহী পরিচালক ড. হোসনে আরা বলেন, শিক্ষার্থীদের মনোবল আরও দৃঢ় করতেই এ আয়োজন করা হয়েছিল। মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্বীকৃতি দিতে পেরে আমাদেরও ভালো লেগেছে।
কলেজের উপাধ্যক্ষ গুলশান আরা পারভিন বলেন, কৃতিত্বপূর্ণ ও ভালো ফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের হেলিকপ্টারে চড়িয়ে বগুড়া ও মহাস্থানগড় ঘুরিয়ে দেখানো হয়।
কৃতী শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান বলে, হেলিকপ্টারে আকাশে ওড়ার স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় খুব ভালো লাগছে। ভালো ফল করে হেলিকপ্টারে উড়তে পারব, এটা স্বপ্নের মতোই মনে হচ্ছে।
প্রাথমিকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পাওয়া মো. আবদুল্লাহ বলে, মাথার ওপর দিয়ে হেলিকপ্টার উড়ে গেলে মনে মনে ভাবতাম, ইশ্, যদি হেলিকপ্টারে উড়ে ঘুরতে পারতাম! প্রাথমিকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়ে আমার এত দিনের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
ঠিকানা/এনআই
১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে টিএমএসএস পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ থেকে ১০ মিনিটের প্রতি রাইডে ৪ জন করে ২৩ শিক্ষার্থীকে হেলিকপ্টারে ঘুরিয়ে দেখানো হয়। এ সময় তাদের মিষ্টিমুখ করানো ও গলায় ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
জানা যায়, টিএমএসএস পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এ বছর ১৫২ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৫ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৬ জন ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২০০ থেকে ১২৫৯ নম্বর পেয়েছে। এ ছাড়া চলতি বছর প্রতিষ্ঠানটির প্রাথমিক শাখা থেকে ৫ জন ট্যালেন্টপুলে ও দুজন সাধারণ বৃত্তি পেয়েছে। এই ২৩ জনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
টিএমএসএসের নির্বাহী পরিচালক ড. হোসনে আরা বলেন, শিক্ষার্থীদের মনোবল আরও দৃঢ় করতেই এ আয়োজন করা হয়েছিল। মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্বীকৃতি দিতে পেরে আমাদেরও ভালো লেগেছে।
কলেজের উপাধ্যক্ষ গুলশান আরা পারভিন বলেন, কৃতিত্বপূর্ণ ও ভালো ফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের হেলিকপ্টারে চড়িয়ে বগুড়া ও মহাস্থানগড় ঘুরিয়ে দেখানো হয়।
কৃতী শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান বলে, হেলিকপ্টারে আকাশে ওড়ার স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় খুব ভালো লাগছে। ভালো ফল করে হেলিকপ্টারে উড়তে পারব, এটা স্বপ্নের মতোই মনে হচ্ছে।
প্রাথমিকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পাওয়া মো. আবদুল্লাহ বলে, মাথার ওপর দিয়ে হেলিকপ্টার উড়ে গেলে মনে মনে ভাবতাম, ইশ্, যদি হেলিকপ্টারে উড়ে ঘুরতে পারতাম! প্রাথমিকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়ে আমার এত দিনের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
ঠিকানা/এনআই