
অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯, ১৮ ও ২০ মার্চ। বর্তমানে দায়িত্বরত কমিটি নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তারা রমজানে সোসাইটির সদস্য ও তাদের পরিবার পরিজনের জন্য কমপক্ষে তিনিটি ইফাতার পাটির আয়োজন করবেন। গেন প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন করছেন। এই তিনটি ইফতার পার্টির জন্য রবোকল করা হবে। এর মাধ্যমে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
বাংলাদেশ সোসাইটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তিনটি ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হবে আর এই তিনটি ইফতার পার্টির জন্য স্থান নির্ধারন করা হয়েছে ব্রঙ্কসের গোল্ডেন প্লেস, এর ইফতার পার্টি হবে ১৮ মার্চ, ব্রুকলিনে ২০ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে রাঁধুনি রেস্টুরেন্ট এবং কুইন্সে জয়া হলে ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হবে ৯ মার্চ। ইফতার পার্টিতে বাংলাদেশ সোসাইটির বর্তমান কমিটির ট্রষ্ট্রি বোর্ড, পরিচালনা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, সাবেক নেতৃবৃন্দ, সদস্যবৃন্দ ও তাদের পরিবার পরিবার ছাড়াও সমাজের গণমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে আগামী ১৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ প্যারেড। এই জ্যাকসন হাইটসের ৩৭ এভিনিউ থেকে শুরু হবে শেষ হবে ৮৭ স্ট্রিট ৩৭ এভিনিউ। এই প্যারেডের মূল দায়িত্ব পেয়েছেন হিউম্যান অ্যাম্পায়ার এর প্রধান কমিউনিটির অথি পরিচিত মুখ ফাহাদ সোলায়মান। তিনি নিউইয়র্ক সিটির মেয়রের অফিসের সাথে ও তাদের সহযোগিতা নিয়েই এই প্যারেড এর আয়োজন করবেন। সেই আয়োজনকে সফল করতে সাথে থাকছে বাংলাদেশ সোসাইটির। বাংলাদেশী কমিউনিটির মাদার সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটি প্যারেড সফল করার জন্য কাজ করবে। সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বলেন, আমরা সোসাইটির পক্ষ থেকে ফাহাদ সোলায়মানকে বাংলাদেশ প্যারেড সফল করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরণের সহযোগিতা করবো। এই বছর আরো ব্যাপক পরিসরে পারেড হবে। কমিউিনিটির বিভিন্ন সংগঠন যাতে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেয় সেটি নিশ্চিত করা হবে। গত বছর থেকে বাংলাদেশ প্যারেড পালন করা শুরু হয়েছে। এই বছর ফাহাদ সোলায়মান বাংলাদেশ প্যারেড করার দায়িত্ব পেয়েছেন। আমাদের ইচ্ছে ছিল আমরা বাংলাদেশ সোসাইটির পক্ষ থেকেই বাংলাদেশ প্যারেড করবো। কিন্তু এটি আমরা এবার মূল আয়োজক হিসাবে করতে পারছি না। কারণ ফাহাদ সোলায়মান আমাদের দায়িত্ব নেয়ার আগে অসেক মাস আগে আবেদন করেছিলেন। তিনি ছাড়াও আর একজনও আবেদন করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ফাহাদ সোলায়মান দায়িত্ব পান। তিনি সবাইকে নিয়েই বাংলাদেশ পারেড সফল করতে চাইছেন। আমরাও বাংলাদেশ সোসাইটির পক্ষ থেকে তাকে সর্বাত্নক সহযোগিতা করবো। তবে ইচ্ছে আছে আগামী বছর আমরা বাংলাদেশ সোসাইটি থেকে বাংলাদেশ প্যারেডের আয়োজন করবো। বাংলাদেশ প্যারেড উদ্যোক্তা থাকলেও কমিউনিটির বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ, নেতৃবৃন্দ এবং সব সংগঠনকে নিয়েই এটি করা হবে।
আমি বলবো আমরা যারা এখানে বসবাস করি তাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে যে, যখন বাংলাদেশ নিয়ে সামগ্রিকভাবে কোন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে সেখানে সবারই সম্মিলিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি। আর ভেদাভেদ রাখা যাবে না। ঐক্যবদ্ধ থাকার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। কেবল নেগেটিভ সমালোচনা না করে ইতিবাচকমনোভাব পোষণ করতে হবে। তাই আমরা সোসাইটির পক্ষ থেকে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো ও অনুরোধ জানাবো সবাই সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশ প্যারেড সফল করার জন্য এগিয়ে আসবেন এবং যে যার অবস্থান থেকে সাধ্যমত চেষ্টা করবেন।
বাংলাদেশ সোসাইটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তিনটি ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হবে আর এই তিনটি ইফতার পার্টির জন্য স্থান নির্ধারন করা হয়েছে ব্রঙ্কসের গোল্ডেন প্লেস, এর ইফতার পার্টি হবে ১৮ মার্চ, ব্রুকলিনে ২০ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে রাঁধুনি রেস্টুরেন্ট এবং কুইন্সে জয়া হলে ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হবে ৯ মার্চ। ইফতার পার্টিতে বাংলাদেশ সোসাইটির বর্তমান কমিটির ট্রষ্ট্রি বোর্ড, পরিচালনা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, সাবেক নেতৃবৃন্দ, সদস্যবৃন্দ ও তাদের পরিবার পরিবার ছাড়াও সমাজের গণমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে আগামী ১৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ প্যারেড। এই জ্যাকসন হাইটসের ৩৭ এভিনিউ থেকে শুরু হবে শেষ হবে ৮৭ স্ট্রিট ৩৭ এভিনিউ। এই প্যারেডের মূল দায়িত্ব পেয়েছেন হিউম্যান অ্যাম্পায়ার এর প্রধান কমিউনিটির অথি পরিচিত মুখ ফাহাদ সোলায়মান। তিনি নিউইয়র্ক সিটির মেয়রের অফিসের সাথে ও তাদের সহযোগিতা নিয়েই এই প্যারেড এর আয়োজন করবেন। সেই আয়োজনকে সফল করতে সাথে থাকছে বাংলাদেশ সোসাইটির। বাংলাদেশী কমিউনিটির মাদার সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটি প্যারেড সফল করার জন্য কাজ করবে। সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বলেন, আমরা সোসাইটির পক্ষ থেকে ফাহাদ সোলায়মানকে বাংলাদেশ প্যারেড সফল করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরণের সহযোগিতা করবো। এই বছর আরো ব্যাপক পরিসরে পারেড হবে। কমিউিনিটির বিভিন্ন সংগঠন যাতে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেয় সেটি নিশ্চিত করা হবে। গত বছর থেকে বাংলাদেশ প্যারেড পালন করা শুরু হয়েছে। এই বছর ফাহাদ সোলায়মান বাংলাদেশ প্যারেড করার দায়িত্ব পেয়েছেন। আমাদের ইচ্ছে ছিল আমরা বাংলাদেশ সোসাইটির পক্ষ থেকেই বাংলাদেশ প্যারেড করবো। কিন্তু এটি আমরা এবার মূল আয়োজক হিসাবে করতে পারছি না। কারণ ফাহাদ সোলায়মান আমাদের দায়িত্ব নেয়ার আগে অসেক মাস আগে আবেদন করেছিলেন। তিনি ছাড়াও আর একজনও আবেদন করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ফাহাদ সোলায়মান দায়িত্ব পান। তিনি সবাইকে নিয়েই বাংলাদেশ পারেড সফল করতে চাইছেন। আমরাও বাংলাদেশ সোসাইটির পক্ষ থেকে তাকে সর্বাত্নক সহযোগিতা করবো। তবে ইচ্ছে আছে আগামী বছর আমরা বাংলাদেশ সোসাইটি থেকে বাংলাদেশ প্যারেডের আয়োজন করবো। বাংলাদেশ প্যারেড উদ্যোক্তা থাকলেও কমিউনিটির বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ, নেতৃবৃন্দ এবং সব সংগঠনকে নিয়েই এটি করা হবে।
আমি বলবো আমরা যারা এখানে বসবাস করি তাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে যে, যখন বাংলাদেশ নিয়ে সামগ্রিকভাবে কোন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে সেখানে সবারই সম্মিলিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি। আর ভেদাভেদ রাখা যাবে না। ঐক্যবদ্ধ থাকার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। কেবল নেগেটিভ সমালোচনা না করে ইতিবাচকমনোভাব পোষণ করতে হবে। তাই আমরা সোসাইটির পক্ষ থেকে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো ও অনুরোধ জানাবো সবাই সম্মিলিতভাবে বাংলাদেশ প্যারেড সফল করার জন্য এগিয়ে আসবেন এবং যে যার অবস্থান থেকে সাধ্যমত চেষ্টা করবেন।