
সংযম-সাধনা, আত্মশুদ্ধি আর ত্যাগের মাস রমজান মুসলিম উম্মাহর দরজায় কড়া নাড়ছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১ মার্চ শনিবার থেকে শুরু হতে পারে আল্লাহতায়ালার রহমত, বরকত, মাগফিরাত, নাজাত এবং অন্যান্য কল্যাণের এই মাসটি। সেই হিসেবে ২৮ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার রাতে প্রথম সেহরি খেতে হবে। রমজানের অবিরত বরকত ও কল্যাণ লাভ করতে ইতোমধ্যে মুসলিম সম্প্রদায় যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন।
দেশ ও প্রবাসের বিভিন্ন মসজিদে খতম তারাবির নামাজ আদায় করা হবে। নিউইয়র্কের প্রধান মসজিদগুলোতে ইতোমধ্যে তারাবি নামাজের সময়সূচি প্রকাশ করেছে। প্রতিবছরের মতো মসজিদগুলোতে প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করা হবে।
রোজা ইসলামের মৌলিক ইবাদতের মধ্যে অন্যতম। আর এ রোজা মুসলমানদের ওপর ফরজ করা হয়েছে। পবিত্র এই মাসে আল্লাহ তায়ালার অধিক থেকে অধিকতর নৈকট্য লাভের সেরা সময়। পরকালীন পাথেয় অর্জনের অভাবনীয় মৌসুম। সিয়াম-সাধনা, ইবাদত-বন্দেগি, জিকির-আসকার এবং তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ভরা বসন্ত। মহান আল্লাহ তায়ালা এই মাসের প্রতিটি দিবস-রজনীতে দান করেছেন মুষলধারায় বৃষ্টির মতো অশেষ খায়ের-বরকত-মাগফেরাত এবং অফুরন্ত কল্যাণ। ইসলাম ধর্মের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম হলো রোজা বা সিয়াম। দীর্ঘ ১১টি মাসের পাপরাশি থেকে মুক্ত হওয়ার অপূর্ব সুযোগ এনে দেয় এ মাস।
এই মাসকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন সংগঠন ও মসজিদে আলোচনার অনুষ্ঠান করা হয়েছে গত সপ্তাহজুড়ে।
ব্রঙ্কসে রমজান শীর্ষক আলোচনা সভা : মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কের ব্রঙ্কস বাংলাদেশি কমিউনিটি আয়োজন করেছে ‘ওয়েলকাম রামাদান’ শীর্ষক আলোচনা সভা। এ উপলক্ষে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার সন্ধ্যায় ব্রঙ্কসের আল আকসা পার্টি হলে এ সভার আয়োজন করে সংগঠনটি। মাহে রমজানে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য, সামাজিক নিরাপত্তা, শারীরিক, মানসিক প্রস্তুতিসহ নির্বিঘ্নে ইবাদত-বন্দেগির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয় সভায়।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক এ ইসলাম মামুন এবং এনওয়াইপিডির সাবেক সিনিয়র ডিটেকটিভ মাসুদ রহমানের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্ক সিটির কমিউনিটি বোর্ড-৯-এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এন মজুমদার।
সভায় পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোকে মাহে রমজানের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও ফজিলত সম্পর্কে আলোকপাত করেন বাংলাবাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব মাওলানা আবুল কাশেম মোহাম্মদ ইয়াহইয়া এবং পিআইসির ইমাম ও খতীব মাওলানা উবায়দুল হক। রমজানে শারীরিক, মানসিকসহ সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেন তারা।
অন্যদের মধ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আয়োজক সংগঠনের সদস্য সচিব এমডি আলাউদ্দিন, প্রধান সমন্বয়কারী জাকির চৌধুরী সিপিএ, আহাদ আলী সিপিএ, এক্সিট রিয়েলিটির সাইদুর রহমান লিংকন, সালেহ উদ্দিন সাল, লুটেনেন্ট বেলাল উদ্দীন, পুলিশ অফিসার মাহবুবুর জুয়েল, পুলিশ অফিসার আলী, পুলিশ অফিসার শেখ মঈন, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট তোফায়েল চৌধুরী মুসা, মোতাসিম বিল্লাহ তুষার, আব্দুল খালেক, ইকবাল আহমেদ, ইমরান, নূরে আলম জিকু, মাহবুব প্রমুখ।
সভায় মূলধারাসহ বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। কমিউনিটিতে বিশেষ অবদানের জন্য অনুষ্ঠানে বেশ ক’জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
সভায় রমজান মাসে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূল রাখতে মসজিদগুলোতে পুলিশি নিরাপত্তাসহ বাংলাদেশি মুসলমানদের ব্যাপক প্রস্তুতির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়। সেইফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি বিষয়ক আলোচনায় অংশ নেন এনওয়াইপিডি’র কর্মকর্তারা। সেইফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি বিষয়ে নিউইয়র্ক সিটির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করা হয়।
পরে দেশ, জাতি, মুসলিম উম্মাহ ও বিশ্ব মানবতার জন্য আল্লাহর রহমত কামনায় মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
ইমাম কাউন্সিল অব ব্রঙ্কস : মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে ‘মহিমান্বিত মাহে রামাদান ও আমাদের করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার করেছে নিউইয়র্কের আলেম-উলামাদের সংগঠন ইমাম কাউন্সিল অব ব্রঙ্কস।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় ব্রঙ্কসের একটি পার্টি হলে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। রমজানে শারীরিক, মানসিক প্রস্তুতিসহ হালাল খাবারের বিষয়টির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয় সেমিনারে।
ইমাম কাউন্সিল অব ব্রঙ্কসের সাধারণ সম্পাদক বাংলাবাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব মাওলানা আবুল কাশেম মোহাম্মদ ইয়াহইয়ার পরিচালনায় সেমিনারে কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওলানা আব্দুল হাদী জালালী।
সেমিনারে বিষয়কভিত্তিক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন হাফিজ মাওলানা ওয়াহি আহমেদ চৌধুরী, মাওলানা হামিদুর রহমান, মাওলানা রশিদ জামিল, মাওলানা আব্দুল লতিফ ও মাওলানা আব্দুল হাদী জালালী। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন প্যানেল আলোচকরা। সেমিনারের আলোচকরা কুরআন হাদিসের আলোকে মাহে রমজানের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও ফজিলত বর্ণনা করেন। রমজানে ইফতার, সেহেরি, তারাবির ফজিলতসহ সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেন।
মূলত, রমজানকে সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানদের ব্যাপক প্রস্তুতির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়া হয় সেমিনারে। আলোচকরা বলেন, ‘রমজান মুসলমানের জন্য আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক সূবর্ণ সুযোগ। এ জন্য প্রয়োজন পূর্বপ্রস্তুতি। সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ। রমজানকে কীভাবে নিষ্ঠা ও ইখলাসের সঙ্গে আমল ও ইবাদতের মাঝে কাটানো যায়- সে চিন্তা করা। শারীরিক-মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করা। রমজানে যেনো জীবনের গতিপথ বদলে যায় নিজের আমলের মাধ্যমে, এমন সংকল্প নেয়া। চারিত্রিক উৎকর্ষ ও আত্মিক পরিশুদ্ধি সর্বক্ষেত্রেই যেনো রমজানের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মানুষের মাঝে ইসলামের সঠিক ধারণা ছড়িয়ে দিতে হবে।’
নতুন প্রজন্মদের মসজিদমুখী শিক্ষার কথাও বলেন বক্তারা।
বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিরা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন। তারা ইমাম-ওলামাদের এমন আয়োজনের জন্য সাধুবাদ জানান।
পরে দেশ, জাতি, মুসলিম উম্মাহ ও বিশ্ব মানবতার জন্য আল্লাহর রহমত কামনায় মোনাজাতের মধ্য দিয়ে সেমিনার শেষ হয়।
দেশ ও প্রবাসের বিভিন্ন মসজিদে খতম তারাবির নামাজ আদায় করা হবে। নিউইয়র্কের প্রধান মসজিদগুলোতে ইতোমধ্যে তারাবি নামাজের সময়সূচি প্রকাশ করেছে। প্রতিবছরের মতো মসজিদগুলোতে প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করা হবে।
রোজা ইসলামের মৌলিক ইবাদতের মধ্যে অন্যতম। আর এ রোজা মুসলমানদের ওপর ফরজ করা হয়েছে। পবিত্র এই মাসে আল্লাহ তায়ালার অধিক থেকে অধিকতর নৈকট্য লাভের সেরা সময়। পরকালীন পাথেয় অর্জনের অভাবনীয় মৌসুম। সিয়াম-সাধনা, ইবাদত-বন্দেগি, জিকির-আসকার এবং তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ভরা বসন্ত। মহান আল্লাহ তায়ালা এই মাসের প্রতিটি দিবস-রজনীতে দান করেছেন মুষলধারায় বৃষ্টির মতো অশেষ খায়ের-বরকত-মাগফেরাত এবং অফুরন্ত কল্যাণ। ইসলাম ধর্মের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম হলো রোজা বা সিয়াম। দীর্ঘ ১১টি মাসের পাপরাশি থেকে মুক্ত হওয়ার অপূর্ব সুযোগ এনে দেয় এ মাস।
এই মাসকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন সংগঠন ও মসজিদে আলোচনার অনুষ্ঠান করা হয়েছে গত সপ্তাহজুড়ে।
ব্রঙ্কসে রমজান শীর্ষক আলোচনা সভা : মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কের ব্রঙ্কস বাংলাদেশি কমিউনিটি আয়োজন করেছে ‘ওয়েলকাম রামাদান’ শীর্ষক আলোচনা সভা। এ উপলক্ষে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার সন্ধ্যায় ব্রঙ্কসের আল আকসা পার্টি হলে এ সভার আয়োজন করে সংগঠনটি। মাহে রমজানে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য, সামাজিক নিরাপত্তা, শারীরিক, মানসিক প্রস্তুতিসহ নির্বিঘ্নে ইবাদত-বন্দেগির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয় সভায়।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক এ ইসলাম মামুন এবং এনওয়াইপিডির সাবেক সিনিয়র ডিটেকটিভ মাসুদ রহমানের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্ক সিটির কমিউনিটি বোর্ড-৯-এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এন মজুমদার।
সভায় পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোকে মাহে রমজানের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও ফজিলত সম্পর্কে আলোকপাত করেন বাংলাবাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব মাওলানা আবুল কাশেম মোহাম্মদ ইয়াহইয়া এবং পিআইসির ইমাম ও খতীব মাওলানা উবায়দুল হক। রমজানে শারীরিক, মানসিকসহ সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেন তারা।
অন্যদের মধ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আয়োজক সংগঠনের সদস্য সচিব এমডি আলাউদ্দিন, প্রধান সমন্বয়কারী জাকির চৌধুরী সিপিএ, আহাদ আলী সিপিএ, এক্সিট রিয়েলিটির সাইদুর রহমান লিংকন, সালেহ উদ্দিন সাল, লুটেনেন্ট বেলাল উদ্দীন, পুলিশ অফিসার মাহবুবুর জুয়েল, পুলিশ অফিসার আলী, পুলিশ অফিসার শেখ মঈন, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট তোফায়েল চৌধুরী মুসা, মোতাসিম বিল্লাহ তুষার, আব্দুল খালেক, ইকবাল আহমেদ, ইমরান, নূরে আলম জিকু, মাহবুব প্রমুখ।
সভায় মূলধারাসহ বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। কমিউনিটিতে বিশেষ অবদানের জন্য অনুষ্ঠানে বেশ ক’জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
সভায় রমজান মাসে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূল রাখতে মসজিদগুলোতে পুলিশি নিরাপত্তাসহ বাংলাদেশি মুসলমানদের ব্যাপক প্রস্তুতির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়। সেইফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি বিষয়ক আলোচনায় অংশ নেন এনওয়াইপিডি’র কর্মকর্তারা। সেইফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি বিষয়ে নিউইয়র্ক সিটির পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করা হয়।
পরে দেশ, জাতি, মুসলিম উম্মাহ ও বিশ্ব মানবতার জন্য আল্লাহর রহমত কামনায় মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
ইমাম কাউন্সিল অব ব্রঙ্কস : মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে ‘মহিমান্বিত মাহে রামাদান ও আমাদের করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার করেছে নিউইয়র্কের আলেম-উলামাদের সংগঠন ইমাম কাউন্সিল অব ব্রঙ্কস।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় ব্রঙ্কসের একটি পার্টি হলে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। রমজানে শারীরিক, মানসিক প্রস্তুতিসহ হালাল খাবারের বিষয়টির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয় সেমিনারে।
ইমাম কাউন্সিল অব ব্রঙ্কসের সাধারণ সম্পাদক বাংলাবাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব মাওলানা আবুল কাশেম মোহাম্মদ ইয়াহইয়ার পরিচালনায় সেমিনারে কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওলানা আব্দুল হাদী জালালী।
সেমিনারে বিষয়কভিত্তিক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন হাফিজ মাওলানা ওয়াহি আহমেদ চৌধুরী, মাওলানা হামিদুর রহমান, মাওলানা রশিদ জামিল, মাওলানা আব্দুল লতিফ ও মাওলানা আব্দুল হাদী জালালী। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন প্যানেল আলোচকরা। সেমিনারের আলোচকরা কুরআন হাদিসের আলোকে মাহে রমজানের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও ফজিলত বর্ণনা করেন। রমজানে ইফতার, সেহেরি, তারাবির ফজিলতসহ সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেন।
মূলত, রমজানকে সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানদের ব্যাপক প্রস্তুতির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়া হয় সেমিনারে। আলোচকরা বলেন, ‘রমজান মুসলমানের জন্য আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক সূবর্ণ সুযোগ। এ জন্য প্রয়োজন পূর্বপ্রস্তুতি। সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ। রমজানকে কীভাবে নিষ্ঠা ও ইখলাসের সঙ্গে আমল ও ইবাদতের মাঝে কাটানো যায়- সে চিন্তা করা। শারীরিক-মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করা। রমজানে যেনো জীবনের গতিপথ বদলে যায় নিজের আমলের মাধ্যমে, এমন সংকল্প নেয়া। চারিত্রিক উৎকর্ষ ও আত্মিক পরিশুদ্ধি সর্বক্ষেত্রেই যেনো রমজানের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মানুষের মাঝে ইসলামের সঠিক ধারণা ছড়িয়ে দিতে হবে।’
নতুন প্রজন্মদের মসজিদমুখী শিক্ষার কথাও বলেন বক্তারা।
বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিরা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন। তারা ইমাম-ওলামাদের এমন আয়োজনের জন্য সাধুবাদ জানান।
পরে দেশ, জাতি, মুসলিম উম্মাহ ও বিশ্ব মানবতার জন্য আল্লাহর রহমত কামনায় মোনাজাতের মধ্য দিয়ে সেমিনার শেষ হয়।