
দুই দশক আগে থাইল্যান্ডের দক্ষিণে দেশটির সেনাবাহিনীর ট্রাকের পেছনে ঠাসাঠাসি করে নেওয়ার সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় মুসলিম বিক্ষোভকারীদের। এনিয়ে ২৩ ফেব্রুয়ারি (রবিবার) ক্ষমা চেয়েছেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। বার্তাসংস্থা এএফপি'র অনলাইন প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
‘তাক বাই গণহত্যা’ নামে পরিচিত ওই ঘটনায় এই প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে থাকসিন ক্ষমা চাইলেন বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এই গণহত্যার সময় থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন থাকসিন।
রবিবার তিনি বলেছেন, আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম স্থানীয় লোকদের দেখাশোনা করার জন্য প্রবল উদ্দেশ্য ছিল আমার। যদি আমার কারণে কোনও ভুল হয়ে থাকে বা কোনও অসন্তোষ হয়ে থাকে, তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
থাই মানবাধিকার সংস্থা দুয়ে জাইয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হিম্মিনা এএফপিকে বলেছেন, এই প্রথমবারের মতো থাকসিন ক্ষমা চাইলেন। তিনি আরও বলেছেন, যদি তিনি (ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে) আন্তরিক হন, তাহলে তার উচিত পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়া। ২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর নারাথিওয়াত প্রদেশের তাক বাই শহরে একটি পুলিশ স্টেশনের বাইরে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায় থাইল্যান্ডের নিরাপত্তা বাহিনী। এতে সেইসময় নিহত হয়েছিল ৯ জন। পরবর্তীতে বিক্ষোভকারীদের গ্রেপ্তার করে সামরিক বাহিনীর ট্রাকে তোলা হয়েছিল। তাদের হাত বেধে মুখ নিচু করে একজনের ওপর আরেকজনকে রাখা হয়েছিল। এতে প্রাণহানি ঘটেছিল ৭৮ জনের।
ঠিকানা/এসআর
‘তাক বাই গণহত্যা’ নামে পরিচিত ওই ঘটনায় এই প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে থাকসিন ক্ষমা চাইলেন বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এই গণহত্যার সময় থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন থাকসিন।
রবিবার তিনি বলেছেন, আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম স্থানীয় লোকদের দেখাশোনা করার জন্য প্রবল উদ্দেশ্য ছিল আমার। যদি আমার কারণে কোনও ভুল হয়ে থাকে বা কোনও অসন্তোষ হয়ে থাকে, তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
থাই মানবাধিকার সংস্থা দুয়ে জাইয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হিম্মিনা এএফপিকে বলেছেন, এই প্রথমবারের মতো থাকসিন ক্ষমা চাইলেন। তিনি আরও বলেছেন, যদি তিনি (ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে) আন্তরিক হন, তাহলে তার উচিত পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়া। ২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর নারাথিওয়াত প্রদেশের তাক বাই শহরে একটি পুলিশ স্টেশনের বাইরে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায় থাইল্যান্ডের নিরাপত্তা বাহিনী। এতে সেইসময় নিহত হয়েছিল ৯ জন। পরবর্তীতে বিক্ষোভকারীদের গ্রেপ্তার করে সামরিক বাহিনীর ট্রাকে তোলা হয়েছিল। তাদের হাত বেধে মুখ নিচু করে একজনের ওপর আরেকজনকে রাখা হয়েছিল। এতে প্রাণহানি ঘটেছিল ৭৮ জনের।
ঠিকানা/এসআর