
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ এবং তিন মাসের মধ্যে স্টারলিংক চালুর উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ২৩ ফেব্রুয়ারি (রবিবার) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এতথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি মাস্কের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশ সফরে তার (ইলন মাস্ক) এদেশের তরুণ–তরুণীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ তৈরি হবে। এই তরুণ প্রজন্মই এই অগ্রগামী প্রযুক্তির প্রধান সুবিধাভোগী হবে।
প্রধান উপদেষ্টা চিঠিতে লিখেছেন, ‘একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য আমাদের যৌথ দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন করতে আসুন, আমরা একসঙ্গে কাজ করি।’
তিনি আরো লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের অবকাঠামোতে স্টারলিংকের সংযোগ স্থাপন করলে তা, বিশেষ করে বাংলাদেশের উদ্যমী যুবসমাজ, গ্রামীণ ও সুবিধাবঞ্চিত নারী এবং প্রত্যন্ত ও অনগ্রসর জনপদের জন্য রূপান্তরমূলক প্রভাব ফেলবে।’
প্রধান উপদেষ্টা তার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে স্পেসএক্সের টিমের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করে আগামী ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে স্টারলিংক চালুর জন্য প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা স্পেসএক্স, টেসলা এবং এক্স প্ল্যাটফর্মের মালিক ইলন মাস্কের সঙ্গে টেলিফোনে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
এই আলোচনায় ভবিষ্যতে সহযোগিতা এবং বাংলাদেশে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করার বিষয়ে আরো অগ্রগতি নিয়ে কথা হয়।
এই সফর ও স্টারলিংক চালু করার মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো আরো শক্তিশালী হবে এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করা করছে সরকার।
ঠিকানা/এএস
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি মাস্কের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশ সফরে তার (ইলন মাস্ক) এদেশের তরুণ–তরুণীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সুযোগ তৈরি হবে। এই তরুণ প্রজন্মই এই অগ্রগামী প্রযুক্তির প্রধান সুবিধাভোগী হবে।
প্রধান উপদেষ্টা চিঠিতে লিখেছেন, ‘একটি উন্নত ভবিষ্যতের জন্য আমাদের যৌথ দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন করতে আসুন, আমরা একসঙ্গে কাজ করি।’
তিনি আরো লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের অবকাঠামোতে স্টারলিংকের সংযোগ স্থাপন করলে তা, বিশেষ করে বাংলাদেশের উদ্যমী যুবসমাজ, গ্রামীণ ও সুবিধাবঞ্চিত নারী এবং প্রত্যন্ত ও অনগ্রসর জনপদের জন্য রূপান্তরমূলক প্রভাব ফেলবে।’
প্রধান উপদেষ্টা তার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমানকে স্পেসএক্সের টিমের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করে আগামী ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে স্টারলিংক চালুর জন্য প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা স্পেসএক্স, টেসলা এবং এক্স প্ল্যাটফর্মের মালিক ইলন মাস্কের সঙ্গে টেলিফোনে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
এই আলোচনায় ভবিষ্যতে সহযোগিতা এবং বাংলাদেশে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করার বিষয়ে আরো অগ্রগতি নিয়ে কথা হয়।
এই সফর ও স্টারলিংক চালু করার মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো আরো শক্তিশালী হবে এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করা করছে সরকার।
ঠিকানা/এএস