
অমর একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষে নিউইয়র্কসহ যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন ও নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস, নিউইয়র্কে প্রবাসীদের আমব্রেলা সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এবং কমিউনিটির একাধিক সংগঠন একুশ পালনের ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
বাংলাদেশ সোসাইটির উদ্যোগে এবারের একুশ উদযাপন ২০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার উডসাইডের তিব্বতি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ৬শ লোকের আসন বিশিষ্ট এ সেন্টারে গাড়ি পার্কিংয়েরও ব্যবস্থা রয়েছে।
অমর একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে বিভিন্ন বিশ্বিবিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সম্মিলিত উদ্যোগে প্রবাসে শুরু হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি রোববার স্কুল পর্যায়ে শিশু-কিশোরদের ছবি আঁকা, লিখন, আবৃত্তি ও অনুবাদের মধ্য দিয়ে।
উডসাইডের পিএস ১২৫ মিলনায়তনে অত্যন্ত বৈরী আবহাওয়া সত্ত্বেও বিপুলসংখ্যক অভিভাবক, শিশু- কিশোর ও সুধীজনদের উপস্থিতিতে এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করেন সম্মিলিত মহান একুশ উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব ইউএসএ ইনকের সভাপতি এম এস আলম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য বক্তব্য রাখেন শিশু-কিশোর মেধা প্রতিযোগিতা উপ-পরিষদের চেয়ারম্যান আজহার আলী খান এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কো-চেয়ারম্যান সাবিনা শারমিন নিহারসহ শামীম আরা বেগম ও সৈয়দ মিজানুর রহমান। মোঃ রুহুল আমিন সরকার, নূপুর চৌধুরী ও গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় তিনটি বিভাগে নয়টি বিষয়ভিত্তিক এই প্রতিযোগিতায় প্রায় অর্ধশতাধিক শিশু-কিশোর অংশগ্রহণ করে।
প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ, মুহম্মদ ফজলুর রহমান, অধ্যাপিকা হুসনে আরা, আলমা লিয়া, তারিক জুলফিকার ও মোঃ আজিজ নঈমী। বিভিন্ন বিষয়ে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা হল আরশি সাহা, অয়ন্তিকা ঘোস, তাকওয়া শেহরিশ, তাহানিয়া শাহরিন, শাহারিন আমরিন, নুসাইবা খান মেহেরিশ, অথরা ঘোষ, সুবহানা শামীম, রুপনতি সাহা, দিব্যমাধব মোদক, তেহজীব সাফা, তাহরাত সাবেকিন আয়াত, অনন্যা রায়, মেঘা সরকার, প্রমা দেব, জয়ীতা সাহা, তাহিম জায়েদ, অর্ক ঘোষ, শেখ মুনতাহা, সাহিতা নবী তয়ী, আগামী পৃত্থিরাজ সেন, মাহাথির, শ্রেয়ান মন্ডল, তাহিয়াতুল তাসবিহ, বুশরা তুবা, নিরজা সরকার, সইলী মণ্ডল প্রমুখ। বিচারকগণ অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে সর্বমোট ২৮ জনকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করেন। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি একুশের মূল অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মাদ হোসেন খান, সাইদা আক্তার লিলি, মোল্লা মনিরুজ্জামান, আবুল কালাম আজাদ তালুকদার, স্বপন বড়ুয়া, মোঃ হানিফ মজুমদার, আজহার আলী খান, মোঃ ইউসুফ আলী, মোঃ আব্দুল মতিন, মীর কাদের রাশেল, শবনম পাপড়ী, ফতে নুর আলম বাবু, শফি আলম আনসারি, বেলায়াত হোসেন চৌধুরি, মনোয়ারুল ইসলাম, সৈয়দ মিজানুর রহমান, সবিতা দাস, ড. রুমা রায় চৌধুরী ও অন্তরা সাহা প্রমুখ। সবশেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন এম এস আলম।
বাংলাদেশ সোসাইটির উদ্যোগে এবারের একুশ উদযাপন ২০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার উডসাইডের তিব্বতি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ৬শ লোকের আসন বিশিষ্ট এ সেন্টারে গাড়ি পার্কিংয়েরও ব্যবস্থা রয়েছে।
অমর একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে বিভিন্ন বিশ্বিবিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সম্মিলিত উদ্যোগে প্রবাসে শুরু হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি রোববার স্কুল পর্যায়ে শিশু-কিশোরদের ছবি আঁকা, লিখন, আবৃত্তি ও অনুবাদের মধ্য দিয়ে।
উডসাইডের পিএস ১২৫ মিলনায়তনে অত্যন্ত বৈরী আবহাওয়া সত্ত্বেও বিপুলসংখ্যক অভিভাবক, শিশু- কিশোর ও সুধীজনদের উপস্থিতিতে এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করেন সম্মিলিত মহান একুশ উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব ইউএসএ ইনকের সভাপতি এম এস আলম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য বক্তব্য রাখেন শিশু-কিশোর মেধা প্রতিযোগিতা উপ-পরিষদের চেয়ারম্যান আজহার আলী খান এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কো-চেয়ারম্যান সাবিনা শারমিন নিহারসহ শামীম আরা বেগম ও সৈয়দ মিজানুর রহমান। মোঃ রুহুল আমিন সরকার, নূপুর চৌধুরী ও গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় তিনটি বিভাগে নয়টি বিষয়ভিত্তিক এই প্রতিযোগিতায় প্রায় অর্ধশতাধিক শিশু-কিশোর অংশগ্রহণ করে।
প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ, মুহম্মদ ফজলুর রহমান, অধ্যাপিকা হুসনে আরা, আলমা লিয়া, তারিক জুলফিকার ও মোঃ আজিজ নঈমী। বিভিন্ন বিষয়ে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা হল আরশি সাহা, অয়ন্তিকা ঘোস, তাকওয়া শেহরিশ, তাহানিয়া শাহরিন, শাহারিন আমরিন, নুসাইবা খান মেহেরিশ, অথরা ঘোষ, সুবহানা শামীম, রুপনতি সাহা, দিব্যমাধব মোদক, তেহজীব সাফা, তাহরাত সাবেকিন আয়াত, অনন্যা রায়, মেঘা সরকার, প্রমা দেব, জয়ীতা সাহা, তাহিম জায়েদ, অর্ক ঘোষ, শেখ মুনতাহা, সাহিতা নবী তয়ী, আগামী পৃত্থিরাজ সেন, মাহাথির, শ্রেয়ান মন্ডল, তাহিয়াতুল তাসবিহ, বুশরা তুবা, নিরজা সরকার, সইলী মণ্ডল প্রমুখ। বিচারকগণ অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে সর্বমোট ২৮ জনকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করেন। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি একুশের মূল অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মাদ হোসেন খান, সাইদা আক্তার লিলি, মোল্লা মনিরুজ্জামান, আবুল কালাম আজাদ তালুকদার, স্বপন বড়ুয়া, মোঃ হানিফ মজুমদার, আজহার আলী খান, মোঃ ইউসুফ আলী, মোঃ আব্দুল মতিন, মীর কাদের রাশেল, শবনম পাপড়ী, ফতে নুর আলম বাবু, শফি আলম আনসারি, বেলায়াত হোসেন চৌধুরি, মনোয়ারুল ইসলাম, সৈয়দ মিজানুর রহমান, সবিতা দাস, ড. রুমা রায় চৌধুরী ও অন্তরা সাহা প্রমুখ। সবশেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন এম এস আলম।