
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ১.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দেবে জাপান। এ লক্ষ্যে জাপান ও বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) একটি চুক্তি সই হয়েছে। ১৮ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) ঢাকার জাপান দূতাবাস এ তথ্য জানায়।
ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বলেন, জাপান সরকারের সহায়তা রোহিঙ্গাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। ডব্লিউএফপির মাধ্যমে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে জীবন রক্ষাকারী খাদ্য, পুষ্টি এবং জীবিকা সহায়তায় ১৮ লাখ ডলার প্রদানের সিদ্ধান্ত নিতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা আশা করি, এ সহায়তা তীব্র খাদ্য ও অপুষ্টি সংকট দূর করতে এবং শিবিরে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, এ অবদান মানবিক সহায়তার প্রতি জাপানের অটল প্রতিশ্রুতি এবং ক্ষুধা ও অপুষ্টি মোকাবিলায় আমাদের নিষ্ঠার প্রতি জোর দেয়। রোহিঙ্গা সম্প্রদায়কে সহায়তা করার মাধ্যমে, আমরা তাৎক্ষণিক দুর্ভোগ লাঘব এবং এ অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার বৃহত্তর লক্ষ্যে অবদান রাখি।
ডব্লিউএফপির কান্ট্রি ডিরেক্টর ডমেনিকো স্কালপেলি বলেন, অষ্টম বছরে রোহিঙ্গা সংকটের জন্য টেকসই সহায়তা প্রয়োজন। রোহিঙ্গা জনগণের সঙ্গে জাপানের অটল সংহতির জন্য আমরা গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। কারণ, তারা আগুন থেকে শুরু করে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা এবং শিবিরগুলোতে নিরাপত্তাহীনতা, নিরলস চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। রোহিঙ্গা পরিবারগুলোকে, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের, গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদানে জাপানের সর্বশেষ অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০১৭ সালের আগস্টের পর থেকে এখন অবধি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ডব্লিউএফপি এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থাগুলোর পাশাপাশি বাংলাদেশের এনজিওগুলোকে ২৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি সহায়তা করেছে।
ঠিকানা/এএস
ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বলেন, জাপান সরকারের সহায়তা রোহিঙ্গাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। ডব্লিউএফপির মাধ্যমে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে জীবন রক্ষাকারী খাদ্য, পুষ্টি এবং জীবিকা সহায়তায় ১৮ লাখ ডলার প্রদানের সিদ্ধান্ত নিতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা আশা করি, এ সহায়তা তীব্র খাদ্য ও অপুষ্টি সংকট দূর করতে এবং শিবিরে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, এ অবদান মানবিক সহায়তার প্রতি জাপানের অটল প্রতিশ্রুতি এবং ক্ষুধা ও অপুষ্টি মোকাবিলায় আমাদের নিষ্ঠার প্রতি জোর দেয়। রোহিঙ্গা সম্প্রদায়কে সহায়তা করার মাধ্যমে, আমরা তাৎক্ষণিক দুর্ভোগ লাঘব এবং এ অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার বৃহত্তর লক্ষ্যে অবদান রাখি।
ডব্লিউএফপির কান্ট্রি ডিরেক্টর ডমেনিকো স্কালপেলি বলেন, অষ্টম বছরে রোহিঙ্গা সংকটের জন্য টেকসই সহায়তা প্রয়োজন। রোহিঙ্গা জনগণের সঙ্গে জাপানের অটল সংহতির জন্য আমরা গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। কারণ, তারা আগুন থেকে শুরু করে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা এবং শিবিরগুলোতে নিরাপত্তাহীনতা, নিরলস চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। রোহিঙ্গা পরিবারগুলোকে, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের, গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদানে জাপানের সর্বশেষ অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০১৭ সালের আগস্টের পর থেকে এখন অবধি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ডব্লিউএফপি এবং জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থাগুলোর পাশাপাশি বাংলাদেশের এনজিওগুলোকে ২৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি সহায়তা করেছে।
ঠিকানা/এএস