পূর্ব এশিয়ার দেশ জাপানে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী একটি ভূমিকম্প। জার্মান ভূ-বিজ্ঞান গবেষণা সংস্থা (জিএফজেড) জানিয়েছে ১১ আগস্ট (শুক্রবার) ৬ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের হোককাইদো।
বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, জার্মান সংস্থাটি জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি ভূপৃষ্ঠের ৪৬ কিলোমিটার গভীরে উৎপত্তি হয়েছিল।
গত মার্চেও শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল হোককাইদো। রিখটার স্কেলে যা ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প ছিল বলে জানিয়েছিল দেশটির জাতীয় ভূকম্পন সংস্থা। ওই ভূমিকম্পে হোককাইদো ছাড়াও অন্যান্য অঞ্চলগুলো কেঁপেছিল।
এর আগে গত সপ্তাহে চীনের শেংডং প্রদেশে ৫ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অন্তত ২১ জন মানুষ আহত হয়েছিলেন। কম্পনের দিক দিয়ে ভূমিকম্পটি এতটা শক্তিশালী না হলেও এতে ওই প্রদেশের ১২৬টি বাড়ি ধসে পড়েছিল। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ভূপৃষ্ঠের মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল। ফলে সেটিতে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয় বলে ধারণা করা হয়।
এদিকে জাপান হলো একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। এটি প্রশান্ত মহাসাগরের কথিত ‘রিং অব ফায়ারে’ অবস্থিত। এই স্থানে প্রায়ই ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। এছাড়া হঠাৎ করেই আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। অতীতে অনেক ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামির সম্মুখীন হয়েছিল দেশটি। যার মধ্যে ২০১১ সালের সুনামি ছিল অন্যদত। ওই বছর এই মহাপ্রাকৃতিক বিপর্যয়ে দেশটির হাজার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল অসংখ্য অবকাঠামো। সূত্র: রয়টার্স, এবিপি
ঠিকানা/এসআর
বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, জার্মান সংস্থাটি জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি ভূপৃষ্ঠের ৪৬ কিলোমিটার গভীরে উৎপত্তি হয়েছিল।
গত মার্চেও শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল হোককাইদো। রিখটার স্কেলে যা ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প ছিল বলে জানিয়েছিল দেশটির জাতীয় ভূকম্পন সংস্থা। ওই ভূমিকম্পে হোককাইদো ছাড়াও অন্যান্য অঞ্চলগুলো কেঁপেছিল।
এর আগে গত সপ্তাহে চীনের শেংডং প্রদেশে ৫ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অন্তত ২১ জন মানুষ আহত হয়েছিলেন। কম্পনের দিক দিয়ে ভূমিকম্পটি এতটা শক্তিশালী না হলেও এতে ওই প্রদেশের ১২৬টি বাড়ি ধসে পড়েছিল। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ভূপৃষ্ঠের মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল। ফলে সেটিতে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয় বলে ধারণা করা হয়।
এদিকে জাপান হলো একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। এটি প্রশান্ত মহাসাগরের কথিত ‘রিং অব ফায়ারে’ অবস্থিত। এই স্থানে প্রায়ই ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। এছাড়া হঠাৎ করেই আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। অতীতে অনেক ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামির সম্মুখীন হয়েছিল দেশটি। যার মধ্যে ২০১১ সালের সুনামি ছিল অন্যদত। ওই বছর এই মহাপ্রাকৃতিক বিপর্যয়ে দেশটির হাজার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল অসংখ্য অবকাঠামো। সূত্র: রয়টার্স, এবিপি
ঠিকানা/এসআর