
একজন গোলরক্ষকের কাজ হলো দলকে প্রতিপক্ষের আক্রমণ ঠেকিয়ে গোলবার অক্ষুণ্ন রাখা। সেই কীর্তি তো রয়েছেই, গোল করিয়েও যে রেকর্ড গড়ার কীর্তি রয়েছে গোলরক্ষকদের। তেমনই একটি রেকর্ড গড়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ব্রাজিলিয়ান তারকা এডারসন মোয়ারেস।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে গোলরক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ অ্যাসিস্ট করার রেকর্ড গড়েছেন এডারসন মোয়ারেস। ১৫ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের মুখোমুখি হয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটি। মিশরীয় ফরোয়ার্ড ওমর মারমুশ নিজের তৃতীয় ইপিএল ম্যাচ খেলতে নেমেই এদিন হ্যাটট্রিক করেছেন। যাতে ভর করে নিউক্যাসলকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে সিটি।
আর এই ম্যাচ দিয়েই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৬টি গোলে অ্যাসিস্টের রেকর্ড গড়েছেন সিটির গোলরক্ষক এডারসন।
ক্যাসলের বিপক্ষে ম্যাচের ১৯তম মিনিটে মারমুশ প্রথম গোলটি করেন। সেটিতে অবশ্য মূল অবদানটা ছিল এডারসনের। এই সেলেসাও তারকা নিজেদের বক্স থেকে বেশ বাইরে থেকে বল ভাসিয়ে মারেন প্রতিপক্ষের অর্ধে। সেই বলটি ধরে ক্যাসলের আগুয়ান গোলরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে লব শটে গোল করেন মারমুশ। বলটি জালে জড়াতেই ডিফেন্ডাররা উদযাপনে মাতেন এডারসনের সঙ্গে। বোঝাই যাচ্ছিল সিটির খেলোয়াড়রা লিড নেয়ার মূল কীর্তিটি দিচ্ছেন তাকে।
এর মাধ্যমে ইপিএলে সর্বোচ্চ ষষ্ঠ গোলের অ্যাসিস্টের মাইলফলকে নাম লেখান সিটির এই গোলরক্ষক। প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসে এতদিন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি (৫) গোলে সহায়তা করা গোলরক্ষক ছিলেন পল রবিনসন। তাকে ছাড়িয়ে যাওয়া এডারসন শুধু এই মৌসুমেই ৩টি অ্যাসিস্ট করেছেন। দ্বিতীয় স্থানে নেমে যাওয়া রবিনসন ইপিএলে খেলেছেন লিডস ইউনাইটেড, টটেনহ্যাম হটস্পার, ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স ও বার্নলির হয়ে।
ঠিকানা/এএস
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে গোলরক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ অ্যাসিস্ট করার রেকর্ড গড়েছেন এডারসন মোয়ারেস। ১৫ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের মুখোমুখি হয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটি। মিশরীয় ফরোয়ার্ড ওমর মারমুশ নিজের তৃতীয় ইপিএল ম্যাচ খেলতে নেমেই এদিন হ্যাটট্রিক করেছেন। যাতে ভর করে নিউক্যাসলকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে সিটি।
আর এই ম্যাচ দিয়েই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৬টি গোলে অ্যাসিস্টের রেকর্ড গড়েছেন সিটির গোলরক্ষক এডারসন।
ক্যাসলের বিপক্ষে ম্যাচের ১৯তম মিনিটে মারমুশ প্রথম গোলটি করেন। সেটিতে অবশ্য মূল অবদানটা ছিল এডারসনের। এই সেলেসাও তারকা নিজেদের বক্স থেকে বেশ বাইরে থেকে বল ভাসিয়ে মারেন প্রতিপক্ষের অর্ধে। সেই বলটি ধরে ক্যাসলের আগুয়ান গোলরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে লব শটে গোল করেন মারমুশ। বলটি জালে জড়াতেই ডিফেন্ডাররা উদযাপনে মাতেন এডারসনের সঙ্গে। বোঝাই যাচ্ছিল সিটির খেলোয়াড়রা লিড নেয়ার মূল কীর্তিটি দিচ্ছেন তাকে।
এর মাধ্যমে ইপিএলে সর্বোচ্চ ষষ্ঠ গোলের অ্যাসিস্টের মাইলফলকে নাম লেখান সিটির এই গোলরক্ষক। প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসে এতদিন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি (৫) গোলে সহায়তা করা গোলরক্ষক ছিলেন পল রবিনসন। তাকে ছাড়িয়ে যাওয়া এডারসন শুধু এই মৌসুমেই ৩টি অ্যাসিস্ট করেছেন। দ্বিতীয় স্থানে নেমে যাওয়া রবিনসন ইপিএলে খেলেছেন লিডস ইউনাইটেড, টটেনহ্যাম হটস্পার, ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স ও বার্নলির হয়ে।
ঠিকানা/এএস