যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমাদের সামরিক জোট ন্যাটোতে ফিনল্যান্ডের যোগদানের পর রাশিয়া পশ্চিম সীমান্তে সেনা মোতায়েন বাড়াবে। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু এই ঘোষণা দিয়েছেন।
বুধবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কলেজিয়ামের উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। খবর রয়টার্সের।
সের্গেই শোইগু বলেন, ন্যাটো সদস্য পোল্যান্ড ইতোমধ্যে নিজেদের সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। তিনি আশঙ্কা করছেন, ফিনল্যান্ডে ন্যাটোর উল্লেখযোগ্য সেনা ও অস্ত্র মোতায়েন করা হবে।
তিনি বলেন, ফিনল্যান্ডের ন্যাটোতে যোগদানের ফলে রাশিয়ার সঙ্গে জোটের সীমান্ত প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, সমন্বিতভাবে পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটি ছায়াযুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে। ন্যাটোতে ফিনল্যান্ডের যোগদান এবং আগামীতে সুইডেনের যোগ দেওয়া হবে বড় ধরনের অস্থিতিশীলতার উপাদান।
তিনি বলেন, ফিনিশ ভূখণ্ডে ন্যাটোর অতিরিক্ত সেনা ইউনিট ও হামলার অস্ত্র মোতায়েন করা হতে পারে। যেগুলো রাশিয়ার উত্তর-পশ্চিমে গুরুত্বপূর্ণ নিশানায় আঘাত করতে সক্ষম হবে। আজকের বোর্ড সভায় আমরা লেনিনগ্রাদ ও মস্কো সামরিক জেলা এবং পশ্চিমাঞ্চলে শক্তি বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা করব।
তিনি আরও বলেন, পোল্যান্ড মহাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী গড়ে তোলার ইচ্ছার কথা জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রুশবিরোধী নীতি বাস্তবায়নের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে দেশটি। গত বছর ফেব্রুয়ারির পর থেকে পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর সেনা সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার।
উল্লেখ্য, ফিনল্যান্ড ও সুইডেন চিরাচরিতভাবে নিজেদের সামরিকভাবে ‘জোট নিরপেক্ষ’ হিসেবে বিবেচনা করে আসছিল। কিন্তু ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর দেশ দুটি ন্যাটোতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেয়। ফিনল্যান্ড ইতোমধ্যে যোগ দিয়েছে এবং সুইডেন যোগদানের অপেক্ষায় রয়েছে।
ঠিকানা/এসআর
বুধবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কলেজিয়ামের উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। খবর রয়টার্সের।
সের্গেই শোইগু বলেন, ন্যাটো সদস্য পোল্যান্ড ইতোমধ্যে নিজেদের সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। তিনি আশঙ্কা করছেন, ফিনল্যান্ডে ন্যাটোর উল্লেখযোগ্য সেনা ও অস্ত্র মোতায়েন করা হবে।
তিনি বলেন, ফিনল্যান্ডের ন্যাটোতে যোগদানের ফলে রাশিয়ার সঙ্গে জোটের সীমান্ত প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, সমন্বিতভাবে পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটি ছায়াযুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে। ন্যাটোতে ফিনল্যান্ডের যোগদান এবং আগামীতে সুইডেনের যোগ দেওয়া হবে বড় ধরনের অস্থিতিশীলতার উপাদান।
তিনি বলেন, ফিনিশ ভূখণ্ডে ন্যাটোর অতিরিক্ত সেনা ইউনিট ও হামলার অস্ত্র মোতায়েন করা হতে পারে। যেগুলো রাশিয়ার উত্তর-পশ্চিমে গুরুত্বপূর্ণ নিশানায় আঘাত করতে সক্ষম হবে। আজকের বোর্ড সভায় আমরা লেনিনগ্রাদ ও মস্কো সামরিক জেলা এবং পশ্চিমাঞ্চলে শক্তি বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা করব।
তিনি আরও বলেন, পোল্যান্ড মহাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী গড়ে তোলার ইচ্ছার কথা জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রুশবিরোধী নীতি বাস্তবায়নের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে দেশটি। গত বছর ফেব্রুয়ারির পর থেকে পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর সেনা সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার।
উল্লেখ্য, ফিনল্যান্ড ও সুইডেন চিরাচরিতভাবে নিজেদের সামরিকভাবে ‘জোট নিরপেক্ষ’ হিসেবে বিবেচনা করে আসছিল। কিন্তু ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর দেশ দুটি ন্যাটোতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেয়। ফিনল্যান্ড ইতোমধ্যে যোগ দিয়েছে এবং সুইডেন যোগদানের অপেক্ষায় রয়েছে।
ঠিকানা/এসআর