![](https://thikananews.com/public/postimages/67a4cb8356a32.gif)
ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও মানবতাবিরোধী অপরাধে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি শেখ হাসিনা যেন বক্তব্য না দেন, সেজন্য ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে ডেকে প্রতিবাদ নোট দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আজ ৬ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারতকে আমরা লিখিতভাবে অনুরোধ করেছি শেখ হাসিনাকে সংযত করার জন্য, যেন উনি এ ধরনের বক্তব্য না দেন, যেটা বাংলাদেশের বিপক্ষে যাচ্ছে। আমরা এটার কোনো জবাব পাইনি এখনও। গত কয়েকদিনের কার্যকলাপের কারণে আজ আরেকবার তাদের প্রতিবাদ নোট দিয়েছি।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতকে ডেকে প্রদিবাদ নোটটি দিয়েছি এবং আমরা আবারও অনুরোধ করেছি, যেন তাকে থামানো হয়। কারণ তার যে বক্তব্য প্রধানত মিথ্যা। উনি যেসব কথা উল্লেখ করছেন সেটা এক ধরনের অস্থিশীলতা উসকে দিচ্ছে বাংলাদেশে। এজন্য আমরা অনুরোধ করেছি এই অনুশীলনটা বন্ধ করার জন্য।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য খুবই আক্রমণাত্মক, যা তরুণ প্রজন্মের অনুভূতিতে আঘাত করে থাকতে পারে। তিনি বলেন, ঢাকা ভারতকে অনুরোধ করে যাচ্ছে যাতে হাসিনা এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন। ‘আমরা দেখব ভারত কী পদক্ষেপ নেয়।’
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা জানি এটা (ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ধ্বংসযজ্ঞ) নেতিবাচক হবে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এটিকে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখছি। সরকার এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধ করার চেষ্টা করবে।’
ঠিকানা/এসআর
আজ ৬ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানান অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারতকে আমরা লিখিতভাবে অনুরোধ করেছি শেখ হাসিনাকে সংযত করার জন্য, যেন উনি এ ধরনের বক্তব্য না দেন, যেটা বাংলাদেশের বিপক্ষে যাচ্ছে। আমরা এটার কোনো জবাব পাইনি এখনও। গত কয়েকদিনের কার্যকলাপের কারণে আজ আরেকবার তাদের প্রতিবাদ নোট দিয়েছি।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতকে ডেকে প্রদিবাদ নোটটি দিয়েছি এবং আমরা আবারও অনুরোধ করেছি, যেন তাকে থামানো হয়। কারণ তার যে বক্তব্য প্রধানত মিথ্যা। উনি যেসব কথা উল্লেখ করছেন সেটা এক ধরনের অস্থিশীলতা উসকে দিচ্ছে বাংলাদেশে। এজন্য আমরা অনুরোধ করেছি এই অনুশীলনটা বন্ধ করার জন্য।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য খুবই আক্রমণাত্মক, যা তরুণ প্রজন্মের অনুভূতিতে আঘাত করে থাকতে পারে। তিনি বলেন, ঢাকা ভারতকে অনুরোধ করে যাচ্ছে যাতে হাসিনা এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন। ‘আমরা দেখব ভারত কী পদক্ষেপ নেয়।’
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা জানি এটা (ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ধ্বংসযজ্ঞ) নেতিবাচক হবে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এটিকে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখছি। সরকার এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধ করার চেষ্টা করবে।’
ঠিকানা/এসআর