![](https://thikananews.com/public/postimages/67a43e5cd2722.gif)
এক্সকেভেটরের আঘাতে খসে পড়ছে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি। আজ ৬ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকেও এক্সকেভেটর দিয়ে বাড়িটি ভাঙতে দেখা গেছে। রাতভর এক্সকেভেটরে বাড়ির সামনের অংশের অনেকটাই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সকালে ক্রেন ও এক্সকেভেটর দিয়ে বাড়িটির বিভিন্ন অংশ ভাঙতে দেখা যায়। কিছু অংশে এখনও আগুন জ্বলছে।
এদিকে সার্বিক পরিস্থিতির জন্য পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উসকানি মূলত দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ৫ আগস্ট (বুধবার) রাত পৌনে ১২টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ জানুয়ারি (বুধবার) রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়। এর আগে রাত ৯টার দিকে ভবনটির তৃতীয় তলায় আগুন দেওয়া হয়। রাত সাড়ে ১০টায় প্রথমে বাড়ির সামনে একটি ক্রেন নেওয়া হয়। পরে আরেকটি এক্সকেভেটর আনা হয়।
ক্রেন নিয়ে যাওয়া হলে উৎসুক জনতা ক্রেনের ওপর ওঠে উল্লাস প্রকাশ করতে থাকে। এ সময় ‘শেখ মুজিবের বাড়ি ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’ বলে স্লোগান দেন বিক্ষুব্ধরা। কেউ কেউ শেখ হাসিনার ফাঁসি চেয়েও স্লোগান দিচ্ছিলেন। এমন একদিনে এ ঘটনা ঘটছে, যেদিন গণ-আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার ছয় মাস পূর্ণ হলো।
বুধবার রাত ৮টার পর থেকেই বিপুল সংখ্যক মানুষ বাড়িটির সামনে জড়ো হতে থাকেন। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনতার ভিড়ও বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর শুরু করে জনতা। লাঠিসোঁটা ও শাবল হাতে ভাঙচুরে যোগ দেন অনেকে।
অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টরা ঘোষণা দেন, ঠিক যে সময়ে শেখ হাসিনা অনলাইনে বক্তব্য দেওয়া শুরু করবেন, তখনই ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে ভবনে ভাঙচুর চালানো হবে। তবে তার আগেই রাত ৮টার দিকে সেখানে ঢুকে ভাঙচুর শুরু করা হয়।
এর আগে সন্ধ্যা ৭টার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু, তার স্ত্রী–পুত্র, পুত্রবধূসহ আত্মীয়দের হত্যা করা হয়েছিল এখানে। এই বাড়িটিকে স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ৫ আগস্ট প্রথম দফায় ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছিল বিক্ষুব্ধ জনতা। এর পর থেকে বাড়িটি অনেকটা পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
সার্বিক পরিস্থিতির জন্য শেখ হাসিনা দায়ী : সার্বিক পরিস্থিতির জন্য পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উসকানি মূলত দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ৫ আগস্ট (বুধবার) রাত পৌনে ১২টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, সার্বিক পরিস্থিতির জন্য পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উসকানি মূলত দায়ী। মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা কখনোই বাংলাদেশের মানুষকে অন্তরে ধারণ করে না। এটি তার ঘৃণিত স্বভাব।
তার কিছুক্ষণ আগে একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি। সেখানে দেশবাসীকে কোনো ধরনের উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির।
সেই স্ট্যাটাসে লিখেছেন, বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক দায়িত্বশীল নাগরিকবৃন্দের আহ্বান- কোনো উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্য ধরুন এবং প্রিয় দেশকে ভালোবাসার নমুনা প্রদর্শন করুন।
ঠিকানা/এসআর
এদিকে সার্বিক পরিস্থিতির জন্য পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উসকানি মূলত দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ৫ আগস্ট (বুধবার) রাত পৌনে ১২টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ জানুয়ারি (বুধবার) রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়। এর আগে রাত ৯টার দিকে ভবনটির তৃতীয় তলায় আগুন দেওয়া হয়। রাত সাড়ে ১০টায় প্রথমে বাড়ির সামনে একটি ক্রেন নেওয়া হয়। পরে আরেকটি এক্সকেভেটর আনা হয়।
ক্রেন নিয়ে যাওয়া হলে উৎসুক জনতা ক্রেনের ওপর ওঠে উল্লাস প্রকাশ করতে থাকে। এ সময় ‘শেখ মুজিবের বাড়ি ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’ বলে স্লোগান দেন বিক্ষুব্ধরা। কেউ কেউ শেখ হাসিনার ফাঁসি চেয়েও স্লোগান দিচ্ছিলেন। এমন একদিনে এ ঘটনা ঘটছে, যেদিন গণ-আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার ছয় মাস পূর্ণ হলো।
বুধবার রাত ৮টার পর থেকেই বিপুল সংখ্যক মানুষ বাড়িটির সামনে জড়ো হতে থাকেন। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনতার ভিড়ও বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর শুরু করে জনতা। লাঠিসোঁটা ও শাবল হাতে ভাঙচুরে যোগ দেন অনেকে।
অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টরা ঘোষণা দেন, ঠিক যে সময়ে শেখ হাসিনা অনলাইনে বক্তব্য দেওয়া শুরু করবেন, তখনই ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে ভবনে ভাঙচুর চালানো হবে। তবে তার আগেই রাত ৮টার দিকে সেখানে ঢুকে ভাঙচুর শুরু করা হয়।
এর আগে সন্ধ্যা ৭টার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু, তার স্ত্রী–পুত্র, পুত্রবধূসহ আত্মীয়দের হত্যা করা হয়েছিল এখানে। এই বাড়িটিকে স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ৫ আগস্ট প্রথম দফায় ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছিল বিক্ষুব্ধ জনতা। এর পর থেকে বাড়িটি অনেকটা পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
সার্বিক পরিস্থিতির জন্য শেখ হাসিনা দায়ী : সার্বিক পরিস্থিতির জন্য পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উসকানি মূলত দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ৫ আগস্ট (বুধবার) রাত পৌনে ১২টায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, সার্বিক পরিস্থিতির জন্য পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার উসকানি মূলত দায়ী। মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা কখনোই বাংলাদেশের মানুষকে অন্তরে ধারণ করে না। এটি তার ঘৃণিত স্বভাব।
তার কিছুক্ষণ আগে একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি। সেখানে দেশবাসীকে কোনো ধরনের উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির।
সেই স্ট্যাটাসে লিখেছেন, বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক দায়িত্বশীল নাগরিকবৃন্দের আহ্বান- কোনো উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্য ধরুন এবং প্রিয় দেশকে ভালোবাসার নমুনা প্রদর্শন করুন।
ঠিকানা/এসআর