পেলের পর ব্রাজিলের অন্যতম সেরা প্রতিভাবান ভাবা হচ্ছিল নেইমারকে। পেলের স্মৃতিধন্য ক্লাব সান্তোসে উত্থান ঘটেছিল এক বিস্ময়বালকের। এক যুগের বেশি সময় আগে নেইমার নামক কেউ আছেন, তার আগমন ঘটেছিল ব্রাজিলিয়ান ক্লাবটি থেকে। তাকে ঘিরে মেতে ওঠে গোটা ফুটবল দুনিয়া। ব্রাজিল স্বপ্ন বুনতে শুরু করে ফের বিশ্বজয়ের।
প্রাপ্তির সঙ্গে প্রত্যাশার মেলবন্ধন ঘটাতে পারেননি নেইমার। তাতে, তার আবেদন কমেনি এতটুকু। ক্যারিয়ারজুড়ে চোটের সঙ্গে লড়াই করে যতটা পেরেছেন, উজাড় করে দিয়েছেন নিজেকে। প্রবল সম্ভাবনা নিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করা এই তারকা আজ মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পা দিয়েছেন ৩৩ বছরে।
দীর্ঘ ফুটবল জীবনে নেইমারের শুরুটা সান্তোসের হয়ে। সেখান থেকে আসেন বার্সেলোনায়। স্প্যানিশ ক্লাবটিতে নিজের সেরা সময় কাটিয়ে পাড়ি জমান ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে। প্যারিসে নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি। নানা বিতর্কের পর নতুন ঠিকানা হিসেবে খুঁজে নেন সৌদি আরবের ক্লাব আল-হিলালকে।
আল-হিলালে বেশ আশা নিয়ে যান নেইমার। তাকে ঘিরেও মধ্যপ্রাচ্যের ক্লাবটি বড়সড় প্রত্যাশা রেখেছিল। কিন্তু, চোটের কারণে এক মৌসুমে খেলতে পেরেছেন মোটে ৭ ম্যাচ। নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা নেইমার মরিয়া হয়ে আছেন ছন্দে ফিরতে। ব্রাজিলের ফুটবল ইতিহাসে সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা নেইমার চান ২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে। তার আগে নিজেকে ঝালিয়ে নিতে তিনি ফিরে গেছেন শৈশবের ক্লাব সান্তোসে। যারা তাকে বরণ করে নিয়েছে রাজসিক ভাবে।
নেইমারকে ঘিরে সান্তোসের স্লোগান ছিল— ‘দ্য প্রিন্স ইজ ব্যাক।’ জন্মদিনে ভক্তদের চাওয়াও নিশ্চয়ই অভিন্ন, ফিরে আসুক তাদের প্রিয় তারকা।
ঠিকানা/এসআর
প্রাপ্তির সঙ্গে প্রত্যাশার মেলবন্ধন ঘটাতে পারেননি নেইমার। তাতে, তার আবেদন কমেনি এতটুকু। ক্যারিয়ারজুড়ে চোটের সঙ্গে লড়াই করে যতটা পেরেছেন, উজাড় করে দিয়েছেন নিজেকে। প্রবল সম্ভাবনা নিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করা এই তারকা আজ মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পা দিয়েছেন ৩৩ বছরে।
দীর্ঘ ফুটবল জীবনে নেইমারের শুরুটা সান্তোসের হয়ে। সেখান থেকে আসেন বার্সেলোনায়। স্প্যানিশ ক্লাবটিতে নিজের সেরা সময় কাটিয়ে পাড়ি জমান ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে। প্যারিসে নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি। নানা বিতর্কের পর নতুন ঠিকানা হিসেবে খুঁজে নেন সৌদি আরবের ক্লাব আল-হিলালকে।
আল-হিলালে বেশ আশা নিয়ে যান নেইমার। তাকে ঘিরেও মধ্যপ্রাচ্যের ক্লাবটি বড়সড় প্রত্যাশা রেখেছিল। কিন্তু, চোটের কারণে এক মৌসুমে খেলতে পেরেছেন মোটে ৭ ম্যাচ। নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা নেইমার মরিয়া হয়ে আছেন ছন্দে ফিরতে। ব্রাজিলের ফুটবল ইতিহাসে সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা নেইমার চান ২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে। তার আগে নিজেকে ঝালিয়ে নিতে তিনি ফিরে গেছেন শৈশবের ক্লাব সান্তোসে। যারা তাকে বরণ করে নিয়েছে রাজসিক ভাবে।
নেইমারকে ঘিরে সান্তোসের স্লোগান ছিল— ‘দ্য প্রিন্স ইজ ব্যাক।’ জন্মদিনে ভক্তদের চাওয়াও নিশ্চয়ই অভিন্ন, ফিরে আসুক তাদের প্রিয় তারকা।
ঠিকানা/এসআর