ভারতের নয়াদিল্লিতে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনীর (বিএসএফ) মহাপরিচালক পর্যায়ে ৫৫তম সীমান্ত সম্মেলন। চার দিনের এ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে যাবেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীসহ ১২ কর্মকর্তা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা গেছে।
এবারের সীমান্ত সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে সীমান্ত হত্যা বন্ধ, সীমান্তে বাংলাদেশি নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বন্ধ করা, বাংলাদেশি নাগরিকদের ধরে নিয়ে যাওয়া বা আটক বন্ধ করা, বিএসএফ ও ভারতীয় নাগরিকদের সীমানা লঙ্ঘন, অবৈধ পারাপার ও অনুপ্রবেশ বন্ধ করার বিষয়গুলো অন্যতম। এছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মাদকদ্রব্য, অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং বিস্ফোরকদ্রব্য চোরাচালান প্রতিরোধের ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হবে ওই সম্মেলনে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিজিবি ও বিএসএফ ডিজি পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি। সম্মেলনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
সম্মেলনে আরও অংশ নেবেন বিজিবির এডিজি মো. সোহরাব হোসেন ভুইয়া, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এম জসীম উদ্দিন খান, বিজিবির সেক্টর কমান্ডার মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল মো. রেজাউল করিম, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের যুগ্ম সচিব (পরিচালক) মোহাম্মদ আব্দুল কাদের শেখ।
এছাড়াও বিজিবির পরিচালক (স্টাফ অফিসার) মাসুদ পারভেজ রানা, বিজিবির পরিচালক (স্টাফ অফিসার) আব্দুল্লাহ আল মাশরুকি, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মো. মনোয়াত মোকাররম, যৌথ নদী কমিশনের পরিচালক মোহাম্মদ আবু সাঈদ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের যুগ্ম পরিচালক মুহাম্মদ জিল্লুর রহমান এবং বিজিবি ডিজির এডিসি সাকিব হাসান সম্মেলনে যোগ দেবেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়াদি যেমন- সীমান্ত হত্যা, ভারতের শূন্যরেখার ১৫০ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ, চোরাচালান, অবৈধ অনুপ্রবেশ, মানবপাচার, নদীগুলোর পানির সুষম বণ্টনসহ ১২টি বিষয়ে সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এবারের সীমান্ত সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে সীমান্ত হত্যা বন্ধ, সীমান্তে বাংলাদেশি নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো বন্ধ করা, বাংলাদেশি নাগরিকদের ধরে নিয়ে যাওয়া বা আটক বন্ধ করা, বিএসএফ ও ভারতীয় নাগরিকদের সীমানা লঙ্ঘন, অবৈধ পারাপার ও অনুপ্রবেশ বন্ধ করার বিষয়গুলো অন্যতম। এছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে ইয়াবা, ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন প্রকার অবৈধ মাদকদ্রব্য, অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং বিস্ফোরকদ্রব্য চোরাচালান প্রতিরোধের ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হবে ওই সম্মেলনে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিজিবি ও বিএসএফ ডিজি পর্যায়ের সীমান্ত সম্মেলন ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি। সম্মেলনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
সম্মেলনে আরও অংশ নেবেন বিজিবির এডিজি মো. সোহরাব হোসেন ভুইয়া, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এম জসীম উদ্দিন খান, বিজিবির সেক্টর কমান্ডার মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল মো. রেজাউল করিম, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের যুগ্ম সচিব (পরিচালক) মোহাম্মদ আব্দুল কাদের শেখ।
এছাড়াও বিজিবির পরিচালক (স্টাফ অফিসার) মাসুদ পারভেজ রানা, বিজিবির পরিচালক (স্টাফ অফিসার) আব্দুল্লাহ আল মাশরুকি, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মো. মনোয়াত মোকাররম, যৌথ নদী কমিশনের পরিচালক মোহাম্মদ আবু সাঈদ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের যুগ্ম পরিচালক মুহাম্মদ জিল্লুর রহমান এবং বিজিবি ডিজির এডিসি সাকিব হাসান সম্মেলনে যোগ দেবেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়াদি যেমন- সীমান্ত হত্যা, ভারতের শূন্যরেখার ১৫০ গজের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ, চোরাচালান, অবৈধ অনুপ্রবেশ, মানবপাচার, নদীগুলোর পানির সুষম বণ্টনসহ ১২টি বিষয়ে সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।