প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ ৯ আগস্ট (বুধবার) গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন উপজেলায় ঘর হস্তান্তর করে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা চাই, মানুষ নিজেদের অবস্থার উন্নতি করে উন্নত জীবনের অধিকারী হবেন। বাবা-মা ভাইবোন সব হারিয়েছি। ১৯৮১ সালে এসে এই দেশের মানুষকেই আপনজন হিসেবে পেয়েছি। তাদের মাঝে হারানো বাবা-মা ভাইবোনকে খুঁজে পেয়েছি। আমার তো আর কিছু পাওয়ার নেই। এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছি। দরিদ্র অসহায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ভূমি ও নতুন ঘর করে দিচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা চাই, একটি মানুষও যেন অযত্নে অবহেলায় না থাকে। যে মানুষগুলোকে আমার বাবা সবচেয়ে বেশি ভালোবেসেছেন। যারা ঘর পেয়েছেন তারা ঘরের আশেপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবেন। ঘরগুলোকে যত্ন করতে হবে। এখন ডেঙ্গু দেখা গেছে, কোথাও যেন পানি জমে না থাকে। মশার প্রজনন কেন্দ্র যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন। বিদ্যুৎ ব্যবহারে আপনারা সাশ্রয়ী হবেন। জাতির পিতা এদেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। দেশের একটি মানুষও অবহেলিত থাকবে না। সেটাই তার আকাঙ্ক্ষা ছিল। আমরা সেই আকাঙ্ক্ষাই পূরণ করছি।’
আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের জন্য কাজ করে জানিয়ে শেখ হাসিনা আরও বলেন, আমাদের একটা বিরোধীদল আছে, মানুষ খুন করা, অগ্নিসন্ত্রাস করা, বাসে আগুন দেওয়া, রেলে আগুন দেওয়া, পুলিশকে মারা, মানুষকে হত্যা করা, এ ধরনের কাজই তারা করে যায়। ’৭৫ এ জাতির পিতা হত্যা করার পর বাংলাদেশের জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। প্রতি রাতে কারফিউ থাকতো, মানুষের কথা বলার অধিকার ছিল না। কোনো কিছু বললেই ধরে নিয়ে গুম করা হতো। লাশও গুম করতো। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য, ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আওয়ামী লীগ এবং আমাদের সমমনা দল নিয়ে আমরা দিনের পর দিন আন্দোলন করেছি। মানুষ আজ ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে, গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেয়েছে। আওয়ামী লীগে জনগণের ভোটের অধিকার সুরক্ষিত করেছে।
দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক অধিকারকে বিশ্বাস করে। মানুষের ভোটের অধিকার মানুষের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে। ২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত দেশে একটা স্থিতিশীল অবস্থা রয়েছে। শত বাধা অতিক্রম করে, একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অন্যদিকে মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগ, সবগুলো মোকাবিলা করে জনগণের আর্থসমাজিক উন্নয়নের দিকে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আজকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। দারিদ্র্যের হার অর্ধেকের বেশি নামিয়ে এনেছি। হতদরিদ্র ২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছি। ইনশাল্লাহ এই দেশে আর হতদরিদ্র থাকবে না। আমি শুধু এইটুকু বলব, একটানা সরকারে আছি বলেই আজকে ভূমিহীন মানুষের ঘর করে দেওয়া থেকে শুরু করে, শিক্ষার দীক্ষা, শতভাগ বিদ্যুৎ, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, স্কুল-কলেজের উন্নয়ন করে দিচ্ছি। নৌকায় ভোট দিয়েছেন বলে আজকে ভূমিহীন মানুষেরা ঘর পেলেন, জমি পেলেন। শিল্প-কলকারখানা করার জন্য আমরা ১০০টি অঞ্চল করে দিয়েছি, সেখানে মানুষ বিনিয়োগ করবে, অনেক মানুষের চাকরির ব্যবস্থা হবে।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় এদিন ভূমিহীন ও গৃহহীন আরও ২২ হাজার ১০১টি পরিবারের মধ্যে ভূমিসহ সেমিপাকা ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্য দিয়ে আরও ১২টি জেলা গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত হলো।
ঠিকানা/এসআর
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা চাই, মানুষ নিজেদের অবস্থার উন্নতি করে উন্নত জীবনের অধিকারী হবেন। বাবা-মা ভাইবোন সব হারিয়েছি। ১৯৮১ সালে এসে এই দেশের মানুষকেই আপনজন হিসেবে পেয়েছি। তাদের মাঝে হারানো বাবা-মা ভাইবোনকে খুঁজে পেয়েছি। আমার তো আর কিছু পাওয়ার নেই। এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছি। দরিদ্র অসহায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ভূমি ও নতুন ঘর করে দিচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা চাই, একটি মানুষও যেন অযত্নে অবহেলায় না থাকে। যে মানুষগুলোকে আমার বাবা সবচেয়ে বেশি ভালোবেসেছেন। যারা ঘর পেয়েছেন তারা ঘরের আশেপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবেন। ঘরগুলোকে যত্ন করতে হবে। এখন ডেঙ্গু দেখা গেছে, কোথাও যেন পানি জমে না থাকে। মশার প্রজনন কেন্দ্র যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন। বিদ্যুৎ ব্যবহারে আপনারা সাশ্রয়ী হবেন। জাতির পিতা এদেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। দেশের একটি মানুষও অবহেলিত থাকবে না। সেটাই তার আকাঙ্ক্ষা ছিল। আমরা সেই আকাঙ্ক্ষাই পূরণ করছি।’
আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের জন্য কাজ করে জানিয়ে শেখ হাসিনা আরও বলেন, আমাদের একটা বিরোধীদল আছে, মানুষ খুন করা, অগ্নিসন্ত্রাস করা, বাসে আগুন দেওয়া, রেলে আগুন দেওয়া, পুলিশকে মারা, মানুষকে হত্যা করা, এ ধরনের কাজই তারা করে যায়। ’৭৫ এ জাতির পিতা হত্যা করার পর বাংলাদেশের জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। প্রতি রাতে কারফিউ থাকতো, মানুষের কথা বলার অধিকার ছিল না। কোনো কিছু বললেই ধরে নিয়ে গুম করা হতো। লাশও গুম করতো। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য, ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আওয়ামী লীগ এবং আমাদের সমমনা দল নিয়ে আমরা দিনের পর দিন আন্দোলন করেছি। মানুষ আজ ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে, গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেয়েছে। আওয়ামী লীগে জনগণের ভোটের অধিকার সুরক্ষিত করেছে।
দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক অধিকারকে বিশ্বাস করে। মানুষের ভোটের অধিকার মানুষের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে। ২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত দেশে একটা স্থিতিশীল অবস্থা রয়েছে। শত বাধা অতিক্রম করে, একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অন্যদিকে মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগ, সবগুলো মোকাবিলা করে জনগণের আর্থসমাজিক উন্নয়নের দিকে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আজকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। দারিদ্র্যের হার অর্ধেকের বেশি নামিয়ে এনেছি। হতদরিদ্র ২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছি। ইনশাল্লাহ এই দেশে আর হতদরিদ্র থাকবে না। আমি শুধু এইটুকু বলব, একটানা সরকারে আছি বলেই আজকে ভূমিহীন মানুষের ঘর করে দেওয়া থেকে শুরু করে, শিক্ষার দীক্ষা, শতভাগ বিদ্যুৎ, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, স্কুল-কলেজের উন্নয়ন করে দিচ্ছি। নৌকায় ভোট দিয়েছেন বলে আজকে ভূমিহীন মানুষেরা ঘর পেলেন, জমি পেলেন। শিল্প-কলকারখানা করার জন্য আমরা ১০০টি অঞ্চল করে দিয়েছি, সেখানে মানুষ বিনিয়োগ করবে, অনেক মানুষের চাকরির ব্যবস্থা হবে।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় এদিন ভূমিহীন ও গৃহহীন আরও ২২ হাজার ১০১টি পরিবারের মধ্যে ভূমিসহ সেমিপাকা ঘর হস্তান্তর করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্য দিয়ে আরও ১২টি জেলা গৃহহীন ও ভূমিহীনমুক্ত হলো।
ঠিকানা/এসআর