২০২১ সালে মেটা প্ল্যাটফর্মসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন ডনাল্ড ট্রাম্প। ওই বছর ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গায় উস্কানীদাতা হিসাবে ওই নিষেধাজ্ঞা ব্যাপক পরিসরে সঠিক সিদ্ধন্ত বলে স্বীকৃত হলেও, সে কারণই জরিমানা গুনতে হলো মেটাকে।
ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ট্রাম্পের করা মামলা সম্প্রতি আদালতের বাইরে নিষ্পত্তি হয়েছে। আর এতে আড়াই কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মূল কোম্পানি মেটাকে।
২০২১ সালের ৬ জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটলে দাঙ্গার পরপরই ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম থেকে ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করেছিলে মেটা। ওই বছরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও এর প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গের বিরুদ্ধে মামলা করেন ট্রাম্প।
২০২৪ সালের জুলাই মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের উপর থেকে চূড়ান্ত বিধিনিষেধ তুলে নেয় জাকারবার্গের কোম্পানি।
ট্রাম্প ও মেটার মধ্যে এ নিষ্পত্তির বিষয়টি প্রথম প্রকাশ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
এ চুক্তির প্রায় দুই কোটি ২০ লাখ ডলার ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিয়াল লাইব্রেরির তহবিলে যাবে বলে প্রতিবেদনে লিখেছে বিবিসি।
বাকি অর্থ আইনি ও মামলায় স্বাক্ষরকারী অন্যান্য বাদীদের খরচ মেটাতে ব্যবহার করবে মেটা। তবে, চুক্তি অনুসারে ফেইসবুক থেকে ট্রাম্পকে নিষিদ্ধের বিষয়ে কোনও অন্যায় স্বীকার করবে না কোম্পানিটি।
২০২১ সালে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থগিত করে অন্তত দুই বছরের জন্য ট্রাম্পকে ফেইসবুক থেকে নিষিদ্ধ করার কথা জানিয়েছিল মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টটি।
তবে, গত বছর নভেম্বরে ট্রাম্পের নির্বাচনে জয়ের পর তার ফ্লোরিডার রিসোর্ট মার-এ-লাগোর সদর দরজায় গিয়ে হাজির হন জাকারবার্গ। সে সময় এ পদক্ষেপকে মেটার দিক থেকে ট্রাম্পের রাগ ভাঙানোর প্রয়াস বলে উঠে এসেছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে।
এর পরের মাসেই মেটা ট্রাম্পের অভিষেক তহবিলে ১০ লাখ ডলার অনুদান দেয়। আর, ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন জাকারবার্গ, এ সময় বিশ্বের অন্যান্য প্রযুক্তি বিলিয়নেয়ারদের পাশে বসে ছিলেন তিনি।
বিবিসি লিখেছে, এর আগের মেয়াদে কয়েক বছর ধরেই জাকারবার্গ ও ফেইসবুকের কড়া সমালোচনা করে আসছিলেন ট্রাম্প। ২০১৭ সালে প্ল্যাটফর্মটিকে ‘ট্রাম্প-বিরোধী’ বলেও বর্ণনা করেছিলেন তিনি।
তাদের মধ্যকার এ সম্পর্কের আরও অবনতি হয় ফেইসবুকে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে। ২০২৪ সালের মার্চে ফেইসবুককে ‘গণশত্রু’ বলেও বর্ণনা করেছিলেন ট্রাম্প। এর আগে টুইটারও প্রেসিডেন্টের অ্যাকাউন্ট ‘স্থায়ীভাবে’ বন্ধ করে দিয়েছিল প্লাটফর্মটি।
ট্রাম্পের ‘নতুন ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ ইলন মাস্ক চার হাজার চারশ কোটি ডলারে টুইটার কেনার পর ২০২২ সালে তার অ্যাকাউন্ট পুনর্বহাল করেন মাস্ক। কেনার পর প্লাটফর্মটির নাম বদলে এক্স রাখেন মার্কিন এই ধনকুবের।
ঠিকানা/এসআর
ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ট্রাম্পের করা মামলা সম্প্রতি আদালতের বাইরে নিষ্পত্তি হয়েছে। আর এতে আড়াই কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মূল কোম্পানি মেটাকে।
২০২১ সালের ৬ জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটলে দাঙ্গার পরপরই ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম থেকে ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করেছিলে মেটা। ওই বছরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও এর প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গের বিরুদ্ধে মামলা করেন ট্রাম্প।
২০২৪ সালের জুলাই মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের উপর থেকে চূড়ান্ত বিধিনিষেধ তুলে নেয় জাকারবার্গের কোম্পানি।
ট্রাম্প ও মেটার মধ্যে এ নিষ্পত্তির বিষয়টি প্রথম প্রকাশ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
এ চুক্তির প্রায় দুই কোটি ২০ লাখ ডলার ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিয়াল লাইব্রেরির তহবিলে যাবে বলে প্রতিবেদনে লিখেছে বিবিসি।
বাকি অর্থ আইনি ও মামলায় স্বাক্ষরকারী অন্যান্য বাদীদের খরচ মেটাতে ব্যবহার করবে মেটা। তবে, চুক্তি অনুসারে ফেইসবুক থেকে ট্রাম্পকে নিষিদ্ধের বিষয়ে কোনও অন্যায় স্বীকার করবে না কোম্পানিটি।
২০২১ সালে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থগিত করে অন্তত দুই বছরের জন্য ট্রাম্পকে ফেইসবুক থেকে নিষিদ্ধ করার কথা জানিয়েছিল মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টটি।
তবে, গত বছর নভেম্বরে ট্রাম্পের নির্বাচনে জয়ের পর তার ফ্লোরিডার রিসোর্ট মার-এ-লাগোর সদর দরজায় গিয়ে হাজির হন জাকারবার্গ। সে সময় এ পদক্ষেপকে মেটার দিক থেকে ট্রাম্পের রাগ ভাঙানোর প্রয়াস বলে উঠে এসেছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে।
এর পরের মাসেই মেটা ট্রাম্পের অভিষেক তহবিলে ১০ লাখ ডলার অনুদান দেয়। আর, ২০ জানুয়ারি ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন জাকারবার্গ, এ সময় বিশ্বের অন্যান্য প্রযুক্তি বিলিয়নেয়ারদের পাশে বসে ছিলেন তিনি।
বিবিসি লিখেছে, এর আগের মেয়াদে কয়েক বছর ধরেই জাকারবার্গ ও ফেইসবুকের কড়া সমালোচনা করে আসছিলেন ট্রাম্প। ২০১৭ সালে প্ল্যাটফর্মটিকে ‘ট্রাম্প-বিরোধী’ বলেও বর্ণনা করেছিলেন তিনি।
তাদের মধ্যকার এ সম্পর্কের আরও অবনতি হয় ফেইসবুকে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে। ২০২৪ সালের মার্চে ফেইসবুককে ‘গণশত্রু’ বলেও বর্ণনা করেছিলেন ট্রাম্প। এর আগে টুইটারও প্রেসিডেন্টের অ্যাকাউন্ট ‘স্থায়ীভাবে’ বন্ধ করে দিয়েছিল প্লাটফর্মটি।
ট্রাম্পের ‘নতুন ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ ইলন মাস্ক চার হাজার চারশ কোটি ডলারে টুইটার কেনার পর ২০২২ সালে তার অ্যাকাউন্ট পুনর্বহাল করেন মাস্ক। কেনার পর প্লাটফর্মটির নাম বদলে এক্স রাখেন মার্কিন এই ধনকুবের।
ঠিকানা/এসআর