![](https://thikananews.com/public/postimages/642552f968996.jpg)
বাংলাদেশের জন্য বিরল এক সম্মান বয়ে আনছেন বাংলাদেশীরা। আর এরই অংশ হিসাবে এই প্রথমবারের মতো নিউইয়র্কের বোলিংগ্রীনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হচ্ছে। নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক এ্যাডামস এই পতাকা উত্তোলন করবেন। ৩০ মার্চ বিকেল সাড়ে চারটায় এই জন্য এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে নিউইয়র্ক সিটি মেয়রের ইমিগ্রান্ট অ্যাফেয়ার্স অফিসের পক্ষ থেকে। এই অনুষ্ঠান সফল করার জন্য কাজ করছেন কমিউনিটির অতি পরিচিত মুখ মাজেদা উদ্দিন, ফাহাদ সোলায়মান, মনিকা চৌধুরী, মোহাম্মদ আলীসহ কয়েকজন।
ইতোমধ্যে এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী কমিউনিটির সবাইকে ৩০ মার্চ বিকেল সাড়ে চারটার আগে সেখানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। মাজেদা উদ্দিন বলেন, মেয়র নিজে হাতে পতাকা উত্তোলন করবেন। এটা অবশ্যই বাংলাদেশের ও বাংলাদেশীদের জন্য বিরল সম্মান। কারণ বোলিংগ্রীনে আমেরিকার পতাকার পাশাপাশি আমাদের বাংলাদেশের পতাকা উড়বে।
মাজেদা উদ্দিন বলেন, এই প্রথম বাংলাদেশের পতাকা নিউইয়র্ক সিটি মেয়রের সহায়তায় উত্তোলন সম্ভব হচ্ছে, এই জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। মেয়রের অফিস থেকে এই অনুষ্ঠানের নাম দেয়া হয়েছে ‘বাংলাদেশী ন্যাশনাল ফ্ল্যাগ ডে রেইজিং সেরিমনি’। আমি ২৭ মার্চ নিশ্চিত করেছেন পতাকা উত্তোলণের বিষয়টি। এখনও পর্যন্ত মেয়রের অফিসের ইমিগ্রান্ট অফিসের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করে চলছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের পতাকা আমেরিকার ইতিহাসে কোনদিন এমনভাবে এমন স্থানে উঠেনি। বলা যায় আমেরিকার ৪০০ বছরের ইতিহাসে এমনটা হয়নি। এটা একটি বিরাট অর্জন। মেয়র বলেছেন এখন থেকে প্রতিবছর ব্লোয়িং দিনে বাংলাদেশের পতাকা উড়বে। তিনি বলেন, সেখানে মেয়র নিজে হাতে পতাকা উঠানোর সময়ে আমরা উপস্থিত থাকবো।
আমি ও আমরা এই পতাকা ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে উত্তোলন করার জন্য চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি। কারণ সিটি কউন্সিলে আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস সংক্রান্ত এটি রেজুলেশন পাস করার জন্য দিয়েছিলাম কিন্তু সেটি একজন সিটি কাউন্সিলরের আপত্তি কারণে তা বিলটি ফ্লোরে থাকার পরও পাস করার জন্য উঠেনি। আর এটি না উঠার কারণে পুরো পরিকল্পনাটিই ভেস্তে গেলো। এরপরও আমি হাল ছাড়িনি বরং চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। আমি ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস সংক্রান্ত রেজুলেশনটি পাস করানোর জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখবো।
উল্লেখ, এর আগে মেয়রের অফিস থেকে বলা হয়েছিল বাংলাদেশের পতাকা তাদেরকে দেয়ার জন্য। সেই হিসাবে মাজেদা উদ্দিন বাংলাদেশে আট ফুট বাই বারো ফুটের মাপ এর দুটি বাংলাদেশের পতাকা বাংলাদেশে থেকে আনেন এবং একটি পতাকা তিনি মেয়রের অফিসের ইমিগ্রান্ট অ্যাফেয়ার্স এর হাতে পৌঁছে দেন। এরপর এটি ২৬ মার্চ সেটি উঠানোর পরিকল্পনা ছিল। কারণ ইমিগ্রান্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে সেই সময়ে বলা হয়েছিল আগে সিটি কাউন্সিলে বিলটি পাস হোক এরপর সেটি উঠনো হবে। কিন্তু বিলটি আটকে যাওয়ার কারণে পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয় এখন ৩০ মার্চ বিকেলে বোরিং গ্রীনে সেটি উড়বে।
ইতোমধ্যে এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী কমিউনিটির সবাইকে ৩০ মার্চ বিকেল সাড়ে চারটার আগে সেখানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। মাজেদা উদ্দিন বলেন, মেয়র নিজে হাতে পতাকা উত্তোলন করবেন। এটা অবশ্যই বাংলাদেশের ও বাংলাদেশীদের জন্য বিরল সম্মান। কারণ বোলিংগ্রীনে আমেরিকার পতাকার পাশাপাশি আমাদের বাংলাদেশের পতাকা উড়বে।
মাজেদা উদ্দিন বলেন, এই প্রথম বাংলাদেশের পতাকা নিউইয়র্ক সিটি মেয়রের সহায়তায় উত্তোলন সম্ভব হচ্ছে, এই জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। মেয়রের অফিস থেকে এই অনুষ্ঠানের নাম দেয়া হয়েছে ‘বাংলাদেশী ন্যাশনাল ফ্ল্যাগ ডে রেইজিং সেরিমনি’। আমি ২৭ মার্চ নিশ্চিত করেছেন পতাকা উত্তোলণের বিষয়টি। এখনও পর্যন্ত মেয়রের অফিসের ইমিগ্রান্ট অফিসের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করে চলছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের পতাকা আমেরিকার ইতিহাসে কোনদিন এমনভাবে এমন স্থানে উঠেনি। বলা যায় আমেরিকার ৪০০ বছরের ইতিহাসে এমনটা হয়নি। এটা একটি বিরাট অর্জন। মেয়র বলেছেন এখন থেকে প্রতিবছর ব্লোয়িং দিনে বাংলাদেশের পতাকা উড়বে। তিনি বলেন, সেখানে মেয়র নিজে হাতে পতাকা উঠানোর সময়ে আমরা উপস্থিত থাকবো।
আমি ও আমরা এই পতাকা ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে উত্তোলন করার জন্য চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি। কারণ সিটি কউন্সিলে আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস সংক্রান্ত এটি রেজুলেশন পাস করার জন্য দিয়েছিলাম কিন্তু সেটি একজন সিটি কাউন্সিলরের আপত্তি কারণে তা বিলটি ফ্লোরে থাকার পরও পাস করার জন্য উঠেনি। আর এটি না উঠার কারণে পুরো পরিকল্পনাটিই ভেস্তে গেলো। এরপরও আমি হাল ছাড়িনি বরং চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। আমি ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস সংক্রান্ত রেজুলেশনটি পাস করানোর জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখবো।
উল্লেখ, এর আগে মেয়রের অফিস থেকে বলা হয়েছিল বাংলাদেশের পতাকা তাদেরকে দেয়ার জন্য। সেই হিসাবে মাজেদা উদ্দিন বাংলাদেশে আট ফুট বাই বারো ফুটের মাপ এর দুটি বাংলাদেশের পতাকা বাংলাদেশে থেকে আনেন এবং একটি পতাকা তিনি মেয়রের অফিসের ইমিগ্রান্ট অ্যাফেয়ার্স এর হাতে পৌঁছে দেন। এরপর এটি ২৬ মার্চ সেটি উঠানোর পরিকল্পনা ছিল। কারণ ইমিগ্রান্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে সেই সময়ে বলা হয়েছিল আগে সিটি কাউন্সিলে বিলটি পাস হোক এরপর সেটি উঠনো হবে। কিন্তু বিলটি আটকে যাওয়ার কারণে পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয় এখন ৩০ মার্চ বিকেলে বোরিং গ্রীনে সেটি উড়বে।