লেখকের দায়বদ্ধতা, স্বাধীনতা এবং প্রাপ্তি

প্রকাশ : ২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯:০৫ , অনলাইন ভার্সন
একজন অহংকারী মানুষের অর্থ, যশ, কৌলীন্য, বংশখ্যাতি সামাজিক দৃষ্টিতে মলিন হয়ে যায়। তার মনুষ্যত্বের গায়ে নোনা ধরে। সেই মানুষ একজন শিল্পী বা লেখক যা-ই হন, এ রকম পরিস্থিতিতে তখন তার মননে, আচরণে, ভাবনায়, সৃষ্টির জৈব-সত্তা উত্তীর্ণ, সজীব, সমস্ত উদারকেন্দ্রিক মঙ্গলের, অলৌকিক আনন্দের এবং সৌন্দর্যের ছাপ প্রতিভাত হয় না!
যখনই সময় পাও, তোমার রচিত পুরোনো লেখাও পাঠ করো। দেখবে, নতুন শব্দমালা, নতুন ভাব এসে ভিড় জমাবে তোমার মনের জানালায়! তুমি একধরনের অদম্য স্পৃহা অনুভব করবে। মনে হবে, তোমার আগের লেখা বড্ড সেকেলে হয়ে গিয়েছে! তাকে মেরামত এবং আধুনিক করা প্রয়োজন। তাই বলে তোমাকে পুরোনো সৃষ্টি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকতে হবে, তা বলছি না। ভাষা যেমন ঝরনাধারার মতো সচল এবং পরিবর্তনশীল, ঠিক তেমনি হবে তোমার কল্পনার এবং চিন্তার প্রবাহ।
তোমার স্পৃহাকে তোমার অবচেতন মনের শৃঙ্খলে বন্দী করে রাখার কোনো সুযোগ নেই। মনে রাখবে, তোমার পাঠকসমাজ তোমার কাছ থেকে নতুন সৃষ্টি প্রত্যাশা করে। তারাও চলমান রেলগাড়ির মতো, এগিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে। তাদের হাতে তোমার সেই নতুন সৃষ্টিকর্ম তুলে দেওয়ার দায়িত্ব একান্তই তোমার। তারা গ্রহীতা এবং তুমি দাতা। কোনোভাবেই তাদের ফাঁকি দিতে বা বঞ্চিত করতে পারবে না তুমি। যদি তা-ই করো, তবে তোমার ব্যবসায় ধস নামবেই। তুমি আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না। তোমার পাঠক তারা, মুখ ফিরিয়ে তোমার দিকে তাকাবে না আর। তারা তখন তাদের মনের খোরাক জোগাতে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠিত লেখকের দ্বারস্থ হবেই।
তো ভাষা ও ভাবের যুক্তি-শৃঙ্খলার বালাই ঘোচানো তোমার পাঠকদের পক্ষে মেনে নিতে হয়তো-বা সময় লাগবে। কিন্তু জীবন দুর্জ্ঞেয়, জটিল এবং বিচিত্র বলেই তার অপার রহস্য তোমাকে তোমার কলমে তুলে আনতে হবে। তোমার সাহিত্য-ভাবনা, অন্য লেখকদের ভাষার প্রতিধ্বনি হতেও পারে। তোমার তেমন পরিবেশ, দিনযাত্রার মুহূর্তে তোমার সত্তার সহাবস্থান, সংগ্রাম, সমস্যা ইত্যাদি অভিজ্ঞতার আলোকে তুমি হয়ে উঠবে অকুণ্ঠিত সত্য প্রকাশের মূর্ত প্রতীক। মধ্যবিত্তের যুগযন্ত্রণায় তুমিও তাদের সঙ্গে অলাতচক্রে সারথি হয়ে চলেছ। তাই তোমার অভিজ্ঞতায় সঞ্জাত বক্তব্য নানান আঙ্গিকে, বিচিত্র মাত্রায় প্রকাশ করতে হবে।
অন্য মানুষের মতো ভাবনার, অনুভূতির, বুদ্ধির এবং বিচারের সীমাবদ্ধতা তোমারও আছে। একজন ব্যক্তি-মানুষ হিসেবে তোমার দুর্বলতাও আছে। এ কথা মানতেই হবে। লিখতে গিয়ে নিঃসীম দুর্বিষহ একাকিত্বের সঙ্গে একাত্ম তোমাকে হতেই হয়। এ সময় তোমাকে ক্লান্ত এবং বিরক্ত হলে চলবে কেন? এই কঠিন সত্যকে স্বাভাবিক বলে মেনে নিতেই হবে। তোমার আশপাশে যা ঘটে চলেছে, তা তোমার চেতনায় চিত্রিত হয়ে থাকলেও যখন তুমি লিখে যাচ্ছ, তখন তোমাকে নির্জনতার গভীরে আকণ্ঠ ডুবে যেতেই হবে। আবার তোমার নির্জনতার আবেশকে নানাভাবে বিশ্লেষণ করে সময়ের উদ্ভাসনে নিজেই নিজেকে ভেঙে ফেলার প্রবৃত্তিতে ব্যস্ত হয়েই লিখে যেতে হবে তোমাকে। নিজেকে গতিশীল রাখতেই হবে।
তবে জীবনের গল্পবলার সাধনকে একান্তই আরোপিত সনাতনী জরুরি বিষয় মনে করে নয়, ক্রমাগত ভাষাশৈলীর ভাঙচুর এবং বিনির্মাণ সাধন করেই নতুনত্বের দিকে নিয়ত প্রাগ্রসর হবে তুমি। নতুন যুগ-মলাটের শুভ আচারের উন্মোচক হয়ে উঠতে হবে তোমাকে। এটিকে রীতিসিদ্ধ নবধারা বিবেচনা করেই এগিয়ে যাও তুমি। তোমার অগণিত ভক্ত-পাঠকও তাদের চাওয়া-পাওয়ার নিক্তি হাতে নিয়ে তাকিয়ে আছে তোমার দিকে। তাদের সবার আগ্রহের বিষয় তাদের তুমি কী নতুনত্ব উপহার দেবে এবং তাদের আকাক্সিক্ষত সেই নতুনত্ব হবে না পানসে। হবে না রংহীন। সেই তোমার পুরোনো চর্বিত বিষয় মাত্র। তা হবে একেবারেই আকর্ষণীয়, রঙিন। সর্বোপরি তা হবে আধুনিক ও সত্যনিষ্ঠ। তুমি তোমার অভীষ্ট পাঠকজনের যাপিত জীবনের কথা, প্রতিদিনের জমা-খরচ, খুঁটিনাটি ঘটনার কথা একান্তই প্রাঞ্জলতার আবেশে আকর্ষণীয় করে তুলবে দক্ষতার সঙ্গেই। তাতে প্রাণও দেবে। এটাই তাদের প্রাণের দাবি। তুমি যখন লিখছ, কখনো সত্য-সীমাকে অতিক্রম করবে না। অনিবার্য তাল-লয় এবং মাত্রাগত ছন্দ নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে তোমাকে।
তুমি লিখতে পারো। শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে জীবনচরিত্রের নির্ঘণ্ট রচনা করতে পারো। জীবচিত্র আঁকতেও পারো। এত কিছুর পারঙ্গমতায় ঋদ্ধ হয়েই সামনে এগিয়ে যাও তুমি। সাবলীলতাকে প্রশ্রয় দিয়েই তোমার চিত্রিত গল্পের ক্লাইমেক্সে আরোহণ করতে হবে তোমাকে এবং চূড়ান্ত রূপে একজন লেখক হিসেবেই। লেখাকে কেন্দ্র করে সাহিত্য রচনা করাই তোমার একমাত্র সাধনা!
মূলত আধ্যাত্মিকতা, প্রেম, রোমাঞ্চ, সৌন্দর্য আবর্তিত হয় এই সাহিত্যকে ঘিরেই। এই আবর্তনে সাহিত্যের ধারা সদা চঞ্চল গতিময় ঝরনাধারার মতো। তোমার সাহিত্যে গল্পের, কাব্যের, ছন্দের ভাষা হবে একেবারেই সরল। সাদামাটা। তোমার উদ্দিষ্ট পাঠকের চিন্তা-ভাবনার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই সমান্তরালে এগোতে হবে তোমাকে। তুমি একটি জগতের দেশ, সমাজ, জীবন এবং মানবতার মধ্যেই বসবাস করো এবং তুমি একজন জীবনশিল্পী। তোমাকে তোমার এই শিল্পীসত্তাকে স্বীকার করতেই হবে। আনন্দিত হয়ে মেনে নিতেই হবে। মনে রেখো, একটি শিল্পকে জননন্দিত করে তুলতে একজন নিবেদিতপ্রাণ শিল্পীকে ঘাম ও রক্ত দুটোই ঝরাতে হয়। তার কায়িক পরিশ্রম, মানসিক অধ্যবসায় এবং সর্বোপরি মানবিক হৃদয়ানুভূতিÑএত সবের মিথস্ক্রিয়ায় একেকটি কলা, বাস্তবিক হয়ে ওঠে শিল্প, তা তোমার বিবেচনায় রাখতেই হবে। তাই বলে তুমি একজন শিল্পী, লেখক যখন, অন্যজনে তোমার সাদর পরিচর্যা করবে এবং তুমি আত্মকেন্দ্রিকতার বৃত্তে আবদ্ধ হয়ে নীরবে-নিভৃতে জাল বুনে যাবে, তা ভাবলে চলবে না। তোমাকে তোমার নিজের মুখোমুখি দাঁড়াতেই হবে। জীবনের কঠিন সত্য ও বাস্তবতাকে হৃদয়ঙ্গম করতেই হবে। তোমার সামগ্রিক ভাবনা, উপলব্ধি, জিজ্ঞাসা ও সকলের মিশ্রণে প্রতিষ্ঠিত সত্য এবং তথ্যকে সাজিয়ে নিজের আত্মলেখনে প্রবৃত্ত হতে হবে তোমাকেই।
তখন তোমার লেখার অনুপ্রাস তোমার পাঠক-শ্রেণিকে আকর্ষণ করবে। করেই যাবে। তারা তখন অনুপুঙ্খ মনোযোগে তোমাকে, তোমার সৃষ্টিকে বিশ্লেষণ করবে। তাই সৃজনশীলতার বারিধারায় পরিস্নাত হয়েই অন্তর্গত বিশ্বাসে বলীয়ান হতে হবে তোমাকে এবং তার মূর্ত পরিস্ফুটন ঘটবে তোমার কল্পনায়, তোমার স্বপ্নে এবং অভিজ্ঞানে। এই তোমাকেই তখন তোমার নিজেকে একটি বিশেষ রূপ দিয়ে গড়ে তুলতে হবে। তোমার যত লেখা বারবারই ছাড়িয়ে যাবে তোমাকে।
মনে রেখো, অন্য অভিজ্ঞ এবং দক্ষ লেখকেরা কিন্তু বসে নেই। তারা তোমাকে দেখছে। তুমি এগিয়ে যাচ্ছ, তা তাদের নজরে আছে। তারাও বিষয়-বৈচিত্র্যে ভরপুর সাহিত্য সৃষ্টি করতে উন্মুখ হয়ে আছে। প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি তাদেরকেও সাহস জোগাতে চাই। তারাও তো তোমার পথের পথিক। একই তীর্থযাত্রার সারথি। বস্তুত, তোমরা সকলেই এগিয়ে চলো। সকলেই সামনের দিকে এগিয়ে চলার ধারায় সচল রয়েছ। তবেই তো একটি নতুন জগৎ উন্মোচিত হবে আমাদের সবার সামনে। সেখানে নব সৃষ্টির আলোর ছটা ঠিকরে উঠবে। ঝলমলিয়ে উঠবে আমাদের এই জগৎ।
তোমার হাতের নাগালে যা পাও, তা-ই পাঠ করো। পড়ার কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই তোমার। ঠিক তেমনই, যখন পারো লিখো, যা পারো লিখো। তোমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই রচনা করার। যা কিছু রচনা করো, তাকে সযত্নে পাঠ করার উপযোগী করে তোলো। যে সময় চলে যাচ্ছে, তা চিরতরেই হারিয়ে যাচ্ছে তোমার জগৎ থেকে। তোমার মনে রাখতে হবে, মানুষের জীবন অনিশ্চয়তায় ভরপুর। আগামীকাল যা করব বলে ঠিক করে রেখেছ, হতে পারে সেই কাল বা সময় আর কখনো ফিরে আসবে না তোমার জীবনে। সৃজনশীল মানুষের জন্য আগামীকাল বলে কিছু নেই। থাকে না। আজই তার সেই মোক্ষম কাল এবং এখনই। তোমাকে বলতে হবে, ‘আজই, এ সময় যা পারি দু’হাত ভরেই জগৎকে দিয়ে যাই। মানুষকে আলোকিত করে যাই। আমি মানুষ তো হারিয়ে যাবই। কিন্তু আমার নিজের মন দিয়ে যা কিছু করেছি, করব; তা-ই থেকে যাবে এই জগতে। এই জগতের মানুষের মাঝে।’ এখনই তোমার সময়। এখনই কিছু রচনা করার উপযুক্ত সুযোগ। সময় ও সুযোগের সদ্ব্যবহার তোমাকে করতে হবে স্বতঃস্ফূর্ত হয়েই। প্রতিদিনই পড়ো এবং প্রতিদিনই লিখো। যা পারো, যখনই পারো। তোমার ইচ্ছাশক্তিই বড়। তার থাকবে না ধরা-বাঁধা নিয়ম, সময়। যখন পারো তখনই করো। জগৎশ্রেষ্ঠ লেখকদের বিখ্যাত বইগুলো পড়ে নেওয়া উচিত। যতটুকু পারা যায়। প্রয়োজনে সেই গল্পগুলোর চলচ্চিত্ররূপও দেখে নেওয়া ভালো। একজন লেখকের পাঠের এবং লেখার স্পৃহা সব সময় সমান থাকে না। সময় ও সুযোগও তা বাতলে দেয় না। তাই এখনই সময়। পঠনে, লিখনে নিজেকে নিয়োজিত করার সমসাময়িক দেশি-বিদেশি সাহিত্যের চারণ-ভূমিতে বিচরণ করতে হবে। মনে রাখবে, তোমার ইচ্ছাশক্তিই প্রধান।
তুমি পড়বে অনেক। লিখবে কম। জানবে বেশি। জানাবে কম। শুনবে বেশি। বলবে কম। যে আমি তোমাকে এত কিছু লিখলাম, তার সবকিছুই আমি মেনে নিয়েছি, সেভাবেই নিজেকে পরিচালিত করেছি, আমি বলব না। আমি পারিনি তা মেনে চলতে। কিন্তু চেষ্টা করেছি। যা কিছু জেনেছি, তার প্রতিফলন ঘটেনি আমার মাঝে। এটাই স্বাভাবিক। যদি তা-ই হতো, তবে কিছু কালজয়ী লেখা তো; লেখক সকলের হাত দিয়ে বেরিয়ে আসত। কিন্তু তা হয়নি অনেকের মধ্য দিয়ে। আমিও পারিনি তেমন কিছুই লিখতে। তাই এ সময় তোমাকে লিখছি, তোমার চিন্তা-চেতনায় যেন এমন স্পৃহা কাজ করে। তোমাকে এগিয়ে যেতেই হবে। এগিয়ে যাওয়াই চিন্তাশীল মানুষের একমাত্র পথ। এগিয়ে যাওয়া মানে নিজেকে সমৃদ্ধ করা। তোমার নিজের মধ্য দিয়ে অন্যকে কিছু দেওয়ার প্রচেষ্টা। এই দুইয়ের সম্মিলন ঘটিয়েই সৃজনশীল হতে হয়।
নিজের লেখা শুধু বই আকারে প্রকাশ করতে হবে, এর সঙ্গে আমি একমত নই। বর্তমান বিজ্ঞান-প্রযুক্তির যুগে সামাজিক মাধ্যম, অনলাইনভিত্তিক প্রকাশনাতেও নিজের লেখা পাঠাতে হবে। তাতে নিজের লেখা সম্পর্কে সম্যক ধারণা হবে। সম্পাদক, প্রকাশকেরা কী চান, সেভাবেই নিজেকে বিনির্মাণ ধরতে হবে।
একটি জীবনসংগত বাস্তবতাকে ভিত্তি করে কল্পিত চরিত্র-ঘটনাকে প্রতিষ্ঠিত করে, সর্বজনীনতার পটভূমিতে চিত্রিত করেই তার মধ্যে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা একজন লেখকের প্রধান কাজ। তার সত্তার অংশ, এ জগতের বিখ্যাত লেখকদের আঁকা চরিত্রগুলোর যা কিছু নিজস্বতা রয়েছে, সেগুলো তাদের ব্যক্তি-বৈশিষ্ট্যেরই বাস্তব এবং নান্দনিক রূপ।
কালের বিবর্তনের ধারার সঙ্গে শিল্প-সাহিত্যের গতিপ্রবাহ বাঁক নিলেও পরম্পরায় সময়ের সাক্ষী হয়ে থাকে পূর্ব প্রজন্মের সৃষ্টি। অমর হয়ে থাকেন তার স্রষ্টারা। মনে রেখো, তুমিও একজন স্রষ্টা। আবার তোমার ওপরও রয়েছেন আরেক স্রষ্টা! তোমার ভেতর সেই স্রষ্টার অলৌকিক রুহ বা আত্মা কাজ করেন। তিনি স্রষ্টার প্রেরিত শক্তি। তাঁকে যত্নের সঙ্গে তোমাতে লালন, পরিচর্যা করা একমাত্র তোমারই কাজ। পবিত্র দায়িত্ব। আমি মনে করি, পরলোকে তাঁর কাছে এ বিষয়ে আমাকে, তোমাকে এবং মানুষ সবাইকেই জবাবদিহি করতে হবে। কী আমরা করেছি, আমাদের সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কী আমরা করিনি, তার হিসাব তাঁকে দিতেই হবে!
তোমার আরাধ্য সাফল্য কামনা করি। নিশ্চয় আগামী দিনে তোমার গুণমুগ্ধ পাঠক-সমাবেশে তোমার নাম উচ্চারিত হবে। তোমার সৃষ্টি, অভিজ্ঞান নিয়ে তারা সকলে, প্রচারমাধ্যম এবং তাদের আসর মাতিয়ে রাখবে। সেখানে তারা শ্রদ্ধার সঙ্গেই তোমার নাম স্মরণ করবে।
হে নবীন! আমরণ লেখার সঙ্গেই নিজেকে সংযুক্ত রাখো এবং তুমি তোমার পরমায়ু নিয়ে বেঁচে থাকো। তোমার সাধ্যমতো মানুষকে শুধু দিয়েই যাও! তোমার জন্য এই শুভকামনা রইল!
ইতি,
তোমার শুভানুধ্যায়ী।
 
M M Shahin, Chairman Board of Editors, Thikana

Corporate Headquarter :

THIKANA : 7409 37th Ave suite 403

Jackson Heights, NY 11372

Phone : 718-472-0700/2428, 718-729-6000
Fax: + 1(866) 805-8806



Bangladesh Bureau : THIKANA : 70/B, Green Road, (Panthapath),
5th Floor, Dhaka- 1205, Bangladesh.
Mobile: 01711238078