
সাত মাস ধরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকে থাকার পর প্রথমবারের মতো স্পেসওয়াকের জন্য মহাকাশে বেরিয়ে এলেন বোয়িংয়ের দুই নভোচারীর মধ্যে একজন সুনিতা উইলিয়ামস - মহাকাশ অভিযানের ভাষায় যাকে বলে স্পেসওয়াক।
২০২৪ সালের ৫ জুন বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে করে আইএসএসে যান প্রবীণ নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস। সেখানে কেবল আট দিন থাকার কথা ছিল তাদের। সে সময় থেকেই মহাকাশ স্টেশনে আটকে আছেন তারা।
মহাকাশযানের থ্রাস্টার ব্যর্থতা ও হিলিয়াম গ্যাস লিকের কারণে ওই সময় পৃথিবী পৃষ্ঠে ফিরে আসতে পারেননি দুই নভোচারী। মার্চের শেষের দিকে বা এপ্রিলের শুরুতে তাদের ফিরিয়ে আনা হতে পারে বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম স্কাই নিউজ।
কক্ষপথে কয়েক মাস থাকার পর যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী নিক হেগের সঙ্গে মিলে স্টেশনটির কিছু মেরামতের কাজ সারতে হয়েছে মহাকাশ স্টেশনের কমান্ডার সুনিতাকে। আর সে কারণেই তাদের বেরিয়ে আসতে হয়েছে।
তুর্কমেনিস্তানের ৪২০ কিলোমিটার ওপর দিয়ে যাত্রা করার সময় মহাকাশ স্টেশন থেকে রেবিয়ে আসেন এই দুই নভোচারী।
“আমি বেরিয়ে আসছি,” রেডিওতে বলেন সুনিতা।
দীর্ঘদিন স্টেশনে আটকে থাকার পর এটিই ছিল সুনিতার প্রথম স্পেসওয়াক। মহাকাশে একেবারেই বসে সময় পার করছেন না আটকে পড়া নভোচারীরা।
স্টেশনের ‘এনআইসিইআর’ টেলিস্কোপটি ঠিক করতে সাহায্য করেছেন সুনিতা ও হেগ। নিউট্রন তারা ও অন্যান্য মহাজাগতিক ঘটনা গবেষণা করে এ টেলিস্কোপটি।
মহাকাশে সাত মাস আটকে থাকার পর এ নভোযাত্রায় স্পেসওয়াক প্রথম হলেও জীবনে অষ্টমবারের মতো এটি করলেন সুনিতা। এর আগেও মহাকাশ স্টেশনে থেকেছেন তিনি।
ঠিকানা/এসআর
২০২৪ সালের ৫ জুন বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে করে আইএসএসে যান প্রবীণ নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস। সেখানে কেবল আট দিন থাকার কথা ছিল তাদের। সে সময় থেকেই মহাকাশ স্টেশনে আটকে আছেন তারা।
মহাকাশযানের থ্রাস্টার ব্যর্থতা ও হিলিয়াম গ্যাস লিকের কারণে ওই সময় পৃথিবী পৃষ্ঠে ফিরে আসতে পারেননি দুই নভোচারী। মার্চের শেষের দিকে বা এপ্রিলের শুরুতে তাদের ফিরিয়ে আনা হতে পারে বলে প্রতিবেদনে লিখেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম স্কাই নিউজ।
কক্ষপথে কয়েক মাস থাকার পর যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী নিক হেগের সঙ্গে মিলে স্টেশনটির কিছু মেরামতের কাজ সারতে হয়েছে মহাকাশ স্টেশনের কমান্ডার সুনিতাকে। আর সে কারণেই তাদের বেরিয়ে আসতে হয়েছে।
তুর্কমেনিস্তানের ৪২০ কিলোমিটার ওপর দিয়ে যাত্রা করার সময় মহাকাশ স্টেশন থেকে রেবিয়ে আসেন এই দুই নভোচারী।
“আমি বেরিয়ে আসছি,” রেডিওতে বলেন সুনিতা।
দীর্ঘদিন স্টেশনে আটকে থাকার পর এটিই ছিল সুনিতার প্রথম স্পেসওয়াক। মহাকাশে একেবারেই বসে সময় পার করছেন না আটকে পড়া নভোচারীরা।
স্টেশনের ‘এনআইসিইআর’ টেলিস্কোপটি ঠিক করতে সাহায্য করেছেন সুনিতা ও হেগ। নিউট্রন তারা ও অন্যান্য মহাজাগতিক ঘটনা গবেষণা করে এ টেলিস্কোপটি।
মহাকাশে সাত মাস আটকে থাকার পর এ নভোযাত্রায় স্পেসওয়াক প্রথম হলেও জীবনে অষ্টমবারের মতো এটি করলেন সুনিতা। এর আগেও মহাকাশ স্টেশনে থেকেছেন তিনি।
ঠিকানা/এসআর