জার্মানির ডুসেলডর্ফে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফেলা একটি বোমা এখনও অবিস্ফোরিত অবস্থায় রয়েছে। সেখান থেকে ১৩ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
ডুসেলডর্ফে উদ্ধার হওয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের ওই বোমাটি যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছিল। বোমাটির ওজন প্রায় ৫০০ কিলোগ্রাম। যুক্তরাষ্ট্র ওই সময় বোমাটি ফেললেও বিস্ফোরণ হয়নি। এতদিন পর তা উদ্ধার করা হয়েছে।
বোমাটি নিয়ে স্থানীয় মানুষের মনে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। পুলিশ ও দমকলকর্মীরা বোমাটি উদ্ধার করেছে। বোমাটিকে নিষ্ক্রিয় করার চেষ্টা করছে দমকলকর্মীরা। তবে, তার আগে প্রায় ১৩ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। কোনো কারণে বিস্ফোরণ হলে স্থানীয় মানুষের যাতে কোনো ক্ষতি না হয়, তা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে ডুসেলডর্ফের প্রশাসন জানিয়েছে।
স্থানীয় মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরানোর পাশাপাশি একাধিক রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। বন্ধ করা হয়েছে কয়েকটি ট্রামের রাস্তা। সবগুলো রাস্তায় গাড়ি ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। দূরপাল্লার কয়েকটি ট্রেনও বাতিল করা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমকে পুলিশ জানায়, বোমাটি বিস্ফোরণ হলে ভয়াবহ কাণ্ড হবে। তাই সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জার্মানিতে এর আগেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আমলের বোমা উদ্ধার হয়েছে। ২০২০ সালে ফ্রাঙ্কফুর্টে যুক্তরাজ্যের তৈরি একটি বোমা উদ্ধার হয়েছিল। সেখানেও ১৩ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে বোমাটি নিষ্ক্রিয় করা হয়।
ঠিকানা/এসআর
ডুসেলডর্ফে উদ্ধার হওয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের ওই বোমাটি যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছিল। বোমাটির ওজন প্রায় ৫০০ কিলোগ্রাম। যুক্তরাষ্ট্র ওই সময় বোমাটি ফেললেও বিস্ফোরণ হয়নি। এতদিন পর তা উদ্ধার করা হয়েছে।
বোমাটি নিয়ে স্থানীয় মানুষের মনে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। পুলিশ ও দমকলকর্মীরা বোমাটি উদ্ধার করেছে। বোমাটিকে নিষ্ক্রিয় করার চেষ্টা করছে দমকলকর্মীরা। তবে, তার আগে প্রায় ১৩ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। কোনো কারণে বিস্ফোরণ হলে স্থানীয় মানুষের যাতে কোনো ক্ষতি না হয়, তা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে ডুসেলডর্ফের প্রশাসন জানিয়েছে।
স্থানীয় মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরানোর পাশাপাশি একাধিক রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। বন্ধ করা হয়েছে কয়েকটি ট্রামের রাস্তা। সবগুলো রাস্তায় গাড়ি ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। দূরপাল্লার কয়েকটি ট্রেনও বাতিল করা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমকে পুলিশ জানায়, বোমাটি বিস্ফোরণ হলে ভয়াবহ কাণ্ড হবে। তাই সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জার্মানিতে এর আগেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আমলের বোমা উদ্ধার হয়েছে। ২০২০ সালে ফ্রাঙ্কফুর্টে যুক্তরাজ্যের তৈরি একটি বোমা উদ্ধার হয়েছিল। সেখানেও ১৩ হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে বোমাটি নিষ্ক্রিয় করা হয়।
ঠিকানা/এসআর