
কক্সবাজারের উখিয়া ও চকরিয়ায় পাহাড়ধসে মা-মেয়েসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও চারজন। ৭ আগস্ট সোমবার বিকেলে উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা-মেয়ে ও চকরিয়ার বড়ইতলী এলাকায় দুজনের মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, বিকেল পাঁচটার দিকে উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৯ এ পাহাড়ধসে মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও চারজন।
নিহতরা হলেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আনোয়ারের স্ত্রী জান্নাত আরা (৩০) ও মেয়ে মাহিয়া (১২)।
উখিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, পাহাড়ধসের খবর পেয়ে ক্যাম্পে নিয়োজিত পুলিশ সদস্যরা হতাহতদের উদ্ধারে কাজ করছেন। নিহতরা সম্পর্কে মা-মেয়ে বলে জানা গেছে। টানা বর্ষণের কারণে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে।
অন্যদিকে চকরিয়ার বড়ইতলী এলাকায় পাহাড়ধসে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা মাটি সরিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধারে কাজ করছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
চকরিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাবেদ বলেন, চকরিয়ার বড়ইতলী এলাকায় ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসে একই পরিবারের দুজন নিহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই এলাকা দুর্গম হওয়ায় পুলিশের টিম যেতে সময় লাগছে।
বড়ইতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ছালেকুজ্জমান বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুজন নিহত হয়েছেন। বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না, তার পরও আমরা খবর নিচ্ছি।
ঠিকানা/এনআই
জানা গেছে, বিকেল পাঁচটার দিকে উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৯ এ পাহাড়ধসে মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও চারজন।
নিহতরা হলেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আনোয়ারের স্ত্রী জান্নাত আরা (৩০) ও মেয়ে মাহিয়া (১২)।
উখিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, পাহাড়ধসের খবর পেয়ে ক্যাম্পে নিয়োজিত পুলিশ সদস্যরা হতাহতদের উদ্ধারে কাজ করছেন। নিহতরা সম্পর্কে মা-মেয়ে বলে জানা গেছে। টানা বর্ষণের কারণে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে।
অন্যদিকে চকরিয়ার বড়ইতলী এলাকায় পাহাড়ধসে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা মাটি সরিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধারে কাজ করছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
চকরিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জাবেদ বলেন, চকরিয়ার বড়ইতলী এলাকায় ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসে একই পরিবারের দুজন নিহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই এলাকা দুর্গম হওয়ায় পুলিশের টিম যেতে সময় লাগছে।
বড়ইতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ছালেকুজ্জমান বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুজন নিহত হয়েছেন। বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না, তার পরও আমরা খবর নিচ্ছি।
ঠিকানা/এনআই