অবিশ্বাস্য ও শ্বাসরুদ্ধকর এক ম্যাচে ফরচুন বরিশালকে হারিয়েছে রংপুর রাইডার্স। ৯ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সিলেটে ম্যাচটির নাটকীয়তা শেষে নতুন করে এক অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে দেখেন দর্শকরা। ম্যাচে হারতেই মেজাজ হারান বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ঠিক কী কারণে তিনি নিজের রাগ সংবরণ করতে পারেননি তাৎক্ষণিক জানা না গেলেও পরবর্তীতে জানা যায়।
ম্যাচটি শেষ হতেই ইংল্যান্ডের তারকা ব্যাটার অ্যালেক্স হেলসের সঙ্গে বাক বিতণ্ডায় জড়ান বরিশাল অধিনায়ক তামিম। বিতর্কিত ঘটনার সূত্রপাত হয়, ম্যাচ শেষে দুই দলের ক্রিকেটাররা যখন হাত মেলাতে যান। এ সময় হেলস আপত্তিকর মুখভঙ্গি করেন তামিমকে উদ্দেশ করে। বরিশাল অধিনায়ক সেটা ভালোভাবে নেননি। পরে একটি টিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তামিমের বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছেন ইংলিশ ব্যাটার।
এদিকে ওই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় লঘু শাস্তি পেলেন তামিম ইকবাল। ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে থাকা নিয়ামুর রশিদ রাহুল নিশ্চিত করেছেন তামিমকে মৌখিক সতর্ক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টস তার নামের পাশে যোগ হয়েছে।
ম্যাচ রেফারি জানান, আম্পায়ারদের প্রতিবেদন এবং প্রমাণের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তামিম অভিযোগ স্বীকার করে নেয়ায় কোনো শুনানির প্রয়োজন হয়নি। তবে বিসিবি থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা আসেনি।
বিতর্কিত ঘটনাটির সূত্রপাত, ম্যাচ শেষে দুই দলের ক্রিকেটাররা যখন হাত মেলাতে যান তখন। শোনা যাচ্ছে, এ সময় তামিমকে উদ্দেশ্য করে হেলস আপত্তিকর মুখভঙ্গি করেন । বরিশাল অধিনায়ক সেটা ভালোভাবে নেননি।
ওই সময় হেলসকে উদ্দেশ্য করে তখন তামিম বলেন, ‘এ রকম করছ কেন? কিছু বলার থাকলে মুখে বলো। বি আ ম্যান।’ এরপর হেলসও জবাব দিয়েছেন। তাতে তর্কে জড়িয়ে পরেন এই দুই ক্রিকেটার। এক পর্যায়ে মেজাজ হারিয়ে হেলসের দিকে তেড়ে যেতে চান তামিম। তখন তামিমকে টেনে ধরেন রংপুরের টিম ডিরেক্টর শাহনিয়ান তানিম। বাকি ক্রিকেটার ও স্টাফরাও দুজনকে শান্ত করার চেষ্টা করেন।
ওই ঘটনার পর টিভি চ্যানেলকে হেলস বলেছেন, ‘আমার মনে হয় ম্যাচ হেরে সে (তামিম) হতাশ (আপসেট) ছিল। সে আমার কাছে এসে বলল– ‘‘আমি কিছু বললে সেটি যেন সামনাসামনি বলি।’’ অথচ আমি তাকে কিছুই বলিনি। ২০২১ সালে আমি বিয়ার পানের জন্য (ক্রিকেটে) ২১ দিন নিষিদ্ধ হয়েছিলাম, সেই প্রসঙ্গ নিয়েও সে (তামিম) কথা বলেছে। আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে, যা খুবই লজ্জার ব্যাপার।’
ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বরিশালের ব্যাটিং কোচ নাফিস ইকবাল এ নিয়ে বলেন, ‘আমি নিশ্চিত নই, যেহেতু এটা নিয়ে আলাপ হয়নি। উত্তেজিত হয়েছে (তামিম), এটা দেখেছি।’
এ ঘটনার সময় মাঠেই ছিলেন নুরুল হাসান সোহান। তিনি এ নিয়ে বলেন, ‘ঘটনাটা আমি খুব কাছ থেকে দেখিনি। আমি দেখেছি শেষ দিকে, মানে যখন ফিরে আসছি। আমি ড্রেসিংরুমে যাওয়ার পর বুঝতে পারব, কী হয়েছে। তবে কিছু একটা হয়েছে, আমিও এটা দেখেছি।’
ঠিকানা/এএস
ম্যাচটি শেষ হতেই ইংল্যান্ডের তারকা ব্যাটার অ্যালেক্স হেলসের সঙ্গে বাক বিতণ্ডায় জড়ান বরিশাল অধিনায়ক তামিম। বিতর্কিত ঘটনার সূত্রপাত হয়, ম্যাচ শেষে দুই দলের ক্রিকেটাররা যখন হাত মেলাতে যান। এ সময় হেলস আপত্তিকর মুখভঙ্গি করেন তামিমকে উদ্দেশ করে। বরিশাল অধিনায়ক সেটা ভালোভাবে নেননি। পরে একটি টিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তামিমের বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছেন ইংলিশ ব্যাটার।
এদিকে ওই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় লঘু শাস্তি পেলেন তামিম ইকবাল। ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে থাকা নিয়ামুর রশিদ রাহুল নিশ্চিত করেছেন তামিমকে মৌখিক সতর্ক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে একটি ডিমেরিট পয়েন্টস তার নামের পাশে যোগ হয়েছে।
ম্যাচ রেফারি জানান, আম্পায়ারদের প্রতিবেদন এবং প্রমাণের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তামিম অভিযোগ স্বীকার করে নেয়ায় কোনো শুনানির প্রয়োজন হয়নি। তবে বিসিবি থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা আসেনি।
বিতর্কিত ঘটনাটির সূত্রপাত, ম্যাচ শেষে দুই দলের ক্রিকেটাররা যখন হাত মেলাতে যান তখন। শোনা যাচ্ছে, এ সময় তামিমকে উদ্দেশ্য করে হেলস আপত্তিকর মুখভঙ্গি করেন । বরিশাল অধিনায়ক সেটা ভালোভাবে নেননি।
ওই সময় হেলসকে উদ্দেশ্য করে তখন তামিম বলেন, ‘এ রকম করছ কেন? কিছু বলার থাকলে মুখে বলো। বি আ ম্যান।’ এরপর হেলসও জবাব দিয়েছেন। তাতে তর্কে জড়িয়ে পরেন এই দুই ক্রিকেটার। এক পর্যায়ে মেজাজ হারিয়ে হেলসের দিকে তেড়ে যেতে চান তামিম। তখন তামিমকে টেনে ধরেন রংপুরের টিম ডিরেক্টর শাহনিয়ান তানিম। বাকি ক্রিকেটার ও স্টাফরাও দুজনকে শান্ত করার চেষ্টা করেন।
ওই ঘটনার পর টিভি চ্যানেলকে হেলস বলেছেন, ‘আমার মনে হয় ম্যাচ হেরে সে (তামিম) হতাশ (আপসেট) ছিল। সে আমার কাছে এসে বলল– ‘‘আমি কিছু বললে সেটি যেন সামনাসামনি বলি।’’ অথচ আমি তাকে কিছুই বলিনি। ২০২১ সালে আমি বিয়ার পানের জন্য (ক্রিকেটে) ২১ দিন নিষিদ্ধ হয়েছিলাম, সেই প্রসঙ্গ নিয়েও সে (তামিম) কথা বলেছে। আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে, যা খুবই লজ্জার ব্যাপার।’
ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে বরিশালের ব্যাটিং কোচ নাফিস ইকবাল এ নিয়ে বলেন, ‘আমি নিশ্চিত নই, যেহেতু এটা নিয়ে আলাপ হয়নি। উত্তেজিত হয়েছে (তামিম), এটা দেখেছি।’
এ ঘটনার সময় মাঠেই ছিলেন নুরুল হাসান সোহান। তিনি এ নিয়ে বলেন, ‘ঘটনাটা আমি খুব কাছ থেকে দেখিনি। আমি দেখেছি শেষ দিকে, মানে যখন ফিরে আসছি। আমি ড্রেসিংরুমে যাওয়ার পর বুঝতে পারব, কী হয়েছে। তবে কিছু একটা হয়েছে, আমিও এটা দেখেছি।’
ঠিকানা/এএস