দীর্ঘ টালবাহানার পর সব জল্পনার অবসান। আসন্ন ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে আসবেন বাবর আজমরা। তবে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ থেকেই গেছে। ৬ আগস্টা (রবিবার) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাজনীতি এবং খেলাকে কখনওই মিশিয়ে ফেলতে পছন্দ করে না পাকিস্তান। তাই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, ভারতে হতে চলা আসন্ন বিশ্বকাপে অংশ নেবে আমাদের ক্রিকেট দল। আমরা বিশ্বাস করি, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক যেমনই হোক, তা যেন আন্তর্জাতিক ক্রীড়াক্ষেত্রে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়।’
এখানেই শেষ নয়, পাকিস্তানকে ভারতে আসার অনুমতি দিয়ে ভারতীয় বোর্ডকেও খোঁচা দিয়েছে পাক সরকার। বলা হয়, ‘আমাদের সিদ্ধান্তই আমাদের দায়িত্ববোধের প্রমাণ। কিন্তু ভারতের আচরণ উল্টো। তারা এশিয়া কাপে পাকিস্তানে দল পাঠাতে অস্বীকার করেছে।’
তবে ভারতের মাঠিতে বাবরদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন পাক সরকার। ভারত সফরে যাতে পাকিস্তান দলকে পূর্ণ নিরাপত্তা দেয়া হয়, সে বিষয়টিও সুনিশ্চিত করার আরজি জানানো হয়েছে আইসিসি এবং বিসিসিআইকে।
আগামী ৫ অক্টোবর থেকে ভারতের মাটিতে বসছে ওয়ানডে বিশ্বকাপের বৈশ্বিক এই আসর। তবে ভারতে বাবর আজমদের খেলতে আসা নিয়ে তৈরি হয়েছিল অনিশ্চয়তা। দুই দেশের সম্পর্কের জেরেই পাকিস্তান দলের ভারত সফর ঘিরে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। পাকিস্তান দল ভারতে খেলতে আসবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নিতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে পাকিস্তান। যার শীর্ষে রাখা হয় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারিকে। পাকিস্তান দল নিয়ে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেয়ার ভার পাক সরকারের উপরেই ছেড়ে দিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। রোববার প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের নির্দেশে গঠিত সেই কমিটি জানিয়ে দিল, ভারতে বিশ্বকাপে অংশ নেবে পাকিস্তান দল।
বিবৃতিতে এশিয়া কাপের জন্য ভারতের পাকিস্তান সফরে না যাওয়ার সিদ্ধান্তের সমালোচনাও করা হয়। ভারতের একরোখা মনোভাবের বিপরীতে পাকিস্তানের সিদ্ধান্তটি তার গঠনমূলক এবং দায়িত্বশীল দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছে। কারণ, এশিয়া কাপের জন্য ভারত তাদের ক্রিকেট দলকে পাকিস্তানে পাঠাতে অস্বীকার করেছিল।
রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বিরোধের জেরে ২০১৩ সালের পর থেকে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলে না। এ সময় দুই দল শুধু আইসিসি টুর্নামেন্ট বা এশিয়া কাপে খেলেছে। প্রসঙ্গত, ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৬ অক্টোবর পাকিস্তান তাদের অভিযান শুরু করবে। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলবেন বাবর আজমরা।
ঠিকানা/এম
এখানেই শেষ নয়, পাকিস্তানকে ভারতে আসার অনুমতি দিয়ে ভারতীয় বোর্ডকেও খোঁচা দিয়েছে পাক সরকার। বলা হয়, ‘আমাদের সিদ্ধান্তই আমাদের দায়িত্ববোধের প্রমাণ। কিন্তু ভারতের আচরণ উল্টো। তারা এশিয়া কাপে পাকিস্তানে দল পাঠাতে অস্বীকার করেছে।’
তবে ভারতের মাঠিতে বাবরদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন পাক সরকার। ভারত সফরে যাতে পাকিস্তান দলকে পূর্ণ নিরাপত্তা দেয়া হয়, সে বিষয়টিও সুনিশ্চিত করার আরজি জানানো হয়েছে আইসিসি এবং বিসিসিআইকে।
আগামী ৫ অক্টোবর থেকে ভারতের মাটিতে বসছে ওয়ানডে বিশ্বকাপের বৈশ্বিক এই আসর। তবে ভারতে বাবর আজমদের খেলতে আসা নিয়ে তৈরি হয়েছিল অনিশ্চয়তা। দুই দেশের সম্পর্কের জেরেই পাকিস্তান দলের ভারত সফর ঘিরে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। পাকিস্তান দল ভারতে খেলতে আসবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নিতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে পাকিস্তান। যার শীর্ষে রাখা হয় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারিকে। পাকিস্তান দল নিয়ে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেয়ার ভার পাক সরকারের উপরেই ছেড়ে দিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। রোববার প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের নির্দেশে গঠিত সেই কমিটি জানিয়ে দিল, ভারতে বিশ্বকাপে অংশ নেবে পাকিস্তান দল।
বিবৃতিতে এশিয়া কাপের জন্য ভারতের পাকিস্তান সফরে না যাওয়ার সিদ্ধান্তের সমালোচনাও করা হয়। ভারতের একরোখা মনোভাবের বিপরীতে পাকিস্তানের সিদ্ধান্তটি তার গঠনমূলক এবং দায়িত্বশীল দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছে। কারণ, এশিয়া কাপের জন্য ভারত তাদের ক্রিকেট দলকে পাকিস্তানে পাঠাতে অস্বীকার করেছিল।
রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বিরোধের জেরে ২০১৩ সালের পর থেকে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলে না। এ সময় দুই দল শুধু আইসিসি টুর্নামেন্ট বা এশিয়া কাপে খেলেছে। প্রসঙ্গত, ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৬ অক্টোবর পাকিস্তান তাদের অভিযান শুরু করবে। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলবেন বাবর আজমরা।
ঠিকানা/এম