ইসরায়েলের সঙ্গে ‘যোগসাজশ’ থাকার অভিযোগে গাজার সাত বাসিন্দাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ফিলিস্তিনের সবচেয়ে বড় সংগঠন হামাসের একটি আদালত। গাজা উপত্যকায় ক্ষমতায় থাকা হামাসের একটি সামরিক আদালতে তাদের বিরুদ্ধে এই রায় দেওয়া হয়। উপকূলীয় অবরুদ্ধ শহরটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে ৬ আগস্ট (রবিবার) এ তথ্য জানিয়েছে ফরাসি সংবাদ সংস্থা এএফপি।
প্রতিবেদনে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, একই অভিযোগে আদালত আরও সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। এক বিবৃতির মাধ্যমে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে মন্ত্রণালয়।
বর্তমানে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ শহর গাজার ক্ষমতায় রয়েছে সশস্ত্র সংগঠন হামাস। ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক বা যোগসাজশ থাকার অভিযোগে প্রায়শ ব্যক্তিদের সামরিক আদালতের মাধ্যমে সাজা দিয়ে থাকে সংগঠনটি।
ফিলিস্তিনের আইন অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ডের রায়ের আগে দেশটির প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে এ বিষয়ে অনুমোদন নিতে হয়। আর প্রেসিডেন্টের সদরদপ্তর অধিকৃত পশ্চিম তীরে অবস্থিত। তবে, ২০০৭ সালে গাজা উপত্যকা দখল করা হামাস বিষয়টি মানতে চায় না। গত সেপ্টেম্বরে ইসরায়েলের সঙ্গে যোগসাজশ থাকার অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনির ফাঁসি কার্যকর করে সংগঠনটি। একই সময়ে হত্যার অভিযোগে আরও তিন ফিলিস্তিনির ফাঁসি কার্যকর করে তারা।
গত এপ্রিলের ইসরায়েলের সঙ্গে যোগসাজশ থাকার অভিযোগে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় তারা। একই অভিযোগে চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও দেওয়া হয়।
২০২২ সালের পর থেকে ১৭ ফিলিস্তিনির মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয় হামাসের আদালত।
ইসরায়েলবিরোধী কট্টর অবস্থান, ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানোর দীর্ঘ ইতিহাসের পাশাপাশি এই অবস্থান থেকে সরে না আসার দৃঢ় ঘোষণার কারণে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন বলে মনে করে কোনো কোনো দেশ। এ তালিকায় রয়েছে ইসরায়েল ও তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করছে সংগঠনটি।
ঠিকানা/এসআর
প্রতিবেদনে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, একই অভিযোগে আদালত আরও সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। এক বিবৃতির মাধ্যমে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে মন্ত্রণালয়।
বর্তমানে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ শহর গাজার ক্ষমতায় রয়েছে সশস্ত্র সংগঠন হামাস। ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক বা যোগসাজশ থাকার অভিযোগে প্রায়শ ব্যক্তিদের সামরিক আদালতের মাধ্যমে সাজা দিয়ে থাকে সংগঠনটি।
ফিলিস্তিনের আইন অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ডের রায়ের আগে দেশটির প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে এ বিষয়ে অনুমোদন নিতে হয়। আর প্রেসিডেন্টের সদরদপ্তর অধিকৃত পশ্চিম তীরে অবস্থিত। তবে, ২০০৭ সালে গাজা উপত্যকা দখল করা হামাস বিষয়টি মানতে চায় না। গত সেপ্টেম্বরে ইসরায়েলের সঙ্গে যোগসাজশ থাকার অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনির ফাঁসি কার্যকর করে সংগঠনটি। একই সময়ে হত্যার অভিযোগে আরও তিন ফিলিস্তিনির ফাঁসি কার্যকর করে তারা।
গত এপ্রিলের ইসরায়েলের সঙ্গে যোগসাজশ থাকার অভিযোগে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দেয় তারা। একই অভিযোগে চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও দেওয়া হয়।
২০২২ সালের পর থেকে ১৭ ফিলিস্তিনির মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয় হামাসের আদালত।
ইসরায়েলবিরোধী কট্টর অবস্থান, ইসরায়েলে রকেট হামলা চালানোর দীর্ঘ ইতিহাসের পাশাপাশি এই অবস্থান থেকে সরে না আসার দৃঢ় ঘোষণার কারণে হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন বলে মনে করে কোনো কোনো দেশ। এ তালিকায় রয়েছে ইসরায়েল ও তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে লড়াই করছে সংগঠনটি।
ঠিকানা/এসআর