
জয়পুরহাটে প্রকাশ্যে মুজিবকোট পুড়িয়ে দল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন রেজাউল করিম নামের আওয়ামী লীগের এক নেতা। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে ক্ষেতলাল উপজেলার চৌমুহনী বাজারে সড়কের ওপর তিনি মুজিবকোট পুড়িয়ে আওয়ামী লীগ ছাড়ার ঘোষণা দেন। পরে বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
রেজাউল করিম ক্ষেতলাল মামুদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক।
মুজিবকোট পোড়ানো ওই ভিডিওতে রেজাউল করিম বলেন, আমি মামুদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলাম। এ ছাড়া ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যও ছিলাম। এই দলটাকে (আ.লীগ) আমার আর ভালো লাগে না, এদের চালচলন আর ভালো লাগে না। যার কারণে আজ মুজিবকোট পুড়িয়ে আমি আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করলাম।
এ বিষয়ে ক্ষেতলাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুজ্জামান তালুকদার নাদিম জানান, তিনি সব সময়ই নৈতিক স্খলন রোগে ভোগেন। তৎকালীন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ব্যক্তিলীগ করার জন্য এ রকম মানুষদের নিয়ে রাজনীতি করেছেন, প্রকৃত আওয়ামী লীগকে করেছেন বঞ্চিত। যার ফলেই আজকের এই দৃশ্য। সেই সঙ্গে আগামী দিনে এমন অনেক হাইব্রিড নেতাকে দলত্যাগ করতে দেখা যাবে।
ঠিকানা/এনআই
রেজাউল করিম ক্ষেতলাল মামুদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক।
মুজিবকোট পোড়ানো ওই ভিডিওতে রেজাউল করিম বলেন, আমি মামুদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলাম। এ ছাড়া ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যও ছিলাম। এই দলটাকে (আ.লীগ) আমার আর ভালো লাগে না, এদের চালচলন আর ভালো লাগে না। যার কারণে আজ মুজিবকোট পুড়িয়ে আমি আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করলাম।
এ বিষয়ে ক্ষেতলাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুজ্জামান তালুকদার নাদিম জানান, তিনি সব সময়ই নৈতিক স্খলন রোগে ভোগেন। তৎকালীন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ব্যক্তিলীগ করার জন্য এ রকম মানুষদের নিয়ে রাজনীতি করেছেন, প্রকৃত আওয়ামী লীগকে করেছেন বঞ্চিত। যার ফলেই আজকের এই দৃশ্য। সেই সঙ্গে আগামী দিনে এমন অনেক হাইব্রিড নেতাকে দলত্যাগ করতে দেখা যাবে।
ঠিকানা/এনআই