মালয়েশিয়ায় চেরাস শহরের তামান কনট এলাকার তিনটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অভিযোগে ২৫২ বাংলাদেশিসহ ৪২৫ বিদেশি নাগরিককে আটক করেছে কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন বিভাগ। খবর নিউ স্ট্রেইটস টাইমসের।
কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন বিভাগের পরিচালক শামসুল বদরিন মহসিন বলেন, আটক ব্যক্তিদের বয়স আট থেকে ৫৪ বছর। তাদের বিরুদ্ধে পাস বা পারমিটের অপব্যবহার, পরিচয়পত্র ছাড়াই অবস্থান করাসহ অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।
শামসুল বদরিন মহসিন বলেন, ‘আটকদের বুকিত জলিল ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপোতে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য রাখা হবে। তাদের সবাইকে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩, পাসপোর্ট আইন ১৯৬৬ ও অভিবাসন রেগুলেশন ১৯৬৩ এর আওতায় তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে।’
শনিবার (৫ আগস্ট) রাত ১টায় চালানো অভিযানে ৮০ জন অভিবাসন কর্মকর্তা মোট ৬০০ মালয়েশীয় ও বিদেশি নাগরিককে তল্লাশি করেন। পরে তারা বাংলাদেশের ২৫২ জন, মিয়ানমারের ১০৮ জন, ইন্দোনেশিয়ার ৩০ জন, নেপালের ২০ জন, পাকিস্তানের সাতজন, কম্বোডিয়ার পাঁচজন ও ফিলিপাইনের দুজনকে আটক করেন।
শামসুল বদরিন মহসিন আরও বলেন, ‘আমরা সব সময় জনগণের দেওয়া অভিযোগ ও তথ্যের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিই। আমরা মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে অবস্থানকারী, পাসের অপব্যবহারকারী এবং এদেশে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত বিদেশি নাগরিকদের সঙ্গে আপস করব না।’
যারা এই অবৈধ অভিবাসীদের সুরক্ষা দেয় বা নিয়োগ দেয় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন বিভাগের এই পরিচালক।
ঠিকানা/এসআর
কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন বিভাগের পরিচালক শামসুল বদরিন মহসিন বলেন, আটক ব্যক্তিদের বয়স আট থেকে ৫৪ বছর। তাদের বিরুদ্ধে পাস বা পারমিটের অপব্যবহার, পরিচয়পত্র ছাড়াই অবস্থান করাসহ অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।
শামসুল বদরিন মহসিন বলেন, ‘আটকদের বুকিত জলিল ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপোতে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য রাখা হবে। তাদের সবাইকে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩, পাসপোর্ট আইন ১৯৬৬ ও অভিবাসন রেগুলেশন ১৯৬৩ এর আওতায় তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে।’
শনিবার (৫ আগস্ট) রাত ১টায় চালানো অভিযানে ৮০ জন অভিবাসন কর্মকর্তা মোট ৬০০ মালয়েশীয় ও বিদেশি নাগরিককে তল্লাশি করেন। পরে তারা বাংলাদেশের ২৫২ জন, মিয়ানমারের ১০৮ জন, ইন্দোনেশিয়ার ৩০ জন, নেপালের ২০ জন, পাকিস্তানের সাতজন, কম্বোডিয়ার পাঁচজন ও ফিলিপাইনের দুজনকে আটক করেন।
শামসুল বদরিন মহসিন আরও বলেন, ‘আমরা সব সময় জনগণের দেওয়া অভিযোগ ও তথ্যের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিই। আমরা মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে অবস্থানকারী, পাসের অপব্যবহারকারী এবং এদেশে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত বিদেশি নাগরিকদের সঙ্গে আপস করব না।’
যারা এই অবৈধ অভিবাসীদের সুরক্ষা দেয় বা নিয়োগ দেয় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন বিভাগের এই পরিচালক।
ঠিকানা/এসআর