আমার বাগানে গুচ্ছ গুচ্ছ রং দোদুল্যমান
তুমি প্রজাপতির যৌথতা ভেঙে দিয়ে
চঞ্চুতে গড়ে তুলেছ সুরের ইমারত-
আমাদের বাতাসবাহিত আলাপনগুলো
সুনসান নীরবতায় বয়ে যায় প্রবাহধ্বনি
সবুজ বেষ্টনী পেরিয়ে চলে যাচ্ছ তুমি দূর, বহুদূর
মাতৃভূমির সীমানায়, ডাহুকবেলায়-
এই দ্বিধার সন্নিকটে আমি খুঁজে ফিরছি শুধুই তোমাকে
ভিনদেশি সুগন্ধিহীন গোলাপের কাছ থেকে তুমি
জেনে নিচ্ছ
কতটা কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, জারুল সংকুল আমাদের এ দেখা-অদেখার অন্তরালÑ
কতটা মিহি ডাক আমার সমগ্র জীবনবেলার।
মায়ের ডাক চেনা স্বর, চড়ুইভাতির উড়ন্ত দুপুর
দোয়েল, শালিক পাখিজীবন দিন বাজে রিনরিন, আশ্বিন
এক এক করে ভেঙে পড়ছে দূরত্বের দেয়াল
স্বদেশ তুমি আমার আঙুলে জড়িয়ে থাকো লতাগুল্মের মতন-
সৌধ, অপরাজেয় বাংলা, শহীদ মিনার, নজরুল-রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, জসীম উদ্্দীন একান্তই আমার-
পল্লি ও নগরে চৈতন্যের রূপকার, কবি ও কবিতার
সৌরভ-সুষমার ধূপছায়াতে বিষাদ-আনন্দে প্রতিদিন।
এই স্মরণ সারগাম বনানীতে বোহেমিয়ান ফ্লেমিঙ্গো
শিস বাজিয়ে ডাকছ তুমি-
এ আকাশ থেকে অন্য আকাশের কাছে ঋণ
চোখের আলোকে, পালকে পালকে তুমি নক্ষত্রময়
বিহঙ্গ আমার, ওগো বিহঙ্গ আমার।
তুমি প্রজাপতির যৌথতা ভেঙে দিয়ে
চঞ্চুতে গড়ে তুলেছ সুরের ইমারত-
আমাদের বাতাসবাহিত আলাপনগুলো
সুনসান নীরবতায় বয়ে যায় প্রবাহধ্বনি
সবুজ বেষ্টনী পেরিয়ে চলে যাচ্ছ তুমি দূর, বহুদূর
মাতৃভূমির সীমানায়, ডাহুকবেলায়-
এই দ্বিধার সন্নিকটে আমি খুঁজে ফিরছি শুধুই তোমাকে
ভিনদেশি সুগন্ধিহীন গোলাপের কাছ থেকে তুমি
জেনে নিচ্ছ
কতটা কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, জারুল সংকুল আমাদের এ দেখা-অদেখার অন্তরালÑ
কতটা মিহি ডাক আমার সমগ্র জীবনবেলার।
মায়ের ডাক চেনা স্বর, চড়ুইভাতির উড়ন্ত দুপুর
দোয়েল, শালিক পাখিজীবন দিন বাজে রিনরিন, আশ্বিন
এক এক করে ভেঙে পড়ছে দূরত্বের দেয়াল
স্বদেশ তুমি আমার আঙুলে জড়িয়ে থাকো লতাগুল্মের মতন-
সৌধ, অপরাজেয় বাংলা, শহীদ মিনার, নজরুল-রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, জসীম উদ্্দীন একান্তই আমার-
পল্লি ও নগরে চৈতন্যের রূপকার, কবি ও কবিতার
সৌরভ-সুষমার ধূপছায়াতে বিষাদ-আনন্দে প্রতিদিন।
এই স্মরণ সারগাম বনানীতে বোহেমিয়ান ফ্লেমিঙ্গো
শিস বাজিয়ে ডাকছ তুমি-
এ আকাশ থেকে অন্য আকাশের কাছে ঋণ
চোখের আলোকে, পালকে পালকে তুমি নক্ষত্রময়
বিহঙ্গ আমার, ওগো বিহঙ্গ আমার।