![](https://thikananews.com/public/postimages/676ce380f1a3a.png)
বাংলাদেশে বর্তমানে রাজনৈতিক মঞ্চে সবচেয়ে বেশি বিতর্ক চলছে সংস্কার বনাম রাজনীতি নিয়ে। সেই ছোটবেলায় বড়দের মধ্যে বিতর্ক হতে দেখেছি ডিম আগে না মুরগি আগে নিয়ে। খুব মজা পেতাম। এ বিতর্কে কাউকে জিততে বা হারতে দেখেছি বলে মনে হয় না। কিন্তু বিতর্ক হতো। ‘ডিম আগে না মুরগি আগে’ নামে গ্রন্থ প্রকাশনাও দেখেছি। বোধ করি ওই বিতর্কের মীমাংসা আজও হয়েছে বলে মনে হয় না। তবে সে রকম বিতর্ক আর এখন হতে দেখি না। মনে হয়, এ নিয়ে বিতার্কিক ধরে নিয়েছেন, যে বিষয়ের কোনো মীমাংসা নেই, তা নিয়ে বিতর্ক করে সময় ও মেধা খরচ করে লাভ কী!
আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনার জমানায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট যতিচিহ্ন পড়ে গেলে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করেন। আর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিজয়ের ফসল হিসেবে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ছাত্র-জনতার বিজয়ের চেতনাকে ধারণ করে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিয়ে কিছু উপদেষ্টা নিয়োগ দিয়ে সরকার পরিচালনা শুরু করা হয়। রাষ্ট্র পরিচালনায় অন্তর্বর্তী সরকার কতটা সফল আর কতটা ব্যর্থ, সে বিষয়ে রায় দেওয়া এই সম্পাদকীয়র মোটেও উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য, এ সময়ে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার এবং সরকারের বাইরে রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে যে বিতর্ক শুরু হয়েছে, সে নিয়ে যুক্তিসংগত কিছু বিষয়ে দৃষ্টিপাত করা। কেননা এ সম্পাদকীয় এ বিতর্কের বিচারক নয়, এর উদ্দেশ্য দেশের নাগরিক সমাজকে আরও কিছু বিষয়ে ভাবনার জানালা খুলে দেওয়া।
তার আগে আজকের এই পরিস্থিতির কেন উদয় হলো, তা নিয়ে আলোচনা করা যাক। দেশটির অভ্যুদয়, তার ঘোষিত আদর্শ বা রাষ্ট্র পরিচালনার মূল কাঠামো, যা রাষ্ট্রের ভিত্তি হবে বলে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রধান ব্যক্তিরা ঘোষণা করেছিলেন; যে ঘোষণা শ্রমিক, কৃষক, মুটে-মজুর থেকে শুরু করে দেশের মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া আপামর সবাইকে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তারা ধরেই নিয়েছিল, এগুলো হবে তাদের জন্য ম্যাগনা কার্টা বা মুক্তি সনদ। ব্রিটিশ শাসন ও পাকিস্তানি শাসনের যে দুঃসহ বঞ্চনা, তা থেকে মানুষের মুক্তি ঘটবে। সেই ঘোষণা ছিল গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সমাজতন্ত্র। মানুষ ভেবেছিল এবং সে ভাবনা মোটেও অমূলক ছিল না, যে রাষ্ট্র এ রকম তার মূলনীতি নিয়ে পরিচালিত, সে রাষ্ট্র নিপীড়ক রাষ্ট্র হতে পারে না এবং রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে শুরু করে আইন-আদালত, কোর্ট-কাছারি, প্রশাসন, ব্যবসায় কেউ চোর-বাটপার, ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, মুনাফাখোর, মজুদদার, দখলদারিতে লিপ্ত হয়ে মানুষের বঞ্চনা, দুঃখ-কষ্ট ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি আমলকে ছাড়িয়ে যাবে না।
বাস্তবে তা-ই হয়েছিল। শাসন থেকে শুরু করে, সাধারণ নাগরিক ছাড়া, সবাই ঘুষ-দুর্নীতি, লুটপাটের মহোৎসবে মেতে উঠেছিল। যাদের মানুষ মুক্তিদাতা, আশ্রয়দাতা ভেবেছিল, তারা সবাই সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছিল। সবাই সাধারণ মানুষের রক্তের স্বাদ পেয়ে সেই রক্ত চোষণে মত্ত হয়ে উঠেছিল। আর গত ১৫-১৬ বছর শেখ হাসিনা আমিত্বে বিলীন হয়ে গিয়েছিলেন। তার কাছে সাধারণ মানুষের অস্তিত্ব বলে কিছু ছিল না। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত এবং দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল, তাদের কোনো মর্যাদাই তার কাছে কিছু ছিল না। তিনি ভেবেই নিয়েছিলেন, আজীবন বাংলাদেশের শাসক হয়ে থাকবেন। ‘কেউ কথা রাখে না’র মতো হাসিনাও তার উদারতা ভুলে যান।
তার সেই সাধ পূরণ হয়নি। অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম এবং জীবন উৎসর্গ শেষে জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে তিনি খড়কুটোর মতো ভেসে যান এবং ভারতে পালিয়ে গিয়ে জীবন রক্ষা করেন। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রাজনীতির বাইরে তিনি কিছু পেশাজীবী এবং ছাত্র সমন্বয়ককে নিয়ে গঠন করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ড. ইউনূস সরকার একটু বিলম্বে হলেও নির্বাচন সংস্কার কমিটিসহ ছয়টি সংস্কার কমিটি গঠন করে। এদিকে দেখতে দেখতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বয়স সাড়ে চার মাস পার হয়ে গেল। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সম্পূর্ণ আস্থা রাখলেও এবং এ বিষয়ে সরকারকে কোনো অবস্থাতেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না, তাহলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানই ব্যর্থ হয়ে যাবে-এ কথা বারবার বলা হলেও সংস্কার আগে না নির্বাচন আগে, এই বিতর্কের গিঁট খুলছে না।
কারও কারও অভিমত, অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার সংস্কার শেষ করেই নির্বাচনের পথে অগ্রসর হওয়া দরকার। নইলে প্রয়োজনীয় সংস্কার আর সম্পন্ন হবে না। অন্য অনেকের যুক্তি হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যত বাড়বে, জটিলতা তত বাড়বে। অন্তর্বর্তী সরকারের সময় বাড়লে রাষ্ট্রীয় কর্মে যে কী হযবরল শুরু হয়, সে জট খুলতে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তাই স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়াই শুভ। না হলে বিভ্রাট দেখা দিতে পারে। আর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কার শেষে ক্ষমতা হস্তান্তর করলেও সেই সংস্কারের অনুমোদন তো নির্বাচিত সরকারকেই দিতে হবে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে।
তাই এ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, অতিরিক্ত টানাটানির ফল কখনো ভালো হয় না। সে জন্য সীমিত সময়ের মধ্যে সবকিছু করতে পারলে সেটাই হবে দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর। দেশ ও জাতিকে ৫৩ বছর দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। দুর্ভোগ বৃদ্ধি করে অতীত রেষারেষি আর টেনে দীর্ঘায়িত না করাটাই জাতির কাম্য হবে। অতীত থেকে আমরা যদি সত্যি সত্যি কিছু শিক্ষা গ্রহণ করে থাকতে পারি-তবে সেটাই হবে আমাদের সবার জন্য শুভকর। সব স্টেকহোল্ডার বিষয়টিকে মাথায় নিয়ে সামনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। জনগণের স্বার্থে ব্যক্তি বা দলীয় জেদ ও অহমিকা না থাকলেই ভালো হয়।
আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনার জমানায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট যতিচিহ্ন পড়ে গেলে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করেন। আর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিজয়ের ফসল হিসেবে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ছাত্র-জনতার বিজয়ের চেতনাকে ধারণ করে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিয়ে কিছু উপদেষ্টা নিয়োগ দিয়ে সরকার পরিচালনা শুরু করা হয়। রাষ্ট্র পরিচালনায় অন্তর্বর্তী সরকার কতটা সফল আর কতটা ব্যর্থ, সে বিষয়ে রায় দেওয়া এই সম্পাদকীয়র মোটেও উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য, এ সময়ে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার এবং সরকারের বাইরে রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে যে বিতর্ক শুরু হয়েছে, সে নিয়ে যুক্তিসংগত কিছু বিষয়ে দৃষ্টিপাত করা। কেননা এ সম্পাদকীয় এ বিতর্কের বিচারক নয়, এর উদ্দেশ্য দেশের নাগরিক সমাজকে আরও কিছু বিষয়ে ভাবনার জানালা খুলে দেওয়া।
তার আগে আজকের এই পরিস্থিতির কেন উদয় হলো, তা নিয়ে আলোচনা করা যাক। দেশটির অভ্যুদয়, তার ঘোষিত আদর্শ বা রাষ্ট্র পরিচালনার মূল কাঠামো, যা রাষ্ট্রের ভিত্তি হবে বলে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রধান ব্যক্তিরা ঘোষণা করেছিলেন; যে ঘোষণা শ্রমিক, কৃষক, মুটে-মজুর থেকে শুরু করে দেশের মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া আপামর সবাইকে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করে। তারা ধরেই নিয়েছিল, এগুলো হবে তাদের জন্য ম্যাগনা কার্টা বা মুক্তি সনদ। ব্রিটিশ শাসন ও পাকিস্তানি শাসনের যে দুঃসহ বঞ্চনা, তা থেকে মানুষের মুক্তি ঘটবে। সেই ঘোষণা ছিল গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সমাজতন্ত্র। মানুষ ভেবেছিল এবং সে ভাবনা মোটেও অমূলক ছিল না, যে রাষ্ট্র এ রকম তার মূলনীতি নিয়ে পরিচালিত, সে রাষ্ট্র নিপীড়ক রাষ্ট্র হতে পারে না এবং রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে শুরু করে আইন-আদালত, কোর্ট-কাছারি, প্রশাসন, ব্যবসায় কেউ চোর-বাটপার, ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, মুনাফাখোর, মজুদদার, দখলদারিতে লিপ্ত হয়ে মানুষের বঞ্চনা, দুঃখ-কষ্ট ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি আমলকে ছাড়িয়ে যাবে না।
বাস্তবে তা-ই হয়েছিল। শাসন থেকে শুরু করে, সাধারণ নাগরিক ছাড়া, সবাই ঘুষ-দুর্নীতি, লুটপাটের মহোৎসবে মেতে উঠেছিল। যাদের মানুষ মুক্তিদাতা, আশ্রয়দাতা ভেবেছিল, তারা সবাই সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছিল। সবাই সাধারণ মানুষের রক্তের স্বাদ পেয়ে সেই রক্ত চোষণে মত্ত হয়ে উঠেছিল। আর গত ১৫-১৬ বছর শেখ হাসিনা আমিত্বে বিলীন হয়ে গিয়েছিলেন। তার কাছে সাধারণ মানুষের অস্তিত্ব বলে কিছু ছিল না। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত এবং দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল, তাদের কোনো মর্যাদাই তার কাছে কিছু ছিল না। তিনি ভেবেই নিয়েছিলেন, আজীবন বাংলাদেশের শাসক হয়ে থাকবেন। ‘কেউ কথা রাখে না’র মতো হাসিনাও তার উদারতা ভুলে যান।
তার সেই সাধ পূরণ হয়নি। অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম এবং জীবন উৎসর্গ শেষে জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে তিনি খড়কুটোর মতো ভেসে যান এবং ভারতে পালিয়ে গিয়ে জীবন রক্ষা করেন। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। রাজনীতির বাইরে তিনি কিছু পেশাজীবী এবং ছাত্র সমন্বয়ককে নিয়ে গঠন করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ড. ইউনূস সরকার একটু বিলম্বে হলেও নির্বাচন সংস্কার কমিটিসহ ছয়টি সংস্কার কমিটি গঠন করে। এদিকে দেখতে দেখতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বয়স সাড়ে চার মাস পার হয়ে গেল। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সম্পূর্ণ আস্থা রাখলেও এবং এ বিষয়ে সরকারকে কোনো অবস্থাতেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না, তাহলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানই ব্যর্থ হয়ে যাবে-এ কথা বারবার বলা হলেও সংস্কার আগে না নির্বাচন আগে, এই বিতর্কের গিঁট খুলছে না।
কারও কারও অভিমত, অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার সংস্কার শেষ করেই নির্বাচনের পথে অগ্রসর হওয়া দরকার। নইলে প্রয়োজনীয় সংস্কার আর সম্পন্ন হবে না। অন্য অনেকের যুক্তি হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যত বাড়বে, জটিলতা তত বাড়বে। অন্তর্বর্তী সরকারের সময় বাড়লে রাষ্ট্রীয় কর্মে যে কী হযবরল শুরু হয়, সে জট খুলতে পরবর্তী নির্বাচিত সরকারকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তাই স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়াই শুভ। না হলে বিভ্রাট দেখা দিতে পারে। আর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কার শেষে ক্ষমতা হস্তান্তর করলেও সেই সংস্কারের অনুমোদন তো নির্বাচিত সরকারকেই দিতে হবে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে।
তাই এ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, অতিরিক্ত টানাটানির ফল কখনো ভালো হয় না। সে জন্য সীমিত সময়ের মধ্যে সবকিছু করতে পারলে সেটাই হবে দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর। দেশ ও জাতিকে ৫৩ বছর দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। দুর্ভোগ বৃদ্ধি করে অতীত রেষারেষি আর টেনে দীর্ঘায়িত না করাটাই জাতির কাম্য হবে। অতীত থেকে আমরা যদি সত্যি সত্যি কিছু শিক্ষা গ্রহণ করে থাকতে পারি-তবে সেটাই হবে আমাদের সবার জন্য শুভকর। সব স্টেকহোল্ডার বিষয়টিকে মাথায় নিয়ে সামনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। জনগণের স্বার্থে ব্যক্তি বা দলীয় জেদ ও অহমিকা না থাকলেই ভালো হয়।