দীর্ঘ আড়াই বছর পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদার। বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে প্রধান অভিযুক্ত ছিলেন তিনি। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে তিনি কলকাতার আলিপুরের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পান।
কারাগার থেকে বের হয়ে পি কে হালদার জানান, আমি এখন কিছু বলব না। আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলে পরে সবকিছু জানাব। এরপর কারাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সাদা প্রাইভেটকারে চেপে ওই স্থান ত্যাগ করেন তিনি। যদিও ওই মুহূর্তে তিনি কোথায় যান, তা সাংবাদিকদের বলেননি।
গত শুক্রবার পি কে হালদারের জামিন মঞ্জুর করে কলকাতার নগরদায়রা আদালত। সে ক্ষেত্রে শর্ত সাপেক্ষে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ডে তাকে জামিন দেয় আদালত। সোমবার আদালতে সেই বন্ড জমা পড়ে। এরপর আদালত থেকে সেই কপি প্রেসিডেন্সি কারাগারে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ছাড়া পান।
পি কে হালদারের সঙ্গে ওই দিন জামিন পান তার অন্য দুই সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মিত্র এবং উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম মিত্র। তবে নথি ও বন্ড-সংক্রান্ত জটিলতা থাকায় স্বপন মিত্র কারাগার থেকে মুক্তি পাননি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৯ জানুয়ারি।
এর আগে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগের বিষয়ে ২০১৯ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন। তখন শোনা গিয়েছিল, তিনি কানাডায় চলে গেছেন।
কিন্তু ২০২২ সালের ১৩ মে হঠাৎ করেই খবর আসে, পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের অবৈধ সম্পদের খোঁজে পশ্চিমবঙ্গে অভিযানে নেমেছে ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। পরদিন আসে গ্রেপ্তারের খবর। সেই থেকে তিনি পশ্চিমবঙ্গের কারাগারে ছিলেন।
ঠিকানা/এনআই
কারাগার থেকে বের হয়ে পি কে হালদার জানান, আমি এখন কিছু বলব না। আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলে পরে সবকিছু জানাব। এরপর কারাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সাদা প্রাইভেটকারে চেপে ওই স্থান ত্যাগ করেন তিনি। যদিও ওই মুহূর্তে তিনি কোথায় যান, তা সাংবাদিকদের বলেননি।
গত শুক্রবার পি কে হালদারের জামিন মঞ্জুর করে কলকাতার নগরদায়রা আদালত। সে ক্ষেত্রে শর্ত সাপেক্ষে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ডে তাকে জামিন দেয় আদালত। সোমবার আদালতে সেই বন্ড জমা পড়ে। এরপর আদালত থেকে সেই কপি প্রেসিডেন্সি কারাগারে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ছাড়া পান।
পি কে হালদারের সঙ্গে ওই দিন জামিন পান তার অন্য দুই সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মিত্র এবং উত্তম মিস্ত্রি ওরফে উত্তম মিত্র। তবে নথি ও বন্ড-সংক্রান্ত জটিলতা থাকায় স্বপন মিত্র কারাগার থেকে মুক্তি পাননি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৯ জানুয়ারি।
এর আগে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগের বিষয়ে ২০১৯ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন। তখন শোনা গিয়েছিল, তিনি কানাডায় চলে গেছেন।
কিন্তু ২০২২ সালের ১৩ মে হঠাৎ করেই খবর আসে, পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের অবৈধ সম্পদের খোঁজে পশ্চিমবঙ্গে অভিযানে নেমেছে ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। পরদিন আসে গ্রেপ্তারের খবর। সেই থেকে তিনি পশ্চিমবঙ্গের কারাগারে ছিলেন।
ঠিকানা/এনআই