সুপার ফোরের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে জেতা হয়নি বাংলাদেশের। ফাইনালে সেই আক্ষেপ মেটানোর সুযোগ লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের। কদিন আগেই ভারতকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো এশিয়া কাপের শিরোপা ঘরে তুলেছিল যুবারা। এবার পালা নারীদের। বছরের শেষটা শিরোপা দিয়ে রাঙাতে মরিয়া সুমাইয়া আক্তারের দল। ফাইনাল জিততে বাংলাদেশের চাই ১১৮ রান।
আজ ২২ ডিসেম্বর (রবিবার) কুয়ালামপুরে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১১৭ রান তোলে ভারত। ব্যাট হাতে সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন তৃষা। বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নেন ফারজানা ইয়াসমিন।
সুপার ফোরের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করলেও এবং রান তাড়া করার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা মন্দ হয়নি ভারতের। দুই ওপেনার কামিলনী ও তৃষা মিলে গড়েন ২৩ রানের জুটি। কামিলনীকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন ফারজানা ইয়াসমিন। ৯ বল খেললেও ৫ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি।
প্রথম উইকেটের পর দ্বিতীয় উইকেট হারাতেও সময় লাগেনি ভারতের। দলীয় ২৫ রানের মাথায় ফেরেন টপঅর্ডারের আরেক ব্যাটার সানিকা চালকে। সাজঘরে ফিরলেও রানের খাতা খেলা হয়নি তার। এই ব্যাটারকেও ফেরান ফারজানা। শুরুর চাপ সামলে নিকি প্রসাদ ও তৃষার ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। প্রথম ১০ ওভারে তোলে ৫৪ রান। অবশেষে নিকি-তৃষা জুটি ভাঙেন হাবিবা। দলীয় ৬৬ রানের মাথায় নিকিকে ফেরান হাবিবা। আউটের আগে এই ব্যাটার করেন ২১ বলে ১২ রান।
পরবর্তীতে আনসারিকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নেন তৃষা। অবশ্য এই জুটি বড় হতে দেননি নিশিতা আক্তার নিশি। ফেরান আনসারিকে। ১২ বলে ৫ রান করে ফেরেন এই ব্যাটার। এরপর ফেরেন ফিফটি হাঁকানো ব্যাটার তৃষা। ৪৭ বলে ৫২ রান আসে তার ব্যাট থেকে। তাকেও ফেরান ফারজানা। এরপর লেজের সারির ব্যাটাররা চেষ্টা করলেও বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি ভারত।
ঠিকানা/এসআর
আজ ২২ ডিসেম্বর (রবিবার) কুয়ালামপুরে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১১৭ রান তোলে ভারত। ব্যাট হাতে সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন তৃষা। বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নেন ফারজানা ইয়াসমিন।
সুপার ফোরের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করলেও এবং রান তাড়া করার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা মন্দ হয়নি ভারতের। দুই ওপেনার কামিলনী ও তৃষা মিলে গড়েন ২৩ রানের জুটি। কামিলনীকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন ফারজানা ইয়াসমিন। ৯ বল খেললেও ৫ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি।
প্রথম উইকেটের পর দ্বিতীয় উইকেট হারাতেও সময় লাগেনি ভারতের। দলীয় ২৫ রানের মাথায় ফেরেন টপঅর্ডারের আরেক ব্যাটার সানিকা চালকে। সাজঘরে ফিরলেও রানের খাতা খেলা হয়নি তার। এই ব্যাটারকেও ফেরান ফারজানা। শুরুর চাপ সামলে নিকি প্রসাদ ও তৃষার ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। প্রথম ১০ ওভারে তোলে ৫৪ রান। অবশেষে নিকি-তৃষা জুটি ভাঙেন হাবিবা। দলীয় ৬৬ রানের মাথায় নিকিকে ফেরান হাবিবা। আউটের আগে এই ব্যাটার করেন ২১ বলে ১২ রান।
পরবর্তীতে আনসারিকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নেন তৃষা। অবশ্য এই জুটি বড় হতে দেননি নিশিতা আক্তার নিশি। ফেরান আনসারিকে। ১২ বলে ৫ রান করে ফেরেন এই ব্যাটার। এরপর ফেরেন ফিফটি হাঁকানো ব্যাটার তৃষা। ৪৭ বলে ৫২ রান আসে তার ব্যাট থেকে। তাকেও ফেরান ফারজানা। এরপর লেজের সারির ব্যাটাররা চেষ্টা করলেও বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি ভারত।
ঠিকানা/এসআর