বিচ্ছেদের পর অনেকটাই জীবন বদলে যাবে সোফি গ্রেগোয়ারের। ১৮ বছরের সম্পর্কের ইতি মোড় ঘুরিয়ে দেবে তার জীবনের। ইতোমধ্যেই তাদের ব্যক্তিগত বাসভবন রিডো কটেজ ছেড়েছেন সোফি। বিশ্বনেতাদের সঙ্গে যে কোনো দাপ্তরিক বৈঠকে আর ট্রুডোর পাশে দেখা যাবে না তাকে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও থাকবে না কোনো অধিকার। তবে বাসভবনে নিয়মিত তিনি উপস্থিত হতে পারবেন।
জানা গেছে, সন্তানদেরসহ অভিভাবক হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন সোফি। বর্তমানে তাই ট্রুডোর বাসভবনের কাছাকাছি একটি ব্যক্তিগত বাসভবনে অবস্থান করবেন তিনি।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে সোফি গ্রেগোয়ার ও সন্তানেরা। ছবি: সংগৃহীত
টরন্টো থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক বাংলা কাগজ জানিয়েছ, কানাডার আইন অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর সহধর্মিণী তার সমর্থনে থেকে দেশের প্রতিনিধিত্বে ভূমিকা পালন করতে পারেন। তবে দাপ্তরিক কোনো উপাধি বহন করতে পারেন না। বিচ্ছেদের পর তাই সোফি সরকারের পক্ষে আর কোনো বক্তৃতা বা জনসাধারণের সম্মুখে আসবেন না। রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে যোগ দেবেন না বা বিদেশ সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভ্রমণ করবেন না। ফলস্বরূপ তাকে নিরাপত্তা দিতে সরকারিভাবে আর কোনো সহযোগিতা প্রদান করা হবে না।
প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হিসাবে গ্রেগোয়ার ট্রুডো বিভিন্ন দাতব্য কাজে যুক্ত ছিলেন। তিনি নারীদের অধিকার, মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, খাওয়ার ব্যাধি, শারীরিক কার্যকলাপ এবং আরও অনেক কিছু নিয়ে কথা বলেছেন। কানাডার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন সব সময়।
তবে ধারণা করা হচ্ছে, বিবাহ বিচ্ছেদের পর তিনি তার এসব সামাজিক কার্যকলাপ থেকে সরে যাবেন না।
২০১৫ সালে লিবারেল পার্টি প্রথম নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে রিডো কটেজ ছিল ট্রুডোদের আবাসস্থল। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও ট্রুডোর সরকারি বাসভবন স্যাসেক্সে যাননি।
ঠিকানা/এসআর
জানা গেছে, সন্তানদেরসহ অভিভাবক হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন সোফি। বর্তমানে তাই ট্রুডোর বাসভবনের কাছাকাছি একটি ব্যক্তিগত বাসভবনে অবস্থান করবেন তিনি।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে সোফি গ্রেগোয়ার ও সন্তানেরা। ছবি: সংগৃহীত
টরন্টো থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক বাংলা কাগজ জানিয়েছ, কানাডার আইন অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর সহধর্মিণী তার সমর্থনে থেকে দেশের প্রতিনিধিত্বে ভূমিকা পালন করতে পারেন। তবে দাপ্তরিক কোনো উপাধি বহন করতে পারেন না। বিচ্ছেদের পর তাই সোফি সরকারের পক্ষে আর কোনো বক্তৃতা বা জনসাধারণের সম্মুখে আসবেন না। রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে যোগ দেবেন না বা বিদেশ সফরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভ্রমণ করবেন না। ফলস্বরূপ তাকে নিরাপত্তা দিতে সরকারিভাবে আর কোনো সহযোগিতা প্রদান করা হবে না।
প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী হিসাবে গ্রেগোয়ার ট্রুডো বিভিন্ন দাতব্য কাজে যুক্ত ছিলেন। তিনি নারীদের অধিকার, মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, খাওয়ার ব্যাধি, শারীরিক কার্যকলাপ এবং আরও অনেক কিছু নিয়ে কথা বলেছেন। কানাডার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন সব সময়।
তবে ধারণা করা হচ্ছে, বিবাহ বিচ্ছেদের পর তিনি তার এসব সামাজিক কার্যকলাপ থেকে সরে যাবেন না।
২০১৫ সালে লিবারেল পার্টি প্রথম নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে রিডো কটেজ ছিল ট্রুডোদের আবাসস্থল। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও ট্রুডোর সরকারি বাসভবন স্যাসেক্সে যাননি।
ঠিকানা/এসআর