
দেশের উত্তরবঙ্গের ১৬টি জেলার সমন্বয়ে গঠিত নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ইউএসএ’র ২০২৩ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটার তালিকা নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। সংগঠনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ডা. মাসুদুল হাসান বলছেন, নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের সবকিছুই ঠিকঠাক আছে। সবমিলিয়ে আমাদের কাছে ৪৪২জন সদস্য বা ভোটারের তালিকা রয়েছে। তবে সংগঠনের সভাপতি ডা. আব্দুল লতিফ ভিন্ন হিসাবে দিচ্ছেন। ফলে এ নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। ইতিপূর্বে ঘোষিত ৪১৭জন ভোটারের স্থলে সভাপতি ডা. আব্দুল লতিফের তথ্য মতে তার কাছে থাকা ১৫০ জনের স্থলে দুই শতাধিক সদস্যের আবেদন জমা রয়েছে দাবি করায় এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। ফলে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে সংগঠনের নেতৃত্ব। অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়িয়েছে আসন্ন নির্বাচন। এ নিয়ে সংগঠনের কোনো কোনো সদস্য ও সাবেক কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সচেতন সদস্যরা সংগঠনের বৃহত্তর স্বার্থে বিভ্রান্তি সৃষ্টি না করে সকলকে নিয়ে পূর্ব ঘোষিত ৪১৭জন সদস্য বা ভোটার নিয়েই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের ভোটার হওয়ার সর্বশেষ তারিখ ছিল চলতি বছরের ৩০ জুন। ওইদিন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হাসানুজ্জামান হাসান ও প্রতিষ্ঠাতা প্রধান উপদেষ্টা নাসির আলী খান পলসহ সংগঠনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নেতৃত্বে ২৫১ জন ভোটার জমা হয়। আর বর্তমান সভাপতি ডা. মো. আব্দুল লতিফের কাছে সর্বোচ্চ ১৫০ জন সদস্যের আবেদন জমা হয় বলে তিনি সবার সামনে ঘোষণা দেন। এছাড়া আরো ১৬ জন সদস্যের তালিকা, তার অফিসে তার অনুপস্থিতিতে জমা দেওয়া হয় বলে ডা. লতিফ জানান। সব মিলিয়ে ২০২৩ এর নির্বাচনের জন্য সর্বোচ্চ ৪১৭ জন ভোটার আছে বলে ডা. লতিফ সকল পক্ষের উপস্থিতিতে একটি লিখিত প্রত্যয়নপত্র দেন। ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পক্ষ এই মেম্বারশিপের চূড়ান্ত তালিকাটি জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রকাশের দাবি জানালেও নানা অজুহাতে সদস্য ও ভোটার তালিকা প্রায় চার সপ্তাহ পর গত ২৮ জুলাই শুক্রবার সভাপতি ডা. লতিফ অন্য একটি তালিকা প্রকাশের চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এদিকে হঠাৎ করেই গত শুক্রবার ডা. লতিফ তার কাছে জমা থাকা ১৫০জন ভোটারের তালিকাটিকে দুই শতাধিক বলে দাবি করেন। ওইদিন নির্বাচন কমিশনের কাছে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা দেওয়ার কথা থাকলেও সংশ্লিষ্ট অনেকের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ আরো এক সপ্তাহ সময় বাড়িয়ে দেয়া হয়।
গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত বিশেষ সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার ডা. মাসুদুল হাসান, কমিশনের অন্যতম সদস্য ডা. রুহুল কুদ্দুস এবং মোহাম্মদ দবিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সংগঠনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মধ্যে প্রাক্তন প্রধান উপদেষ্টা নাসির আলী খান পল, বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ও সভাপতি প্রার্থী ডা. চৌধুরী সারোয়ারুল হাসান, উপদেষ্টা জহিরুল ইসলাম টুকু, সহ-সভাপতি ডা. নার্গিস রহমান, সহ-সম্পাদক মোঃ মিল্টন, প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ ও সহ-সভাপতি আবু তাহের, রাজশাহী জেলার প্রাক্তন সভাপতি মোঃ মোতাহার হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার প্রাক্তন সভাপতি মনিরুল বাচ্চু, রাজশাহী জেলা সমিতির সভাপতি শমসের আলম, রংপুরের সভাপতি মিজানুল হাসান, প্রাক্তন অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, শাহাবুদ্দিন বাচ্চু, রাহিমুল হুদা ও শরিফুল ইসলাম প্রমুখ সভায় উপস্থিত ছিলেন বলে ফাউন্ডেশন সূত্র জানায়।
সূত্র মতে, সভায় উপস্থিত প্রায় সকলেই ভোটার তালিকা চূড়ান্তকরণের গড়িমসির সমালোচনা এবং বর্তমান সভাপতি ডা. লতিফ যেন তার ৩০ জুনের ঘোষণা মোতাবেক অতি দ্রুত সর্বোচ্চ ৪১৭ জনের তালিকা প্রকাশ করেন, যাতে করে নির্বাচন কমিশন আগামী কার্যকরী কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারেন।
জানা গেছে, নর্থ বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের ভোটার হওয়ার সর্বশেষ তারিখ ছিল চলতি বছরের ৩০ জুন। ওইদিন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হাসানুজ্জামান হাসান ও প্রতিষ্ঠাতা প্রধান উপদেষ্টা নাসির আলী খান পলসহ সংগঠনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নেতৃত্বে ২৫১ জন ভোটার জমা হয়। আর বর্তমান সভাপতি ডা. মো. আব্দুল লতিফের কাছে সর্বোচ্চ ১৫০ জন সদস্যের আবেদন জমা হয় বলে তিনি সবার সামনে ঘোষণা দেন। এছাড়া আরো ১৬ জন সদস্যের তালিকা, তার অফিসে তার অনুপস্থিতিতে জমা দেওয়া হয় বলে ডা. লতিফ জানান। সব মিলিয়ে ২০২৩ এর নির্বাচনের জন্য সর্বোচ্চ ৪১৭ জন ভোটার আছে বলে ডা. লতিফ সকল পক্ষের উপস্থিতিতে একটি লিখিত প্রত্যয়নপত্র দেন। ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পক্ষ এই মেম্বারশিপের চূড়ান্ত তালিকাটি জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রকাশের দাবি জানালেও নানা অজুহাতে সদস্য ও ভোটার তালিকা প্রায় চার সপ্তাহ পর গত ২৮ জুলাই শুক্রবার সভাপতি ডা. লতিফ অন্য একটি তালিকা প্রকাশের চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এদিকে হঠাৎ করেই গত শুক্রবার ডা. লতিফ তার কাছে জমা থাকা ১৫০জন ভোটারের তালিকাটিকে দুই শতাধিক বলে দাবি করেন। ওইদিন নির্বাচন কমিশনের কাছে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা দেওয়ার কথা থাকলেও সংশ্লিষ্ট অনেকের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ আরো এক সপ্তাহ সময় বাড়িয়ে দেয়া হয়।
গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত বিশেষ সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার ডা. মাসুদুল হাসান, কমিশনের অন্যতম সদস্য ডা. রুহুল কুদ্দুস এবং মোহাম্মদ দবিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সংগঠনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মধ্যে প্রাক্তন প্রধান উপদেষ্টা নাসির আলী খান পল, বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ও সভাপতি প্রার্থী ডা. চৌধুরী সারোয়ারুল হাসান, উপদেষ্টা জহিরুল ইসলাম টুকু, সহ-সভাপতি ডা. নার্গিস রহমান, সহ-সম্পাদক মোঃ মিল্টন, প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ ও সহ-সভাপতি আবু তাহের, রাজশাহী জেলার প্রাক্তন সভাপতি মোঃ মোতাহার হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার প্রাক্তন সভাপতি মনিরুল বাচ্চু, রাজশাহী জেলা সমিতির সভাপতি শমসের আলম, রংপুরের সভাপতি মিজানুল হাসান, প্রাক্তন অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, শাহাবুদ্দিন বাচ্চু, রাহিমুল হুদা ও শরিফুল ইসলাম প্রমুখ সভায় উপস্থিত ছিলেন বলে ফাউন্ডেশন সূত্র জানায়।
সূত্র মতে, সভায় উপস্থিত প্রায় সকলেই ভোটার তালিকা চূড়ান্তকরণের গড়িমসির সমালোচনা এবং বর্তমান সভাপতি ডা. লতিফ যেন তার ৩০ জুনের ঘোষণা মোতাবেক অতি দ্রুত সর্বোচ্চ ৪১৭ জনের তালিকা প্রকাশ করেন, যাতে করে নির্বাচন কমিশন আগামী কার্যকরী কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারেন।