বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর অথবা ২০২৬-এর প্রথমার্ধে নির্বাচন করার কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা, যা একেবারে অস্পষ্ট। সুনির্দিষ্ট সময়ের উল্লেখ নেই। আবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেছেন, ২০২৬ সালের জুনের কথা, যা পরস্পরবিরোধী। ১৯ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকালে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা মনে করে, যেহেতু নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়ে গেছে, সেহেতু নির্বাচন বিলম্বের প্রয়োজন নেই। নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব।
তিনি বলেন, জনগণ নির্বাচনের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রত্যাশা করে। সভা মনে করে, সব দল ও অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা উচিত।
তিনি আরও বলেন, পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে আদালতের রায়ের মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগীয় স্বীকৃতি মিলল, নির্বাচিত সংসদই সংবিধান সংশোধন করার এখতিয়ার রাখে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস,বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহ উদ্দিন আহমেদ, বেগম সেলিমা রহমান, মেজর (অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও অধ্যাপক ডা: এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ঠিকানা/এএস
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা মনে করে, যেহেতু নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়ে গেছে, সেহেতু নির্বাচন বিলম্বের প্রয়োজন নেই। নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব।
তিনি বলেন, জনগণ নির্বাচনের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রত্যাশা করে। সভা মনে করে, সব দল ও অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা উচিত।
তিনি আরও বলেন, পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে আদালতের রায়ের মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগীয় স্বীকৃতি মিলল, নির্বাচিত সংসদই সংবিধান সংশোধন করার এখতিয়ার রাখে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস,বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহ উদ্দিন আহমেদ, বেগম সেলিমা রহমান, মেজর (অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও অধ্যাপক ডা: এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
ঠিকানা/এএস