শিবিরের প্রতিষ্ঠা যেহেতু একাত্তরের পরে ১৯৭৭ সালে, তাই মুক্তিযুদ্ধের কোনো বিষয়ে তাদের দায়ী করা ঠিক নয় বলে মনে করেন সংগঠনটির সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি দাবি করেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে ছাত্রশিবির ধারণ করে। স্বাধীনতার বিরোধিতা করা- ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে এটা অবান্তর কথা। গত ১২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার নিউইয়র্ক সময় বেলা ১০ টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা) সরাসরি সম্প্রচারিত ‘ঠিকানায় খালেদ মুহিউদ্দীন’ টকশোতে এমন দাবি করেন মঞ্জুরুল ইসলাম।
আগস্টের পট-পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এক ধরনের কূটনৈতিক টানাপোড়েন রয়েছে। এতে নতুন উত্তেজনা তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া বুয়েটের ফটকে ভারতের জাতীয় পতাকা মাড়ানোর দৃশ্য। এর সঙ্গে ছাত্রশিবির জড়িত থাকতে পারে- কারো কারো এমন অভিযোগ নাকচ করে দেন ছাত্রশিবিরের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি দাবি করেন, ‘এ ধরনের কাজ ঠিক নয়। কারণ যার যার দেশের পতাকা তার তার জন্য মর্যাদার বিষয়। একটা দেশের পতাকা পদদলিত করা আমরা সমর্থন করি না।’
অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে আরো ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড। টক’শোটি সঞ্চালনা করেন ঠিকানা টিভির প্রধান সম্পাদক খালেদ মুহিউদ্দীন।
ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড বলেন, ছলচাতুরি করে ইতিহাস মুছে দেওয়া যায় না, ইতিহাস নির্মাণও করা যায় না। সেই জায়গা থেকে বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন ঘটনায় বিভিন্ন সংগঠনের ভূমিকা আছে। এক্ষেত্রে বামপন্থীদের এক ধরনের ভূমিকা আছে। আবার শিবিরেরও ভূমিকা আছে। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যাম্পাসে যেসব হত্যাকাণ্ড হয়েছে, তার একটাও বিচার হয়নি। এগুলো নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। কার কতটুকু দায় আছে- তা শিক্ষার্থীদের সামনে স্পষ্ট হওয়া দরকার।
গতবছর থেকেই ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে ছাত্র ফেডারেশন, ছাত্রদলসহ মোট ১৫টি ছাত্র সংগঠন জোটবদ্ধ আন্দোলনে ছিল। কিন্তু সেই জোটে ছাত্রশিবির ছিল না। এ প্রসঙ্গে মশিউর রহমান খান রিচার্ড বলেন, একাত্তর নিয়ে শিবির ও জামায়াতের অবস্থান এখনো স্পষ্ট নয়। এ বিষয়টির সুযোগ নিতো আওয়ামী লীগও। তাই আলাদা অবস্থানে থেকেই শিবিরকে সরকার বিরোধী আন্দোলনে সামিল থাকার আহ্বান করা হয়েছিল।
আগস্টের পট-পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এক ধরনের কূটনৈতিক টানাপোড়েন রয়েছে। এতে নতুন উত্তেজনা তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া বুয়েটের ফটকে ভারতের জাতীয় পতাকা মাড়ানোর দৃশ্য। এর সঙ্গে ছাত্রশিবির জড়িত থাকতে পারে- কারো কারো এমন অভিযোগ নাকচ করে দেন ছাত্রশিবিরের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি দাবি করেন, ‘এ ধরনের কাজ ঠিক নয়। কারণ যার যার দেশের পতাকা তার তার জন্য মর্যাদার বিষয়। একটা দেশের পতাকা পদদলিত করা আমরা সমর্থন করি না।’
অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে আরো ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড। টক’শোটি সঞ্চালনা করেন ঠিকানা টিভির প্রধান সম্পাদক খালেদ মুহিউদ্দীন।
ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড বলেন, ছলচাতুরি করে ইতিহাস মুছে দেওয়া যায় না, ইতিহাস নির্মাণও করা যায় না। সেই জায়গা থেকে বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন ঘটনায় বিভিন্ন সংগঠনের ভূমিকা আছে। এক্ষেত্রে বামপন্থীদের এক ধরনের ভূমিকা আছে। আবার শিবিরেরও ভূমিকা আছে। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন ক্যাম্পাসে যেসব হত্যাকাণ্ড হয়েছে, তার একটাও বিচার হয়নি। এগুলো নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। কার কতটুকু দায় আছে- তা শিক্ষার্থীদের সামনে স্পষ্ট হওয়া দরকার।
গতবছর থেকেই ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে ছাত্র ফেডারেশন, ছাত্রদলসহ মোট ১৫টি ছাত্র সংগঠন জোটবদ্ধ আন্দোলনে ছিল। কিন্তু সেই জোটে ছাত্রশিবির ছিল না। এ প্রসঙ্গে মশিউর রহমান খান রিচার্ড বলেন, একাত্তর নিয়ে শিবির ও জামায়াতের অবস্থান এখনো স্পষ্ট নয়। এ বিষয়টির সুযোগ নিতো আওয়ামী লীগও। তাই আলাদা অবস্থানে থেকেই শিবিরকে সরকার বিরোধী আন্দোলনে সামিল থাকার আহ্বান করা হয়েছিল।