থাইল্যান্ডের তাক প্রদেশের সীমান্তবর্তী উমফাং শহরে একটি উৎসবে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজন নিহত ও অন্তত ৪৮ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় পুলিশের তথ্যমতে, শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এ ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
উমফাং শহরের উদ্ধারকারী দলের এক সদস্য জানিয়েছেন, মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এই অঞ্চলটিতে একটি বার্ষিক সংগীতানুষ্ঠান হচ্ছিল। এ সময় বাইরে থেকে কেউ একজন বিস্ফোরক দ্রব্য ছুড়ে মারে। ফলে ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয়।
স্থানীয় পুলিশের বক্তব্য অনুযায়ী, বর্তমানে ওই এলাকায় কোনো নিরাপত্তাঝুঁকি নেই। বিস্ফোরণের আগে স্থানীয় দুটি দলের মধ্যে সেখানে মারামারি হয়েছিল। তবে আটক সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
থাই প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা এ ঘটনায় গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন।
তিনি বিস্ফোরণের ঘটনার পর ওই অঞ্চলের নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন এবং সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি আহতদের সুচিকিৎসার নির্দেশ দিয়েছেন।
জিয়ারু হাংসাক নামে সরকারের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ ঘটনায় কারা জড়িত, তা এখনো জানা যায়নি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে তদন্ত চলছে।
ঠিকানা/এনআই
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এ ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
উমফাং শহরের উদ্ধারকারী দলের এক সদস্য জানিয়েছেন, মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এই অঞ্চলটিতে একটি বার্ষিক সংগীতানুষ্ঠান হচ্ছিল। এ সময় বাইরে থেকে কেউ একজন বিস্ফোরক দ্রব্য ছুড়ে মারে। ফলে ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয়।
স্থানীয় পুলিশের বক্তব্য অনুযায়ী, বর্তমানে ওই এলাকায় কোনো নিরাপত্তাঝুঁকি নেই। বিস্ফোরণের আগে স্থানীয় দুটি দলের মধ্যে সেখানে মারামারি হয়েছিল। তবে আটক সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
থাই প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা এ ঘটনায় গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন।
তিনি বিস্ফোরণের ঘটনার পর ওই অঞ্চলের নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন এবং সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি আহতদের সুচিকিৎসার নির্দেশ দিয়েছেন।
জিয়ারু হাংসাক নামে সরকারের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ ঘটনায় কারা জড়িত, তা এখনো জানা যায়নি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে তদন্ত চলছে।
ঠিকানা/এনআই