শুল্ককর প্রত্যাহারের পর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ২৫ দিনে ভারত থেকে ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে। এ সময়ে ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির অনুমোদন দেয় সরকার। ১৪ ডিসেম্বর (শনিবার) সকালে বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আবু তাহের জানান, মাহবুবুল আলম ফুড প্রডাক্ট, অর্ক ট্রেডিং ও সর্দার এন্টারপ্রাইজসহ আটটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বেনাপোল বন্দর দিয়ে এই চাল আমদানি করে।
আবু তাহের আরও জানান, দুই বছর পর ১৭ নভেম্বর থেকে চাল আমদানি শুরু হয়। গত ১২ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) ছিল শেষ দিন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে সর্বশেষ তিনটি ট্রাকে ১০৫ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়। এ নিয়ে ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে ৯৭টি ট্রাকে ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব লুৎফর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্রে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয় ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে। এতে দুই লাখ ৭৩ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং এক লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান এই স্বল্প সময়ের মধ্যে চাল আমদানি করতে পারেনি। সরকার মাত্র ২৫ দিন সময় নির্ধারণ করে দেয় আমদানিকৃত চাল বাজারজাত করার জন্য। যা গত বৃহস্পতিবার শেষ হয়ে গেছে।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্ঘনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ জানান, ২০২৩ সালের ২০ জুলাই থেকে দেশের বাইরে সিদ্ধ ও আতপ চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারত সরকার। তার আগে ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ ছিল। সেই সময় আমদানি নিরুৎসাহিত করতে চালের ওপর ৬২ শতাংশ শুল্ককর আরোপ করা হয়। এরপর থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আর চাল আমদানি হয়নি। সরকার চালের শুল্ককর প্রত্যাহার করে নেওয়ায় গত ১৭ নভেম্বর থেকে আবার আমদানি শুরু হয়।
ঠিকানা/এএস
আবু তাহের আরও জানান, দুই বছর পর ১৭ নভেম্বর থেকে চাল আমদানি শুরু হয়। গত ১২ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) ছিল শেষ দিন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে সর্বশেষ তিনটি ট্রাকে ১০৫ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়। এ নিয়ে ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে ৯৭টি ট্রাকে ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব লুৎফর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্রে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয় ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে। এতে দুই লাখ ৭৩ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং এক লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান এই স্বল্প সময়ের মধ্যে চাল আমদানি করতে পারেনি। সরকার মাত্র ২৫ দিন সময় নির্ধারণ করে দেয় আমদানিকৃত চাল বাজারজাত করার জন্য। যা গত বৃহস্পতিবার শেষ হয়ে গেছে।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্ঘনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ জানান, ২০২৩ সালের ২০ জুলাই থেকে দেশের বাইরে সিদ্ধ ও আতপ চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারত সরকার। তার আগে ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ ছিল। সেই সময় আমদানি নিরুৎসাহিত করতে চালের ওপর ৬২ শতাংশ শুল্ককর আরোপ করা হয়। এরপর থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আর চাল আমদানি হয়নি। সরকার চালের শুল্ককর প্রত্যাহার করে নেওয়ায় গত ১৭ নভেম্বর থেকে আবার আমদানি শুরু হয়।
ঠিকানা/এএস