কেই-বা বলো ভালোবাসে দুঃখজাগানিয়া গান?
অলিন্দের পরতে পরতে জমাট ব্যথাগুলো খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে,
সাজিয়ে-গুছিয়ে পরিপাটি পরিপূর্ণ হৃদয় নীল সরোবর
কোন সে প্রেমিক, কাচের মতো টুকরো হওয়া মন?
আমিও কি তার ব্যতিক্রম হতে চাই কখনো তবে?
অথচ আমাকে জড়িয়ে ধরে
আষ্টেপৃষ্ঠে হৃদয় খুঁজে রক্তক্ষরণ,
আমি হয়ে যাই ডানাভাঙা পাখির আহাজারি,
অথবা সমুদ্রের তটে নিসাড় পড়ে থাকা জলজীব!
কেই-বা ভালোবাসে পরজীবী এককোষী প্রাণ!
আমি স্থবিরতা নিয়ে দিন গুনি দিনমান,
কবে উদয় হবে সোনালু সকাল!
দুঃখের মিছিলের হল্লা দেখে
ভেবে যাই নিরন্তর
নতজানু হই উত্তরীয় মেঘের মতো
এবং অতসী কাচের ফলায়
হৃদয় খুঁড়ে নিংড়ে বের করে আনি
ভেজা রক্তাক্ত উৎসব
দিনমান যেন অনাদি অনন্তকাল।
অলিন্দের পরতে পরতে জমাট ব্যথাগুলো খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে,
সাজিয়ে-গুছিয়ে পরিপাটি পরিপূর্ণ হৃদয় নীল সরোবর
কোন সে প্রেমিক, কাচের মতো টুকরো হওয়া মন?
আমিও কি তার ব্যতিক্রম হতে চাই কখনো তবে?
অথচ আমাকে জড়িয়ে ধরে
আষ্টেপৃষ্ঠে হৃদয় খুঁজে রক্তক্ষরণ,
আমি হয়ে যাই ডানাভাঙা পাখির আহাজারি,
অথবা সমুদ্রের তটে নিসাড় পড়ে থাকা জলজীব!
কেই-বা ভালোবাসে পরজীবী এককোষী প্রাণ!
আমি স্থবিরতা নিয়ে দিন গুনি দিনমান,
কবে উদয় হবে সোনালু সকাল!
দুঃখের মিছিলের হল্লা দেখে
ভেবে যাই নিরন্তর
নতজানু হই উত্তরীয় মেঘের মতো
এবং অতসী কাচের ফলায়
হৃদয় খুঁড়ে নিংড়ে বের করে আনি
ভেজা রক্তাক্ত উৎসব
দিনমান যেন অনাদি অনন্তকাল।