বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের অন্যতম শীর্ষ সংস্থা বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন (বিওএ) এই প্রথম ‘বিওএ ম্যারাথন ২০২৪’ এর আয়োজন করতে যাচ্ছে। চলতি মাসের ২০ ডিসেম্বর (শুক্রবার) রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে জলসিঁড়িতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এই বর্ণাঢ্য ম্যারাথনে অংশ নেবেন। নারী ও পুরুষ বিভিন্ন ক্যাটাগরি মিলিয়ে বিওএ ম্যারাথন ২০২৪ এ প্রায় ৫ হাজার অংশগ্রহণকারীর মধ্যে থেকে ৯৩ জন জয়ী পাবেন সর্বমোট ৭২ লাখ ৯০ হাজার টাকার পুরস্কার।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি হয়েছেন। গত ১৬ নভেম্বর বিওএতে অনুষ্ঠিত তার সভাপতিত্বে প্রথম সভায় ম্যারাথন আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়। বিওএ ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আজ ৪ ডিসেম্বর (বুধবার) মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা বলেন, সভাপতি মহোদয়ের নির্দেশনায় বিওএ প্রথমবার ম্যারাথন আয়োজন করছে। সাধারণ জনগণের শরীর চর্চা ও সুস্থ জীবনযাপনের লক্ষ্যে এই আয়োজন। বিওএ’র বছরে অন্তত দুই বার এই ম্যারাথন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে।
বিওএ ম্যারাথন ১০ কিলোমিটার রেস ও হাফ ম্যারাথন (২১.১০) কিলোমিটার দূরত্বে দুটি প্রতিযোগিতা হবে। ৫০ বছরের বেশি বয়স্ক ব্যক্তিরা ভেটেরান ক্যাটাগরিতে দৌড়াবেন। যারা পেশাদার এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নেন তারা এলিট বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া ১৮-৫০ বছর পর্যন্ত সাধারণ একটি ক্যাটাগরি রয়েছে।
ক্যাটাগরি ভিত্তিতে প্রথম স্থান অর্জনকারী দেড় থেকে দুই লাখ টাকা আর্থিক পুরস্কার পাবেন। ২০তম হয়েও ২০ হাজার টাকা পাওয়ার সুযোগ আছে। এ বিষয়ে সহ-সভাপতি ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান শেখ বশির আহমেদ মামুন বলেন, ‘বিওএ ম্যারাথনকে আকর্ষণীয় করতে এমন পুরস্কার। এবার খুব স্বল্প সময়ে দ্রুত আয়োজন হচ্ছে। পরবর্তীতে আরও বড় পরিসরে বিদেশিদের অংশগ্রহণে আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে।’
ম্যারাথন অ্যাথলেটিক্সের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিওএ ম্যারাথনে টেকনিক্যাল সহায়তার জন্য অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনকে সম্পৃক্ত করেনি সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বিওএ সহ-সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এটি ব্যবস্থাপনা করছে। আরও বড় ম্যারাথন আয়োজন করে তারা। আমাদের প্রথম ম্যারাথন তাদের দায়িত্বে আয়োজিত হবে।’
বিওএ সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি লে. জেনারেল মইনুল ইসলাম (অব) ও কোষাধ্যক্ষ একে সরকার।
ঠিকানা/এসআর
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি হয়েছেন। গত ১৬ নভেম্বর বিওএতে অনুষ্ঠিত তার সভাপতিত্বে প্রথম সভায় ম্যারাথন আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়। বিওএ ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আজ ৪ ডিসেম্বর (বুধবার) মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা বলেন, সভাপতি মহোদয়ের নির্দেশনায় বিওএ প্রথমবার ম্যারাথন আয়োজন করছে। সাধারণ জনগণের শরীর চর্চা ও সুস্থ জীবনযাপনের লক্ষ্যে এই আয়োজন। বিওএ’র বছরে অন্তত দুই বার এই ম্যারাথন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে।
বিওএ ম্যারাথন ১০ কিলোমিটার রেস ও হাফ ম্যারাথন (২১.১০) কিলোমিটার দূরত্বে দুটি প্রতিযোগিতা হবে। ৫০ বছরের বেশি বয়স্ক ব্যক্তিরা ভেটেরান ক্যাটাগরিতে দৌড়াবেন। যারা পেশাদার এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নেন তারা এলিট বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া ১৮-৫০ বছর পর্যন্ত সাধারণ একটি ক্যাটাগরি রয়েছে।
ক্যাটাগরি ভিত্তিতে প্রথম স্থান অর্জনকারী দেড় থেকে দুই লাখ টাকা আর্থিক পুরস্কার পাবেন। ২০তম হয়েও ২০ হাজার টাকা পাওয়ার সুযোগ আছে। এ বিষয়ে সহ-সভাপতি ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান শেখ বশির আহমেদ মামুন বলেন, ‘বিওএ ম্যারাথনকে আকর্ষণীয় করতে এমন পুরস্কার। এবার খুব স্বল্প সময়ে দ্রুত আয়োজন হচ্ছে। পরবর্তীতে আরও বড় পরিসরে বিদেশিদের অংশগ্রহণে আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে।’
ম্যারাথন অ্যাথলেটিক্সের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিওএ ম্যারাথনে টেকনিক্যাল সহায়তার জন্য অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনকে সম্পৃক্ত করেনি সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে বিওএ সহ-সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এটি ব্যবস্থাপনা করছে। আরও বড় ম্যারাথন আয়োজন করে তারা। আমাদের প্রথম ম্যারাথন তাদের দায়িত্বে আয়োজিত হবে।’
বিওএ সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি লে. জেনারেল মইনুল ইসলাম (অব) ও কোষাধ্যক্ষ একে সরকার।
ঠিকানা/এসআর