ড্রিল মেশিন ও মোটরসাইকেলের চেয়েও বেশি জোরে ঢেকুর তুলতে পারেন এক তরুণী। শুনে অবাক লাগলেও এমন সক্ষমতা রয়েছে আমেরিকার মেরিল্যান্ডের বাসিন্দা কিম্বার্লি উইন্টারের।
জোরে ঢেকুর তোলার জন্য সম্প্রতি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও উঠে এসেছে তার নাম।
এক প্রতিবেদনে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কিম্বার্লির ঢেকুরের কাছে হার মানবে ব্লেন্ডার, বৈদ্যুতিক হ্যান্ড ড্রিল, এমনকি কিছু মোটরসাইকেলের আওয়াজও।
গিনেস বুকের তথ্য অনুযায়ী, ১০৭.৩ ডেসিমেল আওয়াজে ঢেকুর তুলে রেকর্ড করেছেন কিম্বার্লি উইন্টার।
কিম্বার্লি জানান, ছোটবেলা থেকে জোরে ঢেকুর তুলতেন তিনি। এমনকি তার এই ঢেকুরে রীতিমতো বিরক্ত হত পরিবারের মানুষেরাও। হঠাৎ একদিন তিনি ঠিক করেন নিজের এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে গিনেস বুকে নাম লেখাবেন। যেই ভাবা সেই কাজ।
প্রতিদিন খাবার খেয়ে জোরে ঢেকুর তোলার নিয়মিত অভ্যাসও করতেন তিনি। এরপরই গত এপ্রিল মাসে এ সাফল্য পান তিনি।
এর আগে বেশি জোরে ঢেকুর তোলার রেকর্ড ছিল ইতালির বাসিন্দা ইলিসা ক্যাগনোনির দখলে। ২০০৯ সাল থেকে ওই রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন তিনি।
ঠিকানা/এসআর
জোরে ঢেকুর তোলার জন্য সম্প্রতি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও উঠে এসেছে তার নাম।
এক প্রতিবেদনে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কিম্বার্লির ঢেকুরের কাছে হার মানবে ব্লেন্ডার, বৈদ্যুতিক হ্যান্ড ড্রিল, এমনকি কিছু মোটরসাইকেলের আওয়াজও।
গিনেস বুকের তথ্য অনুযায়ী, ১০৭.৩ ডেসিমেল আওয়াজে ঢেকুর তুলে রেকর্ড করেছেন কিম্বার্লি উইন্টার।
কিম্বার্লি জানান, ছোটবেলা থেকে জোরে ঢেকুর তুলতেন তিনি। এমনকি তার এই ঢেকুরে রীতিমতো বিরক্ত হত পরিবারের মানুষেরাও। হঠাৎ একদিন তিনি ঠিক করেন নিজের এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে গিনেস বুকে নাম লেখাবেন। যেই ভাবা সেই কাজ।
প্রতিদিন খাবার খেয়ে জোরে ঢেকুর তোলার নিয়মিত অভ্যাসও করতেন তিনি। এরপরই গত এপ্রিল মাসে এ সাফল্য পান তিনি।
এর আগে বেশি জোরে ঢেকুর তোলার রেকর্ড ছিল ইতালির বাসিন্দা ইলিসা ক্যাগনোনির দখলে। ২০০৯ সাল থেকে ওই রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন তিনি।
ঠিকানা/এসআর