রাজধানীর পল্লবীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় আওয়ামী মহিলা লীগের পাঁচ নেত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির পল্লবী থানা পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন পল্লবী থানার ৬ নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী মোছা. বাবলী বেগম (৪৩), ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবিনা ইয়াসমিন যুথি (৩৮), সাংগঠনিক সম্পাদক মোছা. রিতা আক্তার (৪০), সহসভাপতি নাজমা আক্তার সাথী (৩০) ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোছা. খাদিজা বেগম (৩৪)।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাত পৌনে ১২টার দিকে পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
পল্লবী থানা সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর-১০ পপুলার-২ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে সরকার পতনের দাবিতে ছাত্র-জনতার সাথে আন্দোলনে যোগ দেন ভিকটিম মো. আবিদ। আন্দোলনে দেশীয় অস্ত্র, পিস্তলসহ অন্যান্য আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এ সময় ডান চোখে গুলি লেগে গুরুতর আহত হন আবিদ। পরে তাকে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ভিকটিম আবিদের ভাই জিন্নাত সাঈদীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ নভেম্বর একটি মামলা হয়।
থানা সূত্র আরও জানায়, তদন্তাধীন এ মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় আন্দোলনে হামলার ঘটনায় জড়িত বাবলী বেগম, সাবিনা ইয়াসমিন যুথি, রিতা আক্তার, নাজমা আক্তার সাথী ও খাদিজা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঠিকানা/এনআই
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন পল্লবী থানার ৬ নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী মোছা. বাবলী বেগম (৪৩), ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবিনা ইয়াসমিন যুথি (৩৮), সাংগঠনিক সম্পাদক মোছা. রিতা আক্তার (৪০), সহসভাপতি নাজমা আক্তার সাথী (৩০) ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোছা. খাদিজা বেগম (৩৪)।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাত পৌনে ১২টার দিকে পল্লবী থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
পল্লবী থানা সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর-১০ পপুলার-২ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে সরকার পতনের দাবিতে ছাত্র-জনতার সাথে আন্দোলনে যোগ দেন ভিকটিম মো. আবিদ। আন্দোলনে দেশীয় অস্ত্র, পিস্তলসহ অন্যান্য আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এ সময় ডান চোখে গুলি লেগে গুরুতর আহত হন আবিদ। পরে তাকে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ভিকটিম আবিদের ভাই জিন্নাত সাঈদীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ নভেম্বর একটি মামলা হয়।
থানা সূত্র আরও জানায়, তদন্তাধীন এ মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় আন্দোলনে হামলার ঘটনায় জড়িত বাবলী বেগম, সাবিনা ইয়াসমিন যুথি, রিতা আক্তার, নাজমা আক্তার সাথী ও খাদিজা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঠিকানা/এনআই