
আনন্দ-উল্লাস ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো লক্ষ্মীপুর ডিস্ট্রিক্ট সোসাইটি ইউএসএ ইনকের বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী। ২৩ জুলাই লং আইল্যান্ডের ব্যাথপেইজ স্টেট পার্কে আয়োজিত এই বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী মুহূর্তেই জনসমুদ্রে রূপ নেয়। এক হাজারের বেশি অতিথির উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
লক্ষ্মীপুর জেলার লক্ষ্মীপুর সদর থানা, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও চন্দ্রগঞ্জ থানার প্রবাসী ও কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এক আনন্দঘন পরিবেশ ও মিলনমেলায় মিনি বাংলাদেশ তথা মিনি লক্ষ্মীপুর জেলা সৃষ্টি হয়।
এই বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রিন গ্রুপ, গ্রিন কেয়ার মেডিকেলের স্বত্বাধিকারী ইঞ্জিনিয়ার মো. জামিল উদ্দিন পাটোয়ারি। গেস্ট অব অনার ছিলেন লক্ষ্মীপুর ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এবং তসলিম কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী তসলিম উদ্দিন খান এবং অনারেবল গেস্ট ছিলেন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, গিয়াস আহম্মেদ, ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক (প্রেসিডেন্ট, কুইন্স সোশ্যাল এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টার ইনক), মোহাম্মদ পিয়ার, জাকির এইচ চৌধুরী ও জাহীদ মিন্টু। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন বিশিষ্ট রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী নুরুল আজিম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মোহাম্মদ লিয়াকত আলী।
শুভেচ্ছা বক্তব্যে লক্ষ্মীপুর ডিস্ট্রিক্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ লিয়াকত আলী, জেনারেল সেক্রেটারি নূর হোসেন লিটনসহ সংগঠনের পরিচালনা পর্ষদের সকলকে ধন্যবাদ জানান। আগামীতেও এই সংগঠনের উদ্যোগে নানা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডসহ এ ধরনের মিলনমেলায় আয়োজন করলে সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি। অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পন্সর ছিলেন লং আইল্যান্ডের হান্টিং হোন্ডা সেলস এন্ট লিজিং কনসালট্যান্ট একে ভূঁইয়া।

র্যাফল ড্রয়ের ১ম পুরস্কার স্বর্ণের নেকলেস উপহার দেন সুপার ফ্রেশ ফুডের প্রেসিডেন্ট আনিসুর রহমান, ২য় পুরস্কার এক হাজার ডলার উপহার দেন কুইন্স সোশ্যাল এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক, ৩য় পুরস্কার ৬০০ ডলার উপহার দেন মার্কস হোম কেয়ারের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক।
বার্ষিক বনভোজন ও মিলনমেলায় কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেবিবিএর সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ পিয়ার ও আবুল ফজল ইসলাম দিদার, অ্যাটর্নি মীর এম এম রহমান, রেদওয়ান হক, তানভির এইচ চৌধুরী (বাবু), মাকসুদুর রহমান, প্রফেসর ইব্রাহিম চৌধুরী রতন, আমীর হোসেন বাবু, আবুল হাশেম, ফিরোজ মাহমুদ, কামরুল হাসান রতন, ইকবাল হোসেন, আলমগীর মোল্লা, জিল্লুর রহিম মানিক, মজিব উল্যা খান, সামছুল ইসলাম তরুণ, টাইমস টিভির সম্পাদক আবু তাহের, মিলেনিয়াম টিভির সিইও আব্দুল খালেক প্রমুখ।
এই মিলনমেলাকে সফল করে তুলতে সহযোগিতার হাত বাড়ান গ্রিন গ্রুপের স্বত্বাধিকারী জামিল উদ্দিন পাটওয়ারী, তসলিম কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী তসলিম উদ্দিন খান, ডেমোক্রেটিক ডিস্ট্রিক্ট লিডার অ্যাট লার্জ অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, কুইন্স সোশ্যাল এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক, ইমিগ্র্যান্ট হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট গিয়াস আহম্মদ, প্রিমিয়ার সুপার মার্কেট অ্যান্ড প্রিমিয়ার রেস্টুরেন্টের প্রেসিডেন্ট বাবু, ইয়র্ক হোল্ডিংয়ের স্বত্বাধিকারী জাকির চৌধুরী, নোয়াখালী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদ মিন্টু, পিয়ার ট্যাক্স অ্যান্ড এক্সিকিউটিভ সার্ভিসের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ পিয়ার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল ফজল দিদার, সাহারা হোম কেয়ারের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক, এসএস ব্রোকারেজের প্রেসিডেন্ট শ্যামল তালুকদার, হাসান ট্যাক্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিংয়ের প্রেসিডেন্ট মো. এম হাসান, এক্সিডেন্ট কেইস কেআইএম অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক, খামার বাড়ি গ্রোসারি সুপার মার্কেটের পক্ষে আব্দুর রহমান বিশ্বাস, মাহিন এগ্রোর স্বত্বাধিকারী অ্যান্ড এনপিডি কারেক্সন ডিপার্টমেন্ট অফিসার মো. মনির হোসেন, নবান্ন রেস্টুরেন্ট, গোল্ডেন এইজ হোম কেয়ার, বাংলা ট্রাভেলস, ক্রেডিট রিপেয়ারের পক্ষে মোহাম্মদ এ কাশেম, গোলাম হাসান এক্সিট রিয়েলটি, মল্লিকা ইলেকট্রনিক্স, স্যাডো কন্টাক্টর, মুন সুপার মার্কেট অ্যান্ড গ্রিল।
পার্কের নির্মল পরিবেশে দিনভর নানামুখী আয়োজনে বাচ্চাদের মাঝে উপহারসামগ্রী দিয়েছেন আলমগীর মোল্লা। বাচ্চাদের ফুড অনুদান দিয়েছেন সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবু। খেলাধুলা, গল্প, আড্ডা, দীর্ঘদিন পরে দেখা একে অপরের সাথে কুশল বিনিময়, সংগীত পরিবেশন, সকালের নাশতা থেকে শুরু করে দিনভর হরেক রকমের মজাদার খাবারÑসব মিলিয়ে এ আয়োজন ছিল এক ব্যতিক্রমধর্মী ও আনন্দঘন। খেলাধুলার মধ্যে ছিল ছোট সোনামণিদের দৌড় প্রতিযোগিতা, মহিলাদের পিলো পাস ও বল নিক্ষেপ। ছিল পুরুষদের ফুটবল, দৌড় প্রতিযোগিতাসহ নানা ইভেন্ট। র্যাফল ড্রয়ের বিশেষ আয়োজন তো ছিলই। র্যাফল ড্রতে স্বর্ণের নেকলেসসহ আকর্ষণীয় ২০টি পুরস্কার এবং খেলাধুলায়ও ছিল ৩০টি আর্কষণীয় পুরস্কার। বনভোজনের আহ্বায়ক ছিলেন জসিম উদ্দিন শিপন, সদস্যসচিব ছিলেন আনোয়ার হোসেন পলাশ। যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন খোরশেদ আলম। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মো. মান্নান খান, রাজান চৌধুরী, তাজুল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন সুমন। সার্বিক তত্ত্বাবধানে তানভির এইচ চৌধুরী ও মুজিব উল্লাহ খান। অনুষ্ঠানে অতিথিদের ক্রেস্ট দিয়ে সম্মান করেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ লিয়াকত আলী ও জেনারেল সেক্রেটারি নূর হোসেন লিটনসহ সংগঠনের নেতারা।
লক্ষ্মীপুর জেলার লক্ষ্মীপুর সদর থানা, রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও চন্দ্রগঞ্জ থানার প্রবাসী ও কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এক আনন্দঘন পরিবেশ ও মিলনমেলায় মিনি বাংলাদেশ তথা মিনি লক্ষ্মীপুর জেলা সৃষ্টি হয়।
এই বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রিন গ্রুপ, গ্রিন কেয়ার মেডিকেলের স্বত্বাধিকারী ইঞ্জিনিয়ার মো. জামিল উদ্দিন পাটোয়ারি। গেস্ট অব অনার ছিলেন লক্ষ্মীপুর ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এবং তসলিম কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী তসলিম উদ্দিন খান এবং অনারেবল গেস্ট ছিলেন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, গিয়াস আহম্মেদ, ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক (প্রেসিডেন্ট, কুইন্স সোশ্যাল এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টার ইনক), মোহাম্মদ পিয়ার, জাকির এইচ চৌধুরী ও জাহীদ মিন্টু। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন বিশিষ্ট রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী নুরুল আজিম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মোহাম্মদ লিয়াকত আলী।
শুভেচ্ছা বক্তব্যে লক্ষ্মীপুর ডিস্ট্রিক্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ লিয়াকত আলী, জেনারেল সেক্রেটারি নূর হোসেন লিটনসহ সংগঠনের পরিচালনা পর্ষদের সকলকে ধন্যবাদ জানান। আগামীতেও এই সংগঠনের উদ্যোগে নানা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডসহ এ ধরনের মিলনমেলায় আয়োজন করলে সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি। অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পন্সর ছিলেন লং আইল্যান্ডের হান্টিং হোন্ডা সেলস এন্ট লিজিং কনসালট্যান্ট একে ভূঁইয়া।

র্যাফল ড্রয়ের ১ম পুরস্কার স্বর্ণের নেকলেস উপহার দেন সুপার ফ্রেশ ফুডের প্রেসিডেন্ট আনিসুর রহমান, ২য় পুরস্কার এক হাজার ডলার উপহার দেন কুইন্স সোশ্যাল এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক, ৩য় পুরস্কার ৬০০ ডলার উপহার দেন মার্কস হোম কেয়ারের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক।
বার্ষিক বনভোজন ও মিলনমেলায় কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেবিবিএর সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ পিয়ার ও আবুল ফজল ইসলাম দিদার, অ্যাটর্নি মীর এম এম রহমান, রেদওয়ান হক, তানভির এইচ চৌধুরী (বাবু), মাকসুদুর রহমান, প্রফেসর ইব্রাহিম চৌধুরী রতন, আমীর হোসেন বাবু, আবুল হাশেম, ফিরোজ মাহমুদ, কামরুল হাসান রতন, ইকবাল হোসেন, আলমগীর মোল্লা, জিল্লুর রহিম মানিক, মজিব উল্যা খান, সামছুল ইসলাম তরুণ, টাইমস টিভির সম্পাদক আবু তাহের, মিলেনিয়াম টিভির সিইও আব্দুল খালেক প্রমুখ।
এই মিলনমেলাকে সফল করে তুলতে সহযোগিতার হাত বাড়ান গ্রিন গ্রুপের স্বত্বাধিকারী জামিল উদ্দিন পাটওয়ারী, তসলিম কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী তসলিম উদ্দিন খান, ডেমোক্রেটিক ডিস্ট্রিক্ট লিডার অ্যাট লার্জ অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, কুইন্স সোশ্যাল এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুল হক, ইমিগ্র্যান্ট হোম কেয়ারের প্রেসিডেন্ট গিয়াস আহম্মদ, প্রিমিয়ার সুপার মার্কেট অ্যান্ড প্রিমিয়ার রেস্টুরেন্টের প্রেসিডেন্ট বাবু, ইয়র্ক হোল্ডিংয়ের স্বত্বাধিকারী জাকির চৌধুরী, নোয়াখালী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদ মিন্টু, পিয়ার ট্যাক্স অ্যান্ড এক্সিকিউটিভ সার্ভিসের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ পিয়ার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল ফজল দিদার, সাহারা হোম কেয়ারের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক, এসএস ব্রোকারেজের প্রেসিডেন্ট শ্যামল তালুকদার, হাসান ট্যাক্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিংয়ের প্রেসিডেন্ট মো. এম হাসান, এক্সিডেন্ট কেইস কেআইএম অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক, খামার বাড়ি গ্রোসারি সুপার মার্কেটের পক্ষে আব্দুর রহমান বিশ্বাস, মাহিন এগ্রোর স্বত্বাধিকারী অ্যান্ড এনপিডি কারেক্সন ডিপার্টমেন্ট অফিসার মো. মনির হোসেন, নবান্ন রেস্টুরেন্ট, গোল্ডেন এইজ হোম কেয়ার, বাংলা ট্রাভেলস, ক্রেডিট রিপেয়ারের পক্ষে মোহাম্মদ এ কাশেম, গোলাম হাসান এক্সিট রিয়েলটি, মল্লিকা ইলেকট্রনিক্স, স্যাডো কন্টাক্টর, মুন সুপার মার্কেট অ্যান্ড গ্রিল।
পার্কের নির্মল পরিবেশে দিনভর নানামুখী আয়োজনে বাচ্চাদের মাঝে উপহারসামগ্রী দিয়েছেন আলমগীর মোল্লা। বাচ্চাদের ফুড অনুদান দিয়েছেন সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবু। খেলাধুলা, গল্প, আড্ডা, দীর্ঘদিন পরে দেখা একে অপরের সাথে কুশল বিনিময়, সংগীত পরিবেশন, সকালের নাশতা থেকে শুরু করে দিনভর হরেক রকমের মজাদার খাবারÑসব মিলিয়ে এ আয়োজন ছিল এক ব্যতিক্রমধর্মী ও আনন্দঘন। খেলাধুলার মধ্যে ছিল ছোট সোনামণিদের দৌড় প্রতিযোগিতা, মহিলাদের পিলো পাস ও বল নিক্ষেপ। ছিল পুরুষদের ফুটবল, দৌড় প্রতিযোগিতাসহ নানা ইভেন্ট। র্যাফল ড্রয়ের বিশেষ আয়োজন তো ছিলই। র্যাফল ড্রতে স্বর্ণের নেকলেসসহ আকর্ষণীয় ২০টি পুরস্কার এবং খেলাধুলায়ও ছিল ৩০টি আর্কষণীয় পুরস্কার। বনভোজনের আহ্বায়ক ছিলেন জসিম উদ্দিন শিপন, সদস্যসচিব ছিলেন আনোয়ার হোসেন পলাশ। যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন খোরশেদ আলম। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মো. মান্নান খান, রাজান চৌধুরী, তাজুল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন সুমন। সার্বিক তত্ত্বাবধানে তানভির এইচ চৌধুরী ও মুজিব উল্লাহ খান। অনুষ্ঠানে অতিথিদের ক্রেস্ট দিয়ে সম্মান করেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ লিয়াকত আলী ও জেনারেল সেক্রেটারি নূর হোসেন লিটনসহ সংগঠনের নেতারা।