যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে প্রতিনিয়ত বাড়ছে গৃহহীন শিক্ষার্থীর সংখ্যা। চাকরির অনিশ্চয়তা, আবাসন সংকট, পারিবারিক সহিংসতা এবং চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধের অপব্যবহার ও আসক্তিজনিত সমস্যার কারণেই সাধারণত মার্কিন শিক্ষার্থীরা গৃহহীন হয়ে থাকে।
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে নিউইয়র্ক সিটির প্রতি ৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে একজন গৃহহীন ছিল বলে এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছে। অ্যাডভোকেটস ফর চিলড্রেন অব নিউইয়র্কের (অঋঈ) তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে শহরের ১ লাখ ৪৬ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী স্থায়ী
বাসস্থানের অভাবে দিন কাটিয়েছে। অঋঈ-এর লিয়ার্নার্স ইন টেম্পোরারি হাউজিং প্রজেক্টের পরিচালক জেনিফার প্রিঙ্গল বলেন, ‘এত বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর বাসস্থানের অভাব আমাদের জন্য লজ্জাজনক। বাসস্থানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নেও গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। কারণ, স্কুলই গৃহহীনতার চক্র ভাঙার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হতে পারে।’
গৃহহীনতার প্রভাব গৃহহীন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে বড় বাধা হিসেবে উঠে এসেছে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ। যেমন আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা শিক্ষার্থীদের দুই-তৃতীয়াংশ এবং সাময়িক বাসস্থানে থাকা শিক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ নিয়মিত স্কুলে উপস্থিত হতে পারে না। আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা শিক্ষার্থীদের স্কুল ছেড়ে দেওয়ার হার স্থায়ী বাসস্থানে থাকা শিক্ষার্থীদের তুলনায় তিনগুণ বেশি। তৃতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণির গৃহহীন শিক্ষার্থীদের ইংরেজি দক্ষতার মান ২০ শতাংশ কম।
শিক্ষার্থীদের গৃহহীনতার সমস্যা সমাধানে বেশ কিছু পদক্ষেপের সুপারিশ করেছে অঋঈ, যেমন শিক্ষার্থীদের পরিবহন সমস্যা দ্রুত সমাধান, আশ্রয়কেন্দ্রগুলো স্কুলের কাছাকাছি স্থাপন, ৬০ দিনের আশ্রয়সীমা বাতিল, আশ্রয়কেন্দ্র ও স্কুলে কর্মী সংকট দূর করা প্রভৃতি। এ বিষয়ে অঋঈ-এর নির্বাহী পরিচালক কিম সুইট বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের গৃহহীনতার সমস্যা দ্রুত সমাধান করা উচিত। ফাউন্ডেশন এইড ফর্মুলা আপডেট করে গৃহহীন শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।’
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট শহরের চলমান আবাসন সংকট এবং অভিবাসীদের আগমনের ফলে গৃহহীন শিক্ষার্থীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর সমাধানে শহর এবং রাজ্য উভয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে নিউইয়র্ক সিটির প্রতি ৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে একজন গৃহহীন ছিল বলে এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছে। অ্যাডভোকেটস ফর চিলড্রেন অব নিউইয়র্কের (অঋঈ) তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে শহরের ১ লাখ ৪৬ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী স্থায়ী
বাসস্থানের অভাবে দিন কাটিয়েছে। অঋঈ-এর লিয়ার্নার্স ইন টেম্পোরারি হাউজিং প্রজেক্টের পরিচালক জেনিফার প্রিঙ্গল বলেন, ‘এত বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর বাসস্থানের অভাব আমাদের জন্য লজ্জাজনক। বাসস্থানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নেও গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। কারণ, স্কুলই গৃহহীনতার চক্র ভাঙার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হতে পারে।’
গৃহহীনতার প্রভাব গৃহহীন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নে বড় বাধা হিসেবে উঠে এসেছে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ। যেমন আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা শিক্ষার্থীদের দুই-তৃতীয়াংশ এবং সাময়িক বাসস্থানে থাকা শিক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ নিয়মিত স্কুলে উপস্থিত হতে পারে না। আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা শিক্ষার্থীদের স্কুল ছেড়ে দেওয়ার হার স্থায়ী বাসস্থানে থাকা শিক্ষার্থীদের তুলনায় তিনগুণ বেশি। তৃতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণির গৃহহীন শিক্ষার্থীদের ইংরেজি দক্ষতার মান ২০ শতাংশ কম।
শিক্ষার্থীদের গৃহহীনতার সমস্যা সমাধানে বেশ কিছু পদক্ষেপের সুপারিশ করেছে অঋঈ, যেমন শিক্ষার্থীদের পরিবহন সমস্যা দ্রুত সমাধান, আশ্রয়কেন্দ্রগুলো স্কুলের কাছাকাছি স্থাপন, ৬০ দিনের আশ্রয়সীমা বাতিল, আশ্রয়কেন্দ্র ও স্কুলে কর্মী সংকট দূর করা প্রভৃতি। এ বিষয়ে অঋঈ-এর নির্বাহী পরিচালক কিম সুইট বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের গৃহহীনতার সমস্যা দ্রুত সমাধান করা উচিত। ফাউন্ডেশন এইড ফর্মুলা আপডেট করে গৃহহীন শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।’
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট শহরের চলমান আবাসন সংকট এবং অভিবাসীদের আগমনের ফলে গৃহহীন শিক্ষার্থীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর সমাধানে শহর এবং রাজ্য উভয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।