আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের(ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার(ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক।
তিনি বলেন, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা(ডিবি) পুলিশ। সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাকে ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই অনেক আওয়ামী লীগ নেতার মতো আত্মগোপনে ছিলেন কামরুল ইসলাম। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কামরুল ইসলাম। এর আগে তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি টানা চারবার সংসদ সদস্য হন।
বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলতে সরব ছিলেন সাবেক এই মন্ত্রী। আইন প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে নিম্ন আদালতের বেশির ভাগ কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে তিনি কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন বলে অভিযোগ আছে।
খাদ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় দুর্নীতির মাধ্যমে ব্রাজিল থেকে নিম্নমানের গম ক্রয় করে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়েন তিনি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এরই মধ্যে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
ঠিকানা/এএস
তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের(ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার(ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক।
তিনি বলেন, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা(ডিবি) পুলিশ। সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাকে ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই অনেক আওয়ামী লীগ নেতার মতো আত্মগোপনে ছিলেন কামরুল ইসলাম। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কামরুল ইসলাম। এর আগে তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি টানা চারবার সংসদ সদস্য হন।
বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলতে সরব ছিলেন সাবেক এই মন্ত্রী। আইন প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে নিম্ন আদালতের বেশির ভাগ কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে তিনি কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন বলে অভিযোগ আছে।
খাদ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় দুর্নীতির মাধ্যমে ব্রাজিল থেকে নিম্নমানের গম ক্রয় করে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়েন তিনি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এরই মধ্যে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
ঠিকানা/এএস