লন্ডনের রয়্যাল রিজেন্সিতে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান প্রবাসীদের কল্যাণে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ পরিষদ (NRB’s Voice) আয়োজিত এই সভায় তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘যদি কোনো দিন আল্লাহ আমাদের দেশসেবা করার দায়িত্ব দেন, আমরা প্রবাসীদের মরদেহ রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে দেশে আনার ব্যবস্থা করব। এটি রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব বলে মনে করি। প্রবাসীরা তাদের আয়ের সিংহভাগ দেশে পাঠালেও তাদের মরদেহ দেশে পাঠানোর বিষয়টি উপেক্ষিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীরা মারা গেলে তাদের মরদেহ দেশে আনার জন্য কোনো সঞ্চয় থাকে না। অথচ তারা রেমিট্যান্স-যোদ্ধা হিসেবে দেশের অর্থনীতিতে অসামান্য অবদান রাখছেন। তাদের জন্য রাষ্ট্রের দায়িত্ব আরও সক্রিয় হওয়া উচিত।’
জামায়াতের আমির প্রবাসীদের দেশের উন্নয়নে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘প্রবাসীরা দান ও বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের কল্যাণে ভূমিকা রাখতে চান। তবে দেশে বিনিয়োগে তাদেরকে অনেক জটিল প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হয়। একটি সুষ্ঠু বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকারের সদিচ্ছা থাকা জরুরি।’
দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করার ওপর জোর দিয়ে ডা. শফিক বলেন, ‘আমরা আমাদের সন্তানদের দক্ষ কর্মীতে পরিণত করতে ব্যর্থ হচ্ছি। দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে এই বিশাল ম্যানপাওয়ারকে অভিশাপ নয়, বরং দেশের জন্য আশীর্বাদে পরিণত করা সম্ভব।’
ডা. শফিক বলেন, ‘সৎ ও কর্মঠ তরুণদের হাতেই দেশের নেতৃত্ব তুলে দিতে হবে। তারুণ্যের শক্তি ও সৎ সাহস দেশের ভবিষ্যৎ নির্মাণে প্রধান ভূমিকা রাখবে। আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, জাতির জন্য যা কল্যাণকর, তিনি তা-ই নির্ধারণ করুন।’
মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্লা, পরিষদের সভাপতি আবদুল বারি, সেক্রেটারি সৈয়দ আহবাব হোসেন, সাবেক সভাপতি আশিকুর রহমান, উপদেষ্টা সাগীর বাগত ফারুক, কাউন্সিলর ফারুক চৌধুরী, সহসভাপতি আয়েশা চৌধুরী, ট্রেজারার আবদুল হালিম চৌধুরী, আবু নাছের মুজাহিদ প্রমুখ।
ঠিকানা/এনআই
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘যদি কোনো দিন আল্লাহ আমাদের দেশসেবা করার দায়িত্ব দেন, আমরা প্রবাসীদের মরদেহ রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে দেশে আনার ব্যবস্থা করব। এটি রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব বলে মনে করি। প্রবাসীরা তাদের আয়ের সিংহভাগ দেশে পাঠালেও তাদের মরদেহ দেশে পাঠানোর বিষয়টি উপেক্ষিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীরা মারা গেলে তাদের মরদেহ দেশে আনার জন্য কোনো সঞ্চয় থাকে না। অথচ তারা রেমিট্যান্স-যোদ্ধা হিসেবে দেশের অর্থনীতিতে অসামান্য অবদান রাখছেন। তাদের জন্য রাষ্ট্রের দায়িত্ব আরও সক্রিয় হওয়া উচিত।’
জামায়াতের আমির প্রবাসীদের দেশের উন্নয়নে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘প্রবাসীরা দান ও বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের কল্যাণে ভূমিকা রাখতে চান। তবে দেশে বিনিয়োগে তাদেরকে অনেক জটিল প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হয়। একটি সুষ্ঠু বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকারের সদিচ্ছা থাকা জরুরি।’
দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করার ওপর জোর দিয়ে ডা. শফিক বলেন, ‘আমরা আমাদের সন্তানদের দক্ষ কর্মীতে পরিণত করতে ব্যর্থ হচ্ছি। দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে এই বিশাল ম্যানপাওয়ারকে অভিশাপ নয়, বরং দেশের জন্য আশীর্বাদে পরিণত করা সম্ভব।’
ডা. শফিক বলেন, ‘সৎ ও কর্মঠ তরুণদের হাতেই দেশের নেতৃত্ব তুলে দিতে হবে। তারুণ্যের শক্তি ও সৎ সাহস দেশের ভবিষ্যৎ নির্মাণে প্রধান ভূমিকা রাখবে। আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, জাতির জন্য যা কল্যাণকর, তিনি তা-ই নির্ধারণ করুন।’
মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্লা, পরিষদের সভাপতি আবদুল বারি, সেক্রেটারি সৈয়দ আহবাব হোসেন, সাবেক সভাপতি আশিকুর রহমান, উপদেষ্টা সাগীর বাগত ফারুক, কাউন্সিলর ফারুক চৌধুরী, সহসভাপতি আয়েশা চৌধুরী, ট্রেজারার আবদুল হালিম চৌধুরী, আবু নাছের মুজাহিদ প্রমুখ।
ঠিকানা/এনআই