মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ। স্থানীয় সময় আগামী ১২ নভেম্বর (মঙ্গলবার) হোয়াইট হাউসে তাদের মিলিত হওয়ার কথা রয়েছে। খবর টাইমস অব ইসরায়েল।
বাইডেনের শেষ তিন মাসের কার্যকালের সময় লেবানন এবং গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে কূটনৈতিক চাপের মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশের পর এটি বাইডেনের সঙ্গে হারজোগের তৃতীয় বৈঠক। বর্তমানে ইহুদি ফেডারেশনের ২০২৪ সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিতে হারজোগ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তিনি ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শক্তিশালী জোটকে শক্ত করার লক্ষ্যে গত কয়েক দিনে নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে অন্তত তিনবার কথা বলেছেন।
এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেন, “এগুলো ভালো এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন ছিল। আমরা ইরানের সব ধরনের হুমকি এবং এর দ্বারা সৃষ্ট বিপদের দিকে চোখ রাখছি। ইসরায়েলের সামনে, শান্তি সম্প্রসারণ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রেও বড় সুযোগ আমরা দেখতে পাচ্ছি।”
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া গাজা যুদ্ধের ইতি টানতে বারবার চেষ্টা করেও এখন পর্যন্ত সফলতার মুখ দেখেনি বাইডেন প্রশাসন। সর্বশেষ হামাসকে সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিলেও তা খারিজ করে দিয়েছে প্রতিরোধ যোদ্ধারা। হামাস বলেছে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে সব দখলদার সেনা প্রত্যাহার করলেই শুধুমাত্র তারা যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা করবে। এই অবস্থায় ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করে নতুন কোনো পরিকল্পনা বাইডেন প্রকাশ করেন কি না, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছু সময়।
ঠিকানা/এএস
বাইডেনের শেষ তিন মাসের কার্যকালের সময় লেবানন এবং গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে কূটনৈতিক চাপের মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশের পর এটি বাইডেনের সঙ্গে হারজোগের তৃতীয় বৈঠক। বর্তমানে ইহুদি ফেডারেশনের ২০২৪ সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিতে হারজোগ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তিনি ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শক্তিশালী জোটকে শক্ত করার লক্ষ্যে গত কয়েক দিনে নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে অন্তত তিনবার কথা বলেছেন।
এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেন, “এগুলো ভালো এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন ছিল। আমরা ইরানের সব ধরনের হুমকি এবং এর দ্বারা সৃষ্ট বিপদের দিকে চোখ রাখছি। ইসরায়েলের সামনে, শান্তি সম্প্রসারণ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রেও বড় সুযোগ আমরা দেখতে পাচ্ছি।”
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া গাজা যুদ্ধের ইতি টানতে বারবার চেষ্টা করেও এখন পর্যন্ত সফলতার মুখ দেখেনি বাইডেন প্রশাসন। সর্বশেষ হামাসকে সাময়িক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিলেও তা খারিজ করে দিয়েছে প্রতিরোধ যোদ্ধারা। হামাস বলেছে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে সব দখলদার সেনা প্রত্যাহার করলেই শুধুমাত্র তারা যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা করবে। এই অবস্থায় ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করে নতুন কোনো পরিকল্পনা বাইডেন প্রকাশ করেন কি না, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছু সময়।
ঠিকানা/এএস