বগুড়ার শেরপুরে শ্মশানে কবর দেওয়া মৃত এক নারীর মাথা কেটে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাতে পৌর শহরের করতোয়া নদীর তীরে উত্তরসাহা পাড়া মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। পৌরসভা থেকে শ্মশানটি দেখভাল করা হয়ে থাকে।
জানা গেছে, মৃত ওই নারীর নাম গোলাপী সরকার (৫৩)। তিনি শহরের উত্তরসাহা পাড়া মহল্লার লক্ষ্মীতলা এলাকার সুরেশ সরকারের স্ত্রী ছিলেন।
ওই শ্মশানের কেয়ারটেকার প্রমোদ সরকার বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার রাতে শ্মশানের ভেতরে দুর্বৃত্তরা ঢুকে সমাধি খুঁড়ে মৃত গোলাপী সরকারের মাথা কেটে চুরি করে নিয়ে যায়। পরদিন শুক্রবার সকালে এই দৃশ্য দেখে আমি লাশের পরিবারকে খবর দিই।’
সুরেশ সরকার বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোলাপী সরকার ১৬ দিন আগে শারীরিক অসুস্থতার কারণে মারা যান। পরে তার লাশ মহাশ্মশানের সমাধিস্থলে দাফন সম্পন্ন করা হয়। দুর্বৃত্তরা সমাধি খুঁড়ে লাশের মাথা কেটে নিয়ে যাবে আমি কল্পনাও করতে পারিনি। সমাধি ফের মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়েছে।’
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, শেরপুর উত্তর বাহিনী মহাশ্মশানে শেরপুর উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী নন্দীগ্রাম, সিরাজগঞ্জের তাড়াশ ও নাটোরের সিংড়া উপজেলার অনেকের লাশ এই শ্মশানে সৎকারের জন্য নিয়ে আসা হয়। শ্মশানে সমাধিস্থল থেকে লাশের মাথা কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা এই প্রথম।
উত্তর বাহিনী মহাশ্মশানের পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেরপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর চন্দন কুমার দাস বলেন, ‘এই প্রথম এই শ্মশান থেকে সমাধি খুঁড়ে দুর্বৃত্তরা লাশের মাথা কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হবে।’
এদিকে এ ঘটনা নিয়ে নিহত গোলাপী সরকারের ছেলে রঞ্জিত সরকার বাদী হয়ে শুক্রবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ নিয়ে পুলিশি তদন্ত হবে। এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, তা শনাক্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
ঠিকানা/এনআই
জানা গেছে, মৃত ওই নারীর নাম গোলাপী সরকার (৫৩)। তিনি শহরের উত্তরসাহা পাড়া মহল্লার লক্ষ্মীতলা এলাকার সুরেশ সরকারের স্ত্রী ছিলেন।
ওই শ্মশানের কেয়ারটেকার প্রমোদ সরকার বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার রাতে শ্মশানের ভেতরে দুর্বৃত্তরা ঢুকে সমাধি খুঁড়ে মৃত গোলাপী সরকারের মাথা কেটে চুরি করে নিয়ে যায়। পরদিন শুক্রবার সকালে এই দৃশ্য দেখে আমি লাশের পরিবারকে খবর দিই।’
সুরেশ সরকার বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোলাপী সরকার ১৬ দিন আগে শারীরিক অসুস্থতার কারণে মারা যান। পরে তার লাশ মহাশ্মশানের সমাধিস্থলে দাফন সম্পন্ন করা হয়। দুর্বৃত্তরা সমাধি খুঁড়ে লাশের মাথা কেটে নিয়ে যাবে আমি কল্পনাও করতে পারিনি। সমাধি ফের মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়েছে।’
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, শেরপুর উত্তর বাহিনী মহাশ্মশানে শেরপুর উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী নন্দীগ্রাম, সিরাজগঞ্জের তাড়াশ ও নাটোরের সিংড়া উপজেলার অনেকের লাশ এই শ্মশানে সৎকারের জন্য নিয়ে আসা হয়। শ্মশানে সমাধিস্থল থেকে লাশের মাথা কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা এই প্রথম।
উত্তর বাহিনী মহাশ্মশানের পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেরপুর পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর চন্দন কুমার দাস বলেন, ‘এই প্রথম এই শ্মশান থেকে সমাধি খুঁড়ে দুর্বৃত্তরা লাশের মাথা কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হবে।’
এদিকে এ ঘটনা নিয়ে নিহত গোলাপী সরকারের ছেলে রঞ্জিত সরকার বাদী হয়ে শুক্রবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ নিয়ে পুলিশি তদন্ত হবে। এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, তা শনাক্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
ঠিকানা/এনআই