২০২৫ সালের শিক্ষাবর্র্ষ শুরু হবে আগামী আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে। এই সেশনে যারা নতুন করে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু করবেন, তারা কোন কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন, শিক্ষাখরচ কতটুকু বহন করতে পারবেন আর সরকার থেকে কতখানি সহায়তা পাবেন, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে স্কলারশিপ পাবেন- এই সবকিছু মিলিয়ে চলছে এখন স্টুডেন্ট ও তার অভিভাবকদের হিসাব-নিকাশ। কারণ একটি পরিবারের আয় অনুযায়ী সন্তানের শিক্ষা খাতে কতটুকু খরচ বহন করার ক্ষমতা আছে, তা নির্ধারণ করে স্টুডেন্ট এইড ইনডেক্সে (এসএআই) ফাফসা ফর্মের হিসাব-নিকাশের ওপর। সে হিসাবেই একজন স্টুডেন্ট ও তার পরিবার সিদ্ধান্ত নেয় তার সন্তান কোন কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাবেন। এটা নির্ধারিত হয় ফাফসা ফর্ম পূরণ করার মধ্য দিয়ে।
প্রতিবছর ১ অক্টোবর থেকে ফাফসা ফর্ম পূরণ করা শুরু হলেও এবার সবার জন্য তা উন্মুক্ত করা হয়নি। কারণ নতুন বেটা পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। এখন এর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালছে। এ জন্য কিছু স্টুডেন্টকে ইমেইল পাঠিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ফর্ম পূরণ করার জন্য। এ কথা উল্লেখ করা হয়েছে ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন থেকে। যারা ইমেইল পাবেন, কেবল তারাই ফাফসা ফর্ম পূরণ করবেন। বেটা সিস্টেমে নতুন পদ্ধতিতে ফর্ম পূরণ করার কারণে তা পরীক্ষামূলকভাবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত দেখা হবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সব ঠিকঠাক থাকলে ১ ডিসেম্বরের আগেই বা সেদিনই ফর্ম চালু করা হবে।
গত বছর নতুন পদ্ধতিতে ফর্ম পূরণ করতে গিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। সেই সমস্যা এবং নতুন পদ্ধতি বিবেচনায় এ বছর স্টুডেন্ট ও তার কন্ট্রিবিউটররা যাতে নির্ভুলভাবে ফর্ম পূরণ করতে পারেন, সে জন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন থেকে আরও বলা হয়েছে, ১ ডিসেম্বরের মধ্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে তারা সকল সম্ভাব্য কলেজ স্টুডেন্ট এবং বর্তমানে যারা কলেজে আছেন ও আগামী সেশনেও কলেজে যাবেন, তাদের জন্য ফাফসার ফর্ম চালু করবে।
ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন ইতিমধ্যে উল্লেখ করেছে, আগামী ১ ডিসেম্বরের আগে ফাফসার ফর্ম (২০২৫-২০২৬) চালু করা হবে। ফর্ম চালু করা হলে ২০২৩ সালের স্টুডেন্টের (যদি আয় থাকে) আয় ও তার পরিবারের বাবা-মা/কন্ট্রিবিউটরের ট্যাক্স ফাইলের তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করতে হবে। স্টুডেন্ট ও কন্ট্রিবিউটর যদি সকল প্রয়োজনীয় তথ্য, স্বাক্ষর দিয়ে ফর্ম পূরণ করেন, তাহলে স্টুডেন্টের স্টুডেন্ট এইড ইনডেক্স (এসএআই) হিসাব দেওয়া হবে। সেখানে দেখানো হবে একজন স্টুডেন্ট ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য সম্ভাব্য কত পেল গ্র্যান্ট, ডাইরেক্ট লোন ও সাবসিডাইজ লোন পেতে পারেন। তার পরিবারের কন্ট্রিবিউশন কত। এই তথ্যের ভিত্তিতেই স্ব স্ব কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্টের জন্য প্রয়োজনীয় গ্র্যান্ট দেওয়ার সুযোগ থাকলে তা দিতে পারে। আর অতিরিক্ত অর্থ গ্র্যান্ট হিসাবে পাওয়ার সুযোগ না থাকলে স্টুডেন্ট কিংবা পরিবারকে অতিরিক্ত অর্থ লোনের মাধ্যমে কিংবা নিজস্ব উদ্যোগে ব্যবস্থা করতে হবে। এ কারণে বিশেষজ্ঞরা সব সময় পরামর্শ দিয়ে থাকেন, একজন স্টুডেন্ট এমন একটি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়েই যাবেন, যেখানে তার জন্য লেখাপড়ার মান ভালো এবং তিনি তার পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়তে পারবেন। তার পছন্দের এমন কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন, যেটি তার জন্য অ্যাফোর্ডেবল। এতে আর্থিক বিষয় নিয়ে তাকে চিন্তিত থাকতে হবে না।
প্রতিবছর ১ অক্টোবর থেকে ফাফসা ফর্ম পূরণ করা শুরু হলেও এবার সবার জন্য তা উন্মুক্ত করা হয়নি। কারণ নতুন বেটা পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। এখন এর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালছে। এ জন্য কিছু স্টুডেন্টকে ইমেইল পাঠিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ফর্ম পূরণ করার জন্য। এ কথা উল্লেখ করা হয়েছে ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন থেকে। যারা ইমেইল পাবেন, কেবল তারাই ফাফসা ফর্ম পূরণ করবেন। বেটা সিস্টেমে নতুন পদ্ধতিতে ফর্ম পূরণ করার কারণে তা পরীক্ষামূলকভাবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত দেখা হবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সব ঠিকঠাক থাকলে ১ ডিসেম্বরের আগেই বা সেদিনই ফর্ম চালু করা হবে।
গত বছর নতুন পদ্ধতিতে ফর্ম পূরণ করতে গিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। সেই সমস্যা এবং নতুন পদ্ধতি বিবেচনায় এ বছর স্টুডেন্ট ও তার কন্ট্রিবিউটররা যাতে নির্ভুলভাবে ফর্ম পূরণ করতে পারেন, সে জন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন থেকে আরও বলা হয়েছে, ১ ডিসেম্বরের মধ্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে তারা সকল সম্ভাব্য কলেজ স্টুডেন্ট এবং বর্তমানে যারা কলেজে আছেন ও আগামী সেশনেও কলেজে যাবেন, তাদের জন্য ফাফসার ফর্ম চালু করবে।
ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশন ইতিমধ্যে উল্লেখ করেছে, আগামী ১ ডিসেম্বরের আগে ফাফসার ফর্ম (২০২৫-২০২৬) চালু করা হবে। ফর্ম চালু করা হলে ২০২৩ সালের স্টুডেন্টের (যদি আয় থাকে) আয় ও তার পরিবারের বাবা-মা/কন্ট্রিবিউটরের ট্যাক্স ফাইলের তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করতে হবে। স্টুডেন্ট ও কন্ট্রিবিউটর যদি সকল প্রয়োজনীয় তথ্য, স্বাক্ষর দিয়ে ফর্ম পূরণ করেন, তাহলে স্টুডেন্টের স্টুডেন্ট এইড ইনডেক্স (এসএআই) হিসাব দেওয়া হবে। সেখানে দেখানো হবে একজন স্টুডেন্ট ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য সম্ভাব্য কত পেল গ্র্যান্ট, ডাইরেক্ট লোন ও সাবসিডাইজ লোন পেতে পারেন। তার পরিবারের কন্ট্রিবিউশন কত। এই তথ্যের ভিত্তিতেই স্ব স্ব কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্টের জন্য প্রয়োজনীয় গ্র্যান্ট দেওয়ার সুযোগ থাকলে তা দিতে পারে। আর অতিরিক্ত অর্থ গ্র্যান্ট হিসাবে পাওয়ার সুযোগ না থাকলে স্টুডেন্ট কিংবা পরিবারকে অতিরিক্ত অর্থ লোনের মাধ্যমে কিংবা নিজস্ব উদ্যোগে ব্যবস্থা করতে হবে। এ কারণে বিশেষজ্ঞরা সব সময় পরামর্শ দিয়ে থাকেন, একজন স্টুডেন্ট এমন একটি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়েই যাবেন, যেখানে তার জন্য লেখাপড়ার মান ভালো এবং তিনি তার পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়তে পারবেন। তার পছন্দের এমন কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন, যেটি তার জন্য অ্যাফোর্ডেবল। এতে আর্থিক বিষয় নিয়ে তাকে চিন্তিত থাকতে হবে না।