মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে ঘরের মাঠে বাজে দুটি হারের তেতো স্বাদ পেল রিয়াল মাদ্রিদ। এবার চ্যাম্পিয়নস লিগে ধুঁকতে থাকা এসি মিলানের বিপক্ষে ৩-১ গোলে উড়ে গেল কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। ৫ নভেম্বর (মঙ্গলবার) রাতে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ইতালিয়ান ঐতিহ্যবাহী দলটিকে আতিথেয়তা জানায় রিয়াল। তবে আসরে প্রথম দুই ম্যাচে হারের পর টানা দুই ম্যাচ জিতল প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাতবারের চ্যাম্পিয়নরা।
এই টুর্নামেন্টের সফলতম দুই দলের লড়াইয়ে মালিক চাওয়ের গোলে পিছিয়ে পড়ার পর সমতা টানেন ভিনিসিয়াস জুনিয়র। বিরতির আগে আলভারো মোরাতা ফের এগিয়ে নেয় মিলানকে। আর দ্বিতীয়ার্ধে তাদের তৃতীয় গোলটি করেন টিয়ানি রেইন্ডার্স।
সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই নিয়ে টানা দুটি ম্যাচ হারল রেয়াল। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শিরোপা ধরে রাখার অভিযানেও চার ম্যাচে তারা হারল দুটিতে। এর আগে বার্সেলোনার বিপক্ষে গত সপ্তাহে লা লিগায় ঘরের মাঠেই ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল
এদিন ম্যাচের ১২তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণে বার্নাব্যুয়ের গ্যালারিকে স্তব্ধ করে দেয় সিরি’আর পয়েন্ট টেবিলে সাত নম্বরে থাকা মিলান। দ্বাদশ মিনিটে ক্রিস্টিয়ান পুলিসিকের কর্নারে হেডে জালে বল পাঠান জার্মান ডিফেন্ডার মালিক চাও।
২৩তম মিনিটে রিয়ালের মুখে হাসি ফোটান ভিনিসিয়াস। জুড বেলিংহ্যামের বক্সে বাড়ানো পাস ধরে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলেন ভিনিসিউস, তাকে স্লাইড করে ফেলে দেন ডিফেন্ডার এমেরসন। সঙ্গে সঙ্গে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। পানেনকা স্পট কিকে গোলরক্ষককে পরাস্ত করে সমতা টানেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
খেলার ৩৯তম মিনিটে ফের পিছিয়ে পড়ে রিয়াল। নিজেদের সীমানায় অহেলিয়া চুয়ামেনির ভুল পাস ধরে আক্রমণে ওঠে মিলান। সতীর্থের পাস বক্সে পেয়ে, ডিফেন্ডার এদের মিলিতাওয়ের দুর্বল বাধা সামলে শট নেন রাফায়েল লেয়াও। ওই শট আন্দ্রি লুনিন ঝাঁপিয়ে ঠেকালেও বল বিপদমুক্ত করতে পারেননি, আলগা বল ফাঁকায় পেয়ে অনায়াসে জালে পাঠান রিয়ালের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।
বিরতির পর রিয়ালের দুর্বল রক্ষণের সুযোগ নিয়ে ৭৩তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ায় মিলান। লেয়াওয়ের পাস ঠাণ্ডা মাথায় নিয়ন্ত্রণে নিয়ে, নিচু শটে গোলরক্ষকের দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে গোলটি করেন ডাচ মিডফিল্ডার রেইন্ডার্স।
চার ম্যাচে দুই জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ১৭ নম্বরে নেমে গেছে রেয়াল। সমান পয়েন্ট নিয়ে ১৮ নম্বরে উঠেছে মিলান। একই সময়ে শুরু আরেক ম্যাচে বায়ার লেভারকুজেনকে ৪-০ গোলে হারিয়েছে লিভারপুল। চার ম্যাচে শতভাগ সাফল্যে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে তারা।
ঠিকানা/এএস
এই টুর্নামেন্টের সফলতম দুই দলের লড়াইয়ে মালিক চাওয়ের গোলে পিছিয়ে পড়ার পর সমতা টানেন ভিনিসিয়াস জুনিয়র। বিরতির আগে আলভারো মোরাতা ফের এগিয়ে নেয় মিলানকে। আর দ্বিতীয়ার্ধে তাদের তৃতীয় গোলটি করেন টিয়ানি রেইন্ডার্স।
সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই নিয়ে টানা দুটি ম্যাচ হারল রেয়াল। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শিরোপা ধরে রাখার অভিযানেও চার ম্যাচে তারা হারল দুটিতে। এর আগে বার্সেলোনার বিপক্ষে গত সপ্তাহে লা লিগায় ঘরের মাঠেই ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল
এদিন ম্যাচের ১২তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণে বার্নাব্যুয়ের গ্যালারিকে স্তব্ধ করে দেয় সিরি’আর পয়েন্ট টেবিলে সাত নম্বরে থাকা মিলান। দ্বাদশ মিনিটে ক্রিস্টিয়ান পুলিসিকের কর্নারে হেডে জালে বল পাঠান জার্মান ডিফেন্ডার মালিক চাও।
২৩তম মিনিটে রিয়ালের মুখে হাসি ফোটান ভিনিসিয়াস। জুড বেলিংহ্যামের বক্সে বাড়ানো পাস ধরে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলেন ভিনিসিউস, তাকে স্লাইড করে ফেলে দেন ডিফেন্ডার এমেরসন। সঙ্গে সঙ্গে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। পানেনকা স্পট কিকে গোলরক্ষককে পরাস্ত করে সমতা টানেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
খেলার ৩৯তম মিনিটে ফের পিছিয়ে পড়ে রিয়াল। নিজেদের সীমানায় অহেলিয়া চুয়ামেনির ভুল পাস ধরে আক্রমণে ওঠে মিলান। সতীর্থের পাস বক্সে পেয়ে, ডিফেন্ডার এদের মিলিতাওয়ের দুর্বল বাধা সামলে শট নেন রাফায়েল লেয়াও। ওই শট আন্দ্রি লুনিন ঝাঁপিয়ে ঠেকালেও বল বিপদমুক্ত করতে পারেননি, আলগা বল ফাঁকায় পেয়ে অনায়াসে জালে পাঠান রিয়ালের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।
বিরতির পর রিয়ালের দুর্বল রক্ষণের সুযোগ নিয়ে ৭৩তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ায় মিলান। লেয়াওয়ের পাস ঠাণ্ডা মাথায় নিয়ন্ত্রণে নিয়ে, নিচু শটে গোলরক্ষকের দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে গোলটি করেন ডাচ মিডফিল্ডার রেইন্ডার্স।
চার ম্যাচে দুই জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ১৭ নম্বরে নেমে গেছে রেয়াল। সমান পয়েন্ট নিয়ে ১৮ নম্বরে উঠেছে মিলান। একই সময়ে শুরু আরেক ম্যাচে বায়ার লেভারকুজেনকে ৪-০ গোলে হারিয়েছে লিভারপুল। চার ম্যাচে শতভাগ সাফল্যে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে তারা।
ঠিকানা/এএস