রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে ডলারের দাম এক টাকা বাড়িয়ে ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা এবং প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে ডলারের দাম আরও ৫০ পয়সা বৃদ্ধি করে ১০৯ টাকা করা হয়েছে।
আমদানি নিষ্পত্তিতেও ডলারের দাম ৫০ পয়সা বৃদ্ধি করে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা করা হয়েছে। তবে ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারে এক টাকা করে লাভ করতে পারলেও ডলারের দাম ১০৯ টাকা ৫০ পয়সার বেশি দরে বিক্রি করতে পারবে না।
৩১ জুলাই সোমবার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত জুন মাসের শেষ কর্মদিবসে এক বৈঠকে আন্তব্যাংক ডলারের দাম সর্বোচ্চ ১০৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাফদা। এক ডলার কেনার জন্য একটি ব্যাংকের গড় খরচ ১০৭ টাকা ৫০ পয়সা হলে ব্যাংক গ্রাহকদের কাছে সর্বোচ্চ ১০৮ টাকা ৫০ পয়সায় বিক্রি করতে পারত। তবে এক ডলার কেনার গড় খরচ যদি ১০৮ টাকা ৭০ পয়সা হয়, তাহলে বিক্রি করার সময় ব্যাংক সর্বোচ্চ দাম ১০৯ টাকার বেশি রাখার সুযোগ নেই কোনো ব্যাংকের।
উল্লেখ্য, প্রতি ডলার রেমিট্যান্সের বিপরীতে সরকারের আড়াই টাকা ভর্তুকি চলমান রয়েছে। নতুন নিয়মে একজন প্রবাসী প্রতি ডরারের বিপরীতে এখন থেকে পাবেন ১১১ টাকা ৫০ পয়সা।
ঠিকানা/এনআই
আমদানি নিষ্পত্তিতেও ডলারের দাম ৫০ পয়সা বৃদ্ধি করে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা করা হয়েছে। তবে ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারে এক টাকা করে লাভ করতে পারলেও ডলারের দাম ১০৯ টাকা ৫০ পয়সার বেশি দরে বিক্রি করতে পারবে না।
৩১ জুলাই সোমবার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত জুন মাসের শেষ কর্মদিবসে এক বৈঠকে আন্তব্যাংক ডলারের দাম সর্বোচ্চ ১০৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাফদা। এক ডলার কেনার জন্য একটি ব্যাংকের গড় খরচ ১০৭ টাকা ৫০ পয়সা হলে ব্যাংক গ্রাহকদের কাছে সর্বোচ্চ ১০৮ টাকা ৫০ পয়সায় বিক্রি করতে পারত। তবে এক ডলার কেনার গড় খরচ যদি ১০৮ টাকা ৭০ পয়সা হয়, তাহলে বিক্রি করার সময় ব্যাংক সর্বোচ্চ দাম ১০৯ টাকার বেশি রাখার সুযোগ নেই কোনো ব্যাংকের।
উল্লেখ্য, প্রতি ডলার রেমিট্যান্সের বিপরীতে সরকারের আড়াই টাকা ভর্তুকি চলমান রয়েছে। নতুন নিয়মে একজন প্রবাসী প্রতি ডরারের বিপরীতে এখন থেকে পাবেন ১১১ টাকা ৫০ পয়সা।
ঠিকানা/এনআই