দেশ উগান্ডার একটি শরণার্থী শিবিরে প্রার্থনার সময় বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও ৩৪ জন আহত হয়েছেন। দেশটির পুলিশের এক বিবৃতির বরাতে ৩ নভেম্বর (রবিবার) রাতে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
বার্তাসংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় ২ নভেম্বর (শনিবার) বিকেলে উত্তর উগান্ডার লামও জেলায় পালাবেক শরণার্থী শিবিরের ওপর এই বজ্রপাত ঘটে ও ১৪ জনের মৃত্যু হয়।
উগান্ডার পুলিশের মুখপাত্র কিতুমা রুসোকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানান, শনিবার বিকাল ৫টার দিকে প্রার্থনার জন্য সমবেত হওয়ার সময় বৃষ্টি শুরু হয় এবং ৫টা ৩০ মিনিটে বজ্রপাত হয়।
পালাবেক শরণার্থী শিবিরটি দক্ষিণ সুদানের সীমান্তের কাছাকাছি উগান্ডার ভূখণ্ডে অবস্থিত। শিবিরটিতে প্রায় ৮০,০০০ শরণার্থী রয়েছেন।
লামও জেলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পালাবেক শরণার্থী শিবিরের বেশিরভাগই দক্ষিণ সুদান থেকে এসেছেন। গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটলেও সুদানেত অস্থিতিশীলতা এখনও অব্যাহত। এখন শরণার্থী স্বদেশে ফিরতে পারছেন না।
উল্লেখ্য, বজ্রপাতে উগান্ডায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা অনেকটাই স্বাভাবিক। ২০২০ সালে উত্তর-পশ্চিম উগান্ডায় বজ্রপাতে ১০ শিশু নিহত হয়।
২০১১ সালে ১৮ শিশু এবং তাদের শিক্ষক বজ্রপাতের শিকার হন বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি
বার্তাসংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় ২ নভেম্বর (শনিবার) বিকেলে উত্তর উগান্ডার লামও জেলায় পালাবেক শরণার্থী শিবিরের ওপর এই বজ্রপাত ঘটে ও ১৪ জনের মৃত্যু হয়।
উগান্ডার পুলিশের মুখপাত্র কিতুমা রুসোকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানান, শনিবার বিকাল ৫টার দিকে প্রার্থনার জন্য সমবেত হওয়ার সময় বৃষ্টি শুরু হয় এবং ৫টা ৩০ মিনিটে বজ্রপাত হয়।
পালাবেক শরণার্থী শিবিরটি দক্ষিণ সুদানের সীমান্তের কাছাকাছি উগান্ডার ভূখণ্ডে অবস্থিত। শিবিরটিতে প্রায় ৮০,০০০ শরণার্থী রয়েছেন।
লামও জেলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পালাবেক শরণার্থী শিবিরের বেশিরভাগই দক্ষিণ সুদান থেকে এসেছেন। গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটলেও সুদানেত অস্থিতিশীলতা এখনও অব্যাহত। এখন শরণার্থী স্বদেশে ফিরতে পারছেন না।
উল্লেখ্য, বজ্রপাতে উগান্ডায় এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা অনেকটাই স্বাভাবিক। ২০২০ সালে উত্তর-পশ্চিম উগান্ডায় বজ্রপাতে ১০ শিশু নিহত হয়।
২০১১ সালে ১৮ শিশু এবং তাদের শিক্ষক বজ্রপাতের শিকার হন বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি